নামকরণ ২১ নম্বর আয়াতের (আরবী) বাক্যাংশ থেকে নাম গৃহীত হয়েছে । নাযিলের হওয়ার সময়-কাল এ সূরা নাযিল হওয়ার সময়-কাল ২৯ থেকে ৩২ আয়াতে বর্ণিত একটি ঐতিহাসিক ঘটনা থেকে নিরূপিত হয়ে যায় । এ আয়াতগুলোতে রসূলুল্লাহর (সা) কাছে এসে জিনদের ইসলাম গ্রহণ করে ফিরে যাওয়ার ঘটনা বর্ণিত হয়েছে । হাদীস ও
নামকরণ আয়াত নম্বর ৭১ ও ৭৩ (আরবী ————————-) এবং (আরবী —————) থেকে সূরাটির নাম গৃহীত হয়েছে। এর অর্থ এটি সে সূরা যার মধ্যে ‘ যুমার ’ শব্দের উল্লেখ আছে। নাযিলের হওয়ার সময় কাল এ সূরা যে হাবশায় হিজরত করার পূর্বে নাযিল হয়েছিল , সে ব্যাপারে ১০ নম্বর আয়াত (আরবী ————)
সূরা ছোয়াদ সূরা ছোয়াদ , (আরবি: سورة ص), (আরবি বর্ণ), মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের ৩৮ তম সূরা। এই সূরাটি মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছে এবং এর আয়াত সংখ্যা ৮৮ টি। নামকরণঃ সূরা শুরুর ‘ছোয়াদ’ কে এর নাম হিসেবে গ্রহণ করা হয়েছে। নাযিলের হবার সময় কাল/শানে নুযূল যেমন সামনের দিকে বলা হবে ,
নামকরণঃ প্রথম আয়াতে (আরবী ———————-) শব্দ থেকে সূরার নাম গৃহীত হয়েছে। নাযিল হওয়ার সময় কালঃ বিষয়বস্তু ও বক্তব্য উপস্থাপনা পদ্ধতি থেকে মনে হয় , এ সূরাটি সম্ভবত মক্কী যুগের মাঝামাঝি সময়ে বরং সম্ভবত ঐ মধ্য যুগের ও শেষের দিকে নযিল হয়। বর্ণনাভংগী থেকে পরিস্কার বুঝা যাচ্ছে যে , পশ্চাতভূমিতে বিরোধিতা
নামকরণ যে দু’টি হরফ দিয়ে সূরার সূচনা করা হয়েছে তাকেই এর নাম হিসেবে গণ্য করা হয়েছে। নাযিলের সময়-কাল বর্ণনাভংগী দেখে অনুভব করা যায়, এ সূরার নাযিল হবার সময়টি হবে নবী করীমের (সা) নবুওয়াত লাভ করার পর মক্কায় অবস্থানের মধ্যবর্তী যুগের শেষের দিনগুলো। অথবা এটি হবে তাঁর মক্কায় অবস্থানের একেবারে শেষ
নামকরণ প্রথম আয়াতের —– শব্দটিকে এ সূরার শিরোনাম করা হয়েছে। এর মানে হচ্ছে, এটি সেই সূরা যার মধ্যে ফাতের’ শব্দটি এসেছে। এর অন্য নাম—– এবং এ শব্দটিও প্রথম আয়াতেই ব্যবহৃত হয়েছে। নাযিলের সময়- কাল ব্যক্তব্য প্রকাশের আভ্যন্তরীণ সাক্ষ থেকে একথা সুস্পষ্ট হয়ে ওঠে যে, সম্ভবত মক্কা মু’আযযমার মধ্য যুগে সূরাটি
নামকরণ ১৫ আয়াতের বাক্য (………………..) থেকে গৃহীত হয়েছে। এর অর্থ হচ্ছে, এটি এমন একটি সূরা যেখানে সাবা এর কথা বলা হয়েছে। নাযিল হওয়ার সময় কাল- কোন নির্ভরযোগ্য রেওয়ায়াত থেকে এর নাযিলের সঠিক সময়-কাল জানা যায় না। তবে বর্ণনাধারা থেকে অনুভূত হয়, সেটি ছিল মক্কার মাঝামাঝি যুগ অথবা প্রাথমিক যুগ। যদি
মুফতি হারুনুর রশীদ ।। কোন মুসলমান মারা গেলে তার জানাযার নামাজ পড়া ও দাফন করা ফরযে কেফায়া। (ফাতওয়ায়ে আলমগিরীঃ ১/১৬২, ফাতওয়ায়ে শামীঃ ৩/১০২) তথা এই ফরয হুকুম যদি মুসলমানদের মধ্য থেকে কিছু সংখ্যক লোক আদায় করে তাহলে সকলেই দায়িত্ব মুক্ত হয়ে যাবে। আর যদি কেউই আদায় না করে তাহলে সকলেই
নামকরণঃ প্রথম আয়াতের ‘গ্বুলিবাতির রুম’ থেকে সূরার নামকরণ করা হয়েছে। নাযিলের সময়কালঃ শুরতেই যে ঐতিহাসিক ঘটনার কথা বলা হয়েছে তা থেকে নাযিলের সময় কাল চূড়ান্তভাবে নির্ধারিত হয়ে যায়। এখানে বলা হয়েছে যে, “নিকটবর্তী দেশে রোমীয়রা পরাজিত হয়েছে।” সে সময় আরবের সন্নিহিত রোম অধিকৃত এলাকা ছিল জর্দান, সিরিয়া ও ফিলিস্তীন। এসব
নামকরণ চতুর্থ রুকূ’র দ্বিতীয় আয়াত () থেকে সূরার নাম গৃহীত হয়েছে। নাযিলের সময় কাল এর সূরায় মক্কী ও মাদানী সূরার বৈশিষ্ট মিলেমিশে আছে। এ কারণে মুফাসসিরগণের মাঝে এর মক্কী বা মাদানী হওয়া নিয়ে মতবিরোধ রয়েছে। কিন্তু আমার মতে এর একটি অংশ মক্কী যুগের শেষের দিকে এবং অন্য অংশটি মাদানী যুগের
নামকরণ কোন বিশেষ আয়াত থেকে এ সূরার নাম গৃহীত হয়নি। এর মধ্যে যেহেতু ধারাবাহিকভাবে বহু নবীর কথা আলোচিত হয়েছে তাই এর নাম রাখা হয়েছে “আল আম্বিয়া”। এটাও সূরার বিষয়বস্তু ভিত্তিক শিরোনাম নয় বরং নিছক সূরা চিহ্নিত করার একটি আলামত মাত্র। নাযিলের সময়-কাল বিষয়বস্তু ও বর্ণনাভংগী উভয়ের দৃষ্টিতেই মনে হয় এর
নাযিলের সময়-কাল সূরা মারইয়াম যে সময় নাযিল হয় এ সূরাটি তার কাছাকাছি সময়েই নাযিল হয়। সম্ভবত হাবশায় হিজরতকালে অথবা তার পরবর্তীকালে এটি নাযিল হয়। তবে হযরত উমরের (রা) ইসলাম গ্রহণের পূর্বেই যে এটি নাযিল হয় তা নিশ্চিতভাবেই বলা যায়। তাঁর ইসলাম গ্রহণ সংক্রান্ত সবচেয়ে বেশী প্রচলিত ও নির্ভরযোগ্য হাদীসটি হচ্ছেঃ
নামকরণ: চার নম্বর আয়াতের অংশ বিশেষ (আরবী ————————————) থেকে বনী ইসরাঈল নাম গৃহীত হয়েছে । বনী ইসরাঈল এই সূরার আলোচ্য বিষয় নয় । বরং এ নামটিও কুরআনের অধিকাংশ সূরার মতো প্রতীক হিসেবেই রাখা হয়েছে । নাযিলের সময় কাল প্রথম আয়াতটিই একথা ব্যক্ত করে দেয় যে, মি’রাজের সময় এ সূরাটি নাযিল