নামকরণ সূরার ৮৫ আয়াতের ——আরবী—– শব্দ থেকে এর নাম গৃহীত হয়েছে, অর্থাৎ যে সূরার মধ্যে —আরবী–‘যুখরুফ’ এটা সেই সূরা। নাযিল হওয়ার সময়-কাল কোন নির্ভরযোগ্য বর্ণনা থেকে নাযিল হওয়ার সময়-কাল সম্পর্কে জানা যায়নি। তবে সূরার বিষয়বস্তু সম্পর্কে চিন্তা- ভাবনা করলে স্পষ্ট উপলব্ধি করা যায়, যে যুগে সূরা আল-মু’মিন, হা-মীম আস সাজদা
নামকরণ দুটি শব্দের সমন্বয়ে এ সূরার নামকরণ করা হয়েছে। একটি শব্দ (হা-মীম) ও অপরটি (আস সাজদাহ) । অর্থাৎ এটি সেই সূরা যা শুরু হয়েছে হা-মীম শব্দ দিয়ে এবং যার মধ্যে এক স্থানে সিজদার আয়াত আছে। নাযিল হওয়ার সময়-কাল : নির্ভরযোগ্য রেওয়ায়েত অনুসারে এর নাযিল হওয়ার সময়কাল হচ্ছে হযরত হামযার (রা)
নামকরণ আয়াত নম্বর ৭১ ও ৭৩ (আরবী ————————-) এবং (আরবী —————) থেকে সূরাটির নাম গৃহীত হয়েছে। এর অর্থ এটি সে সূরা যার মধ্যে ‘ যুমার ’ শব্দের উল্লেখ আছে। নাযিলের হওয়ার সময় কাল এ সূরা যে হাবশায় হিজরত করার পূর্বে নাযিল হয়েছিল , সে ব্যাপারে ১০ নম্বর আয়াত (আরবী ————)
সূরা ছোয়াদ সূরা ছোয়াদ , (আরবি: سورة ص), (আরবি বর্ণ), মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের ৩৮ তম সূরা। এই সূরাটি মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছে এবং এর আয়াত সংখ্যা ৮৮ টি। নামকরণঃ সূরা শুরুর ‘ছোয়াদ’ কে এর নাম হিসেবে গ্রহণ করা হয়েছে। নাযিলের হবার সময় কাল/শানে নুযূল যেমন সামনের দিকে বলা হবে ,
নামকরণ দুটি শব্দের সমন্বয়ে এ সূরার নামকরণ করা হয়েছে। একটি শব্দ (হা-মীম) ও অপরটি (আস সাজদাহ) । অর্থাৎ এটি সেই সূরা যা শুরু হয়েছে হা-মীম শব্দ দিয়ে এবং যার মধ্যে এক স্থানে সিজদার আয়াত আছে। নাযিল হওয়ার সময়-কাল : নির্ভরযোগ্য রেওয়ায়েত অনুসারে এর নাযিল হওয়ার সময়কাল হচ্ছে হযরত হামযার (রা)
নামকরণ : ৩৮ আয়াতের আরবী : ……………………………………..আয়াতাংশ থেকে এর নাম গৃহীত হয়েছে। এ নামের তাৎপর্য হলো, এটি সেই সূরা যার মধ্যে শূরা শব্দটি আছে। নাযিল হওয়ার সময়-কাল : নির্ভরযোগ্য কোন বর্ণনা থেকে এ সূরার নাযিল হওয়ার সময় কাল জানা যায়নি । তবে এর বিষয়বস্তু সম্পর্কে চিন্তা করলে স্পষ্ট জানা যায়,
নামকরণ : সূরার ২৮ আয়াতের (আরবী —————————) অংশ থেকে নাম গৃহীত হয়েছে। অর্থাৎ এটা সে সূরা যার মধ্যে সেই বিশেষ মু’মিন ব্যক্তির উল্লেখ আছে। নাযিল হওযার সময় কাল ইবনে আব্বাস ও জাবের ইবনে যায়েত বর্ণনা করেছেন যে , এ সূরা সূরা যুমার নাযিল হওয়ার পর পরই নাযিল হয়েছে। কুরআনা মজীদের
নামকরণ চতুর্থ রুকূ’র দ্বিতীয় আয়াত () থেকে সূরার নাম গৃহীত হয়েছে। নাযিলের সময় কাল এর সূরায় মক্কী ও মাদানী সূরার বৈশিষ্ট মিলেমিশে আছে। এ কারণে মুফাসসিরগণের মাঝে এর মক্কী বা মাদানী হওয়া নিয়ে মতবিরোধ রয়েছে। কিন্তু আমার মতে এর একটি অংশ মক্কী যুগের শেষের দিকে এবং অন্য অংশটি মাদানী যুগের
নামকরণ কোন বিশেষ আয়াত থেকে এ সূরার নাম গৃহীত হয়নি। এর মধ্যে যেহেতু ধারাবাহিকভাবে বহু নবীর কথা আলোচিত হয়েছে তাই এর নাম রাখা হয়েছে “আল আম্বিয়া”। এটাও সূরার বিষয়বস্তু ভিত্তিক শিরোনাম নয় বরং নিছক সূরা চিহ্নিত করার একটি আলামত মাত্র। নাযিলের সময়-কাল বিষয়বস্তু ও বর্ণনাভংগী উভয়ের দৃষ্টিতেই মনে হয় এর
নামকরণ: চার নম্বর আয়াতের অংশ বিশেষ (আরবী ————————————) থেকে বনী ইসরাঈল নাম গৃহীত হয়েছে । বনী ইসরাঈল এই সূরার আলোচ্য বিষয় নয় । বরং এ নামটিও কুরআনের অধিকাংশ সূরার মতো প্রতীক হিসেবেই রাখা হয়েছে । নাযিলের সময় কাল প্রথম আয়াতটিই একথা ব্যক্ত করে দেয় যে, মি’রাজের সময় এ সূরাটি নাযিল
নামকরণ ৬৮ আয়াতের (আরবী ———————) বাক্যাংশ থেকে এ নামকরণ করা হয়েছে । এও নিছক আলামত ভিত্তিক, নয়তো নাহল বা মৌমাছি এ সূরার আলোচ্য বিষয় নয় । নাযিল হওয়ার সময়-কাল বিভিন্ন আভ্যন্তরীণ সাক্ষ্য – প্রমাণ এর নাযিল হওয়ার সময় – কালের ওরর আলোকপাত করে । যেমন, ৪১ আয়াতের ( আরবী—————————-)
নামকরণ : ৮০ আয়াত ( আরবী ————————————————-) এর আল হিজর শব্দটি থেকে সূরার নাম গৃহীত হয়েছে । নাযিল হওয়ার সময় – কাল বিষয়বস্তু ও বর্ণনাভংগী থেকে পরিস্কার বুঝা যায় , এ সূরাটি সূরা ইবরাহীমের সমসময়ে নাযিল হয় । এ পটভূমিতে দু’টি জিনিস পরিস্কার দেখা যাচ্ছে । এক , নবী সাল্লাল্লাহু
নামকরণঃ তের নম্বর আয়াতের (আরবী) বাক্যাংশের “আর্ রা’দ” শব্দটিকে এ সূরার নাম হিসেবে গণ্য করা হয়েছে। এ নামকরণের মানে এ নয় যে, এ সূরায় রা’দ অর্থাৎ মেঘগর্জনের বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। বরং এটা শুধু আলামত হিসেবে একথা প্রকাশ করে যে, এ সূরায় “রাদ” উল্লেখিত হয়েছে বা “রা’দ”-এর