নামকরণ সূরার ২ নম্বর আয়াতের অংশ ( ) থেকে এর নাম গৃহীত হয়েছে । অর্থাৎ এটি সেই সূরা যার মধ্যে মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের মহান নামটি উল্লেখিত হয়েছে । এ ছাড়া এ সূরার আরো একটি বিখ্যাত নাম “কিতাল” । এ নামটি ২০নং আয়াতের ( ) বাক্যটি থেকে গৃহীত হয়েছে
নামকরনঃ সুরার নামকরন দুই ভাবে হয়ে থাকে- বহুল আলোচিত শব্দ (শব্দ ভিত্তিক). যেমন- নাস, ফালাক বিষয়ভিত্তিকঃ যেমন- সুরা ফাতেহা, ইখলাস এ সুরাটি ১ম আয়াতের আল মুমিনুন শব্দ থেকে নামকরন করা হয়েছে। নাযিল হবার সময়কাল ও মূল বিষয়বস্তুঃ সুরাটি মক্কী, হিজরতের পূর্বে নাজিল হয়েছে। তবে ঠিক কোন সময়ে নাজিল হয়েছে তা
নামকরণ আয়াত নম্বর ৭১ ও ৭৩ (আরবী ————————-) এবং (আরবী —————) থেকে সূরাটির নাম গৃহীত হয়েছে। এর অর্থ এটি সে সূরা যার মধ্যে ‘ যুমার ’ শব্দের উল্লেখ আছে। নাযিলের হওয়ার সময় কাল এ সূরা যে হাবশায় হিজরত করার পূর্বে নাযিল হয়েছিল , সে ব্যাপারে ১০ নম্বর আয়াত (আরবী ————)
সূরা ছোয়াদ সূরা ছোয়াদ , (আরবি: سورة ص), (আরবি বর্ণ), মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের ৩৮ তম সূরা। এই সূরাটি মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছে এবং এর আয়াত সংখ্যা ৮৮ টি। নামকরণঃ সূরা শুরুর ‘ছোয়াদ’ কে এর নাম হিসেবে গ্রহণ করা হয়েছে। নাযিলের হবার সময় কাল/শানে নুযূল যেমন সামনের দিকে বলা হবে ,
নামকরণঃ প্রথম আয়াতে (আরবী ———————-) শব্দ থেকে সূরার নাম গৃহীত হয়েছে। নাযিল হওয়ার সময় কালঃ বিষয়বস্তু ও বক্তব্য উপস্থাপনা পদ্ধতি থেকে মনে হয় , এ সূরাটি সম্ভবত মক্কী যুগের মাঝামাঝি সময়ে বরং সম্ভবত ঐ মধ্য যুগের ও শেষের দিকে নযিল হয়। বর্ণনাভংগী থেকে পরিস্কার বুঝা যাচ্ছে যে , পশ্চাতভূমিতে বিরোধিতা
নামকরণ যে দু’টি হরফ দিয়ে সূরার সূচনা করা হয়েছে তাকেই এর নাম হিসেবে গণ্য করা হয়েছে। নাযিলের সময়-কাল বর্ণনাভংগী দেখে অনুভব করা যায়, এ সূরার নাযিল হবার সময়টি হবে নবী করীমের (সা) নবুওয়াত লাভ করার পর মক্কায় অবস্থানের মধ্যবর্তী যুগের শেষের দিনগুলো। অথবা এটি হবে তাঁর মক্কায় অবস্থানের একেবারে শেষ
নামকরণ প্রথম আয়াতের —– শব্দটিকে এ সূরার শিরোনাম করা হয়েছে। এর মানে হচ্ছে, এটি সেই সূরা যার মধ্যে ফাতের’ শব্দটি এসেছে। এর অন্য নাম—– এবং এ শব্দটিও প্রথম আয়াতেই ব্যবহৃত হয়েছে। নাযিলের সময়- কাল ব্যক্তব্য প্রকাশের আভ্যন্তরীণ সাক্ষ থেকে একথা সুস্পষ্ট হয়ে ওঠে যে, সম্ভবত মক্কা মু’আযযমার মধ্য যুগে সূরাটি
নামকরণ ১৫ আয়াতের বাক্য (………………..) থেকে গৃহীত হয়েছে। এর অর্থ হচ্ছে, এটি এমন একটি সূরা যেখানে সাবা এর কথা বলা হয়েছে। নাযিল হওয়ার সময় কাল- কোন নির্ভরযোগ্য রেওয়ায়াত থেকে এর নাযিলের সঠিক সময়-কাল জানা যায় না। তবে বর্ণনাধারা থেকে অনুভূত হয়, সেটি ছিল মক্কার মাঝামাঝি যুগ অথবা প্রাথমিক যুগ। যদি
নামকরণ এ সূরাটির নাম ২০ আয়াতের (••••••) বাক্যটি থেকে গৃহীত হয়েছে। নাযিল হওয়ার সময়-কাল এ সূরাটিতে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের আলোচনা করা হয়েছে। এক, আহযাব যুদ্ধ। এটি ৫ হিজরীর শাওয়াল মাসে সংঘটিত হয়। দুই, বনী কুরাইযার যুদ্ধ। ৫ হিজরীর যিল্কাদ মাসে এটি সংঘটিত হয়। তিন, হযরত যয়নবের (রা) সাথে নবী সাল্লাল্লাহু
নামকরণ দুটি শব্দের সমন্বয়ে এ সূরার নামকরণ করা হয়েছে। একটি শব্দ (হা-মীম) ও অপরটি (আস সাজদাহ) । অর্থাৎ এটি সেই সূরা যা শুরু হয়েছে হা-মীম শব্দ দিয়ে এবং যার মধ্যে এক স্থানে সিজদার আয়াত আছে। নাযিল হওয়ার সময়-কাল : নির্ভরযোগ্য রেওয়ায়েত অনুসারে এর নাযিল হওয়ার সময়কাল হচ্ছে হযরত হামযার (রা)
নামকরণঃ প্রথম আয়াতের ‘গ্বুলিবাতির রুম’ থেকে সূরার নামকরণ করা হয়েছে। নাযিলের সময়কালঃ শুরতেই যে ঐতিহাসিক ঘটনার কথা বলা হয়েছে তা থেকে নাযিলের সময় কাল চূড়ান্তভাবে নির্ধারিত হয়ে যায়। এখানে বলা হয়েছে যে, “নিকটবর্তী দেশে রোমীয়রা পরাজিত হয়েছে।” সে সময় আরবের সন্নিহিত রোম অধিকৃত এলাকা ছিল জর্দান, সিরিয়া ও ফিলিস্তীন। এসব
নামকরণঃ একচল্লিশের আয়াতের অংশবিশেষ ———————–থেকে সূরাটির নামকরণ করা হয়েছে। অর্থাৎ যে সূরার মধ্যে ’আনকাবুত শব্দটি ব্যবহৃত হয়েছে, এটি সে সূরা। নাযিল হবার সময়কালঃ ৫৬ থেকে ৬০ আয়াতের মধ্যে যে বক্তব্য এসেছে তা থেকে সুস্পষ্টভাবে জানা যায় যে, এ সূরাটি হাবশায় হিজরাতের কিছু আগে নাযিল হয়েছিল। অধিকন্তু বিষয়বস্তু গুলোর অভ্যন্তরীন সাক্ষ্যও
নামকরণঃ একচল্লিশের আয়াতের অংশবিশেষ ———————–থেকে সূরাটির নামকরণ করা হয়েছে। অর্থাৎ যে সূরার মধ্যে ’আনকাবুত শব্দটি ব্যবহৃত হয়েছে, এটি সে সূরা। নাযিল হবার সময়কালঃ ৫৬ থেকে ৬০ আয়াতের মধ্যে যে বক্তব্য এসেছে তা থেকে সুস্পষ্টভাবে জানা যায় যে, এ সূরাটি হাবশায় হিজরাতের কিছু আগে নাযিল হয়েছিল। অধিকন্তু বিষয়বস্তু গুলোর অভ্যন্তরীন সাক্ষ্যও