এম. কলিম উল্লাহ: উখিয়া উপজেলার রত্নাপালং ইউনিয়নের কোটবাজারের পশ্চিম পার্শ্বে অবস্থিত মহিলা দ্বীনি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান জামিয়া তাওহিদিয়া মহিলা শাখা ও আওয়ারুল হারামাইন বালক শাখার বার্ষিক সভা ৯ ফেব্রুয়ারী বৃহস্পতিবার মাদ্রাসা প্রাঙ্গণে অনুষ্ঠিত হবে। সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থাকবেন, মুফাক্কিরে ইসলাম আল্লামা ওবায়দুল্লাহ হামযাহ্ মুহতামিম, আল-জামিয়া আল-ইসলামিয়া, পটিয়া, চট্টগ্রাম। মহাসচিব,
নামকরণ সূরার ৮৫ আয়াতের ——আরবী—– শব্দ থেকে এর নাম গৃহীত হয়েছে, অর্থাৎ যে সূরার মধ্যে —আরবী–‘যুখরুফ’ এটা সেই সূরা। নাযিল হওয়ার সময়-কাল কোন নির্ভরযোগ্য বর্ণনা থেকে নাযিল হওয়ার সময়-কাল সম্পর্কে জানা যায়নি। তবে সূরার বিষয়বস্তু সম্পর্কে চিন্তা- ভাবনা করলে স্পষ্ট উপলব্ধি করা যায়, যে যুগে সূরা আল-মু’মিন, হা-মীম আস সাজদা
নামকরণ দুটি শব্দের সমন্বয়ে এ সূরার নামকরণ করা হয়েছে। একটি শব্দ (হা-মীম) ও অপরটি (আস সাজদাহ) । অর্থাৎ এটি সেই সূরা যা শুরু হয়েছে হা-মীম শব্দ দিয়ে এবং যার মধ্যে এক স্থানে সিজদার আয়াত আছে। নাযিল হওয়ার সময়-কাল : নির্ভরযোগ্য রেওয়ায়েত অনুসারে এর নাযিল হওয়ার সময়কাল হচ্ছে হযরত হামযার (রা)
কোনো মুসলিম মারা গেলে মাগফিরাতের জন্য মরদেহ সামনে নিয়ে বিশেষ নিয়মে যে দোয়া করা হয়, তার নাম জানাজার নামাজ। ‘জানাজা’ শব্দের অর্থ মরদেহ। জানাজার নামাজ আদায় করা ফরজে কেফায়া। ফরজে কেফায়া হলো, দু-একজন আদায় করলে মহল্লার সবার পক্ষ থেকে আদায় হয়ে যায়। আর কেউ আদায় না করলে, সবাই গুনাহগার হয়।
ইসলাম ডেস্ক • বাকারা’ পবিত্র কোরআনের দ্বিতীয় সুরা। বাকারা অর্থ গাভি। এই সুরার এক স্থানে গাভি নিয়ে একটি ঘটনার উল্লেখ করা হয়েছে। সুরাটি পবিত্র মদিনায় অবতীর্ণ হয়। এতে ৪০ রুকু, ২৮৬ আয়াত আছে। সুরা বাকারার ২৫৫ নম্বর আয়াত ‘আয়াতুল কুরসি’ নামে পরিচিত। এটি কোরআন শরিফের প্রসিদ্ধ আয়াত। পুরো আয়াতে আল্লাহর
নামকরনঃ সুরার নামকরন দুই ভাবে হয়ে থাকে- বহুল আলোচিত শব্দ (শব্দ ভিত্তিক). যেমন- নাস, ফালাক বিষয়ভিত্তিকঃ যেমন- সুরা ফাতেহা, ইখলাস এ সুরাটি ১ম আয়াতের আল মুমিনুন শব্দ থেকে নামকরন করা হয়েছে। নাযিল হবার সময়কাল ও মূল বিষয়বস্তুঃ সুরাটি মক্কী, হিজরতের পূর্বে নাজিল হয়েছে। তবে ঠিক কোন সময়ে নাজিল হয়েছে তা
নামকরণ আয়াত নম্বর ৭১ ও ৭৩ (আরবী ————————-) এবং (আরবী —————) থেকে সূরাটির নাম গৃহীত হয়েছে। এর অর্থ এটি সে সূরা যার মধ্যে ‘ যুমার ’ শব্দের উল্লেখ আছে। নাযিলের হওয়ার সময় কাল এ সূরা যে হাবশায় হিজরত করার পূর্বে নাযিল হয়েছিল , সে ব্যাপারে ১০ নম্বর আয়াত (আরবী ————)
সূরা ছোয়াদ সূরা ছোয়াদ , (আরবি: سورة ص), (আরবি বর্ণ), মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের ৩৮ তম সূরা। এই সূরাটি মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছে এবং এর আয়াত সংখ্যা ৮৮ টি। নামকরণঃ সূরা শুরুর ‘ছোয়াদ’ কে এর নাম হিসেবে গ্রহণ করা হয়েছে। নাযিলের হবার সময় কাল/শানে নুযূল যেমন সামনের দিকে বলা হবে ,
নামকরণঃ প্রথম আয়াতে (আরবী ———————-) শব্দ থেকে সূরার নাম গৃহীত হয়েছে। নাযিল হওয়ার সময় কালঃ বিষয়বস্তু ও বক্তব্য উপস্থাপনা পদ্ধতি থেকে মনে হয় , এ সূরাটি সম্ভবত মক্কী যুগের মাঝামাঝি সময়ে বরং সম্ভবত ঐ মধ্য যুগের ও শেষের দিকে নযিল হয়। বর্ণনাভংগী থেকে পরিস্কার বুঝা যাচ্ছে যে , পশ্চাতভূমিতে বিরোধিতা
নামকরণ যে দু’টি হরফ দিয়ে সূরার সূচনা করা হয়েছে তাকেই এর নাম হিসেবে গণ্য করা হয়েছে। নাযিলের সময়-কাল বর্ণনাভংগী দেখে অনুভব করা যায়, এ সূরার নাযিল হবার সময়টি হবে নবী করীমের (সা) নবুওয়াত লাভ করার পর মক্কায় অবস্থানের মধ্যবর্তী যুগের শেষের দিনগুলো। অথবা এটি হবে তাঁর মক্কায় অবস্থানের একেবারে শেষ