আত্মহত্যার মতো অসুস্থ প্রবণতার অন্যতম কারণ মানসিক সমস্যা কিংবা চাপ। দেশের অনেকই মানসিক সমস্যায় ভোগেন। কিন্তু অন্যের কাছে তা প্রকাশ করতে চান না। এমনকি চিকিৎসকের কাছে যেতেও ইতস্ততবোধ করেন। ফলে ভেতরে ভেতরে রোগ বাড়তে থাকে। মানসিক সমস্যা ব্যতীত আরও বহুবিধ কারণে মানুষ আত্মহত্যার পথ বেছে নেয় বলে মনোবিজ্ঞানীরা বলেন। পারিবারিক
ইসলাম ডেস্ক : প্রিয়নবি ঘোষিত সার্বক্ষণিত সর্বোত্তম আমল হলো জিকির করা। তিনি বলেছেন, ‘তোমার জিহ্বা যেন সর্বক্ষণ আল্লাহর জিকিরে সিক্ত (রত) থাকে।’ (তিরমিজি, ইবনে মাজাহ) তাইতো তিনি ঘুম থেকে জাগ্রত হয়ে শোয়া অবস্থায় এ পাশ ও পাশ করতেও আল্লাহর প্রশংসাসূচক বাক্য দ্বারা তার কাছে ক্ষমা প্রার্থনার দোয়া করেছেন। হজরত আয়েশা রাদিয়াল্লাহু
আদিল চৌধুরী : রাজপথে একটি গাড়ির বহরের সামনে চৌকস একটি গাড়ী ছিল। সামনের গাড়ীটি হঠাৎ ব্রেক কষে দাড়ালো, বহর থমকে গেলো পেছনের গাড়ী গুলি ঠায় দাড়িয়ে আছে হর্ণ বাজছে,চিৎকার আর বিকট শব্দ কানে তালা লাগছে সামনে বাধা আছে, এ বাধা সরাবে কে? গাড়ীগুলি ঠায় দাড়িয়ে আছে। বিশাল একটি মিছিল আসছে
ইসলাম ডেস্ক : আল্লাহ তাআলা যে ৪টি মাসকে মুসলিম উম্মাহর জন্য হারাম ঘোষণা করেছেন, তাহলো- রজব, জিলকদ, জিলহজ ও মহররম। এ ৪টি মাসকে হারাম ঘোষণা করার কারণ হলো এ মাসগুলোতে আল্লাহর বিধান পালন করবে। আর আল্লাহর বিধান পালনই হচ্ছে সর্বোত্তম ইবাদত। এ ৪টি মাসের মধ্যে রজবকে বলা হয় ওমরা পালনের মাস।
ইসলাম ডেস্ক : মানুষের চিরস্থায়ী বাসস্থান জান্নাত। মুমিন ব্যক্তি মাত্রেরই রয়েছে জান্নাতের বাসনা। পক্ষান্তরে এমন কোনো মানুষ পাওয়া যাবে না যে, স্বেচ্ছায় জাহান্নামে যেতে চায়। তারপরও মানুষ জান্নাতে যাওয়ার পাশাপাশি অগণিত অসংখ্য মানুষ জাহান্নামের দিকে ধাবিত হবে। এ ব্যাপারে প্রিয়নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের অসংখ্য হাদিস থেকে দু’টি তুলে ধরা হলো-
হযরত ঈসা (আঃ) ছিলেন বনু ইস্রাঈল বংশের সর্বশেষ নবী ও কিতাবধারী রাসূল। তিনি ‘ইনজীল’ প্রাপ্ত হয়েছিলেন। তাঁরপর থেকে শেষনবী মুহাম্মাদ (ছাঃ)-এর আবির্ভাব পর্যন্ত আর কোন নবী আগমন করেননি। এই সময়টাকে فترة الرسل বা ‘রাসূল আগমনের বিরতিকাল’ বলা হয়। ক্বিয়ামত সংঘটিত হওয়ার অব্যবহিত কাল পূর্বে হযরত ঈসা (আঃ) আল্লাহর হুকুমে পুনরায়
পিএন২৪ – হযরত দাঊদ (আঃ)-এর মৃত্যুর পর সুযোগ্য পুত্র সুলায়মান তাঁর স্থলাভিষিক্ত হন। শেষনবী মুহাম্মাদ (ছাঃ)-এর আবির্ভাবের ন্যূনাধিক দেড় হাযার বছর পূর্বে তিনি নবী হন। সুলায়মান ছিলেন পিতার ১৯জন পুত্রের অন্যতম। আল্লাহ পাক তাকে জ্ঞানে, প্রজ্ঞায় ও নবুঅতের সম্পদে সমৃদ্ধ করেন। এছাড়াও তাঁকে এমন কিছু নে‘মত দান করেন, যা অন্য
পিএন২৪-বিপুল শক্তি ও রাষ্ট্রক্ষমতার অধিকারী নবী ছিলেন মাত্র দু’জন। তাঁরা হ’লেন পিতা ও পুত্র দাঊদ ও সুলায়মান (আঃ)। বর্তমান ফিলিস্তীন সহ সমগ্র ইরাক ও শাম (সিরিয়া) এলাকায় তাঁদের রাজত্ব ছিল। পৃথিবীর অতুলনীয় ক্ষমতার অধিকারী হয়েও তাঁরা ছিলেন সর্বদা আল্লাহর প্রতি অনুগত ও সদা কৃতজ্ঞ। সেকারণ আল্লাহ তার শেষনবীকে সান্ত্বনা দিয়ে
পিএন২৪ – আল্লাহর গযবে ধ্বংসপ্রাপ্ত প্রধান ৬টি প্রাচীন জাতির মধ্যে পঞ্চম জাতি হ’ল ‘আহলে মাদইয়ান’। ‘মাদইয়ান’ হ’ল লূত সাগরের নিকটবর্তী সিরিয়া ও হিজাযের সীমান্তবর্তী একটি জনপদের নাম। যা অদ্যাবধি পূর্ব জর্ডনের সামুদ্রিক বন্দর ‘মো‘আন’ (معان )-এর অদূরে বিদ্যমান রয়েছে। কুফরী করা ছাড়াও এই জনপদের লোকেরা ব্যবসায়ের ওযন ও মাপে কম দিত,
পিএন২৪- হযরত আইয়ূব (আঃ) ছবরকারী নবীগণের মধ্যে শীর্ষস্থানীয় এবং অনন্য দৃষ্টান্ত ছিলেন। ইবনু কাছীরের বর্ণনা অনুযায়ী তিনি ইসহাক (আঃ)-এর দুই যমজ পুত্র ঈছ ও ইয়াকূবের মধ্যেকার প্রথম পুত্র ঈছ-এর প্রপৌত্র ছিলেন। আর তাঁর স্ত্রী ছিলেন ইয়াকূব-পুত্র ইউসুফ (আঃ)-এর পৌত্রী ‘লাইয়া’ বিনতে ইফরাঈম বিন ইউসুফ। কেউ বলেছেন, ‘রাহমাহ’। তিনি ছিলেন স্বামী ভক্তি
পিএন২৪ – ইসহাক্ব (আঃ)-এর দুই যমজ পুত্র ঈছ ও ইয়াকূব-এর মধ্যে ছোট ছেলে ইয়াকূব নবী হন। ইয়াকূবের অপর নাম ছিল ‘ইস্রাঈল’।[1] যার অর্থ আল্লাহর দাস। নবীগণের মধ্যে কেবল ইয়াকূব ও মুহাম্মাদ (ছাঃ)-এর দু’টি করে নাম ছিল। মুহাম্মাদ (ছাঃ)-এর অপর নাম ছিল ‘আহমাদ’ (ছফ ৬১/৬)। ইয়াকূব তার মামুর বাড়ী ইরাকের হারান (حران)
পিএন২৪- ইবনু ওমর (রাঃ) হ’তে বর্ণিত রাসূলুল্লাহ (ছাঃ) ইউসুফ (আঃ) সম্পর্কে বলেন, الكريمُ بنُ الكريمِ بنِ الكريمِ بنِ الكريمِ يوسفُ بنُ يعقوبَ بنِ اسحاقَ بنِ ابراهيمَ عليهمُ السلامُ- ‘নিশ্চয়ই মর্যাদাবানের পুত্র মর্যাদাবান, তাঁর পুত্র মর্যাদাবান, তাঁর পুত্র মর্যাদাবান। তাঁরা হলেন ইবরাহীমের পুত্র ইসহাক, তাঁর পুত্র ইয়াকূব ও তাঁর পুত্র ইউসুফ