ছবি: সংগৃহীত মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সা.)-কে কটাক্ষ বা অপমান করার শাস্তি হিসেবে মৃত্যুদণ্ডের বিধান কার্যকর করতে যাচ্ছে ইসলামী গণতান্ত্রিক দেশ ব্রুনাই। এছাড়া সমকামিতা, পরকীয়া, ব্যাভিচার, ধর্ষণের করার শাস্তি হিসেবেও উন্মুক্ত মঞ্চে পাথর ছুড়ে মৃত্যুদণ্ডের আইন চালু করতে যাচ্ছে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার ছোট্ট দ্বীপ রাষ্ট্রটি। আগামী ৩ এপ্রিল থেকে দেশটিতে এই আইন
মিরাজ নবী-জীবনের এক আলোকিত ঘটনা। রাসুল (সা.)-এর মুজেজা বা অলৌকিক কীর্তিগুলো মধ্যে অন্যতম শ্রেষ্ঠ মুজেজা হলো মিরাজ। কোরআন-হাদিসের বর্ণনায় বিষয়টি উপস্থাপিত হয়েছে। আল্লাহ তাআলা পবিত্র কোরআনে ইরশাদ করেন, ‘তোমাকে আমরা চাক্ষুষভাবে যা দেখালাম, তা এই লোকদের জন্য একটি পরীক্ষার বস্তু বানিয়ে রেখেছি।’ (সুরা বনি ইসরাঈল, আয়াত: ৬০) আয়াতে উল্লেখিত ‘রুইয়া’ বা
বুধবার রাতে পালিত হবে পবিত্র শবে মেরাজ। ইসলাম ধর্মাবলম্বীরা বিশ্বাস করেন, এ রাতে অলৌকিকভাবে মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) ঊর্ধ্বাকাশে গমন করে আল্লাহর সঙ্গে কথা বলে পৃথিবীতে ফিরে আসেন। জিকির-আসকার, নফল নামাজ, দোয়ার মধ্য দিয়ে শবে মেরাজের রাত অতিবাহিত করেন মুসলমানরা। হাদিস ও সাহাবিদের বর্ণনা অনুযায়ী, মেরাজের রাতে ফেরেশতা জিবরাইল (আ.)
তাকওয়া ও তাওয়াক্কুল মানে আল্লাহর ভয় ও ভরসা। ইসলামের পূর্ণাঙ্গতা অর্জন করে মহান আল্লাহর ভয়ে সব ধরনের গোনাহ থেকে বেঁচে থাকার নাম তাকওয়া। আর যে ব্যক্তি গোনাহ থেকে বেঁচে থাকেন তিনি মুত্তাকি বা আল্লাহভীরু। আর তাওয়াক্কুল অর্থ হলো- আল্লাহতায়ালাকে নিজের অভিভাবক বানিয়ে তার ওপর পরিপূর্ণভাবে ভরসা করা। আল্লাহতায়ালাকে সর্বশক্তিমান এবং
মুসলমানদের ধর্মান্তরিত করা ক্যাথলিকদের কাজ নয়, তাই মুসলমানদের ধর্মান্তরিত করার চেষ্টা থেকে বিরত থাকতে মরক্কোর ক্যাথলিক কমিউনিটির প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন পোপ ফ্রান্সিস। মরক্কোয় মুসলিমদের ধর্মান্তরিত করা আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ। ধর্মান্তরের অভিযোগ প্রমাণিত হলে ছয় মাস থেকে তিন বছর পর্যন্ত কারাদণ্ডের বিধান রয়েছে। তার পরও অনেকেই গোপনে ধর্মান্তরিত হন। এটা নিয়ে
ডেস্ক রিপোর্ট – মধ্যপ্রাচ্যের দেশ সংযুক্ত আরব আমিরাত। উন্নত জীবনমান ও সৌন্দর্যের জন্য দেশটি বিখ্যাত। দেশটির প্রধান ও বিশ্বব্যাপী পরিচিত নাম দুবাই। দুবাই প্রদেশের আল-খাওয়ানিজ অঞ্চলে ৬৪ হেক্টর জমির ওপর গড়ে তোলা হয়েছে কুরআনিক গার্ডেন ‘হলি কুরআন পার্ক’। দীর্ঘ প্রতীক্ষার পর গত ২৯ মার্চ এ কুরআনিক পার্কের উদ্বোধন করা হয়।
আল্লাহতায়ালা কোরআনে কারিমে পিতা-মাতার জন্য ‘রাব্বির হাম হুমা কামা রাব্বায়ানি সাগিরা’ দোয়াটি শিখিয়েছেন। যদিও অনেকে মনে করেন, রহমতের এ দোয়াটি মৃত পিতা-মাতার জন্য। আসলে বিষয় তেমন নয়। যেহেতু দোয়াটি আল্লাহতায়ালার শেখানো দোয়া এবং এর অর্থ হচ্ছে, ‘আল্লাহ! আপনি তাদের প্রতি রহমত বর্ষণ করুন’ এই রহমত মৃত্যুর পরে যেমন প্রয়োজন তেমনি
ধর্ম ডেস্ক বিশ্বের বহু দেশে ইসলাম ও হজরত মোহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামকে নিয়ে অসম্মানজনক ও আপত্তিকর মন্তব্য এবং কার্টুন তৈরি করে বিতর্কের জন্ম দেয় অনেক মানুষ। এ ঘৃণ্য কাজ থেকে মানুষকে বিরত রাখতে মালয়েশিয়া সরকার তার দেশে জরিমানাসহ কারাদণ্ডের আইন জারি করেছে। এরই ধারাবাহিকতায় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ইসলাম ও
রাজধানীর বনানীর এফ আর টাওয়ারের আগুন নেভাতে ফায়ার সার্ভিসের কাজে সহায়তা করে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হওয়া সেই নাঈম ইসলামকে এবার দুবাই ভ্রমণে নেওয়ার আগ্রহ প্রকাশ করেছেন এক আমিরাত প্রবাসী। এর আগে শুক্রবার শিশু নাঈমকে পাঁচ হাজার ডলার পুরস্কার দেওয়ার পাশাপাশি তার লেখাপড়ার দায়িত্ব নেওয়ার ঘোষণা দেন দুবাই প্রবাসী ওমর
মানুষের মৃত্যুর সঙ্গে সঙ্গে তাদের আমলনামা বন্ধ হয়ে যায়। তবে ৩ শ্রেণির ব্যক্তি মারা গেলেও তাদের আমল জারি থাকে। যারা দুনিয়ার জীবনে সাদকায়ে জারিয়া, উপকারি ইলম এবং নেক সন্তান রেখে যান। কেননা যতদিন পর্যন্ত মানুষের সাদকার কর্মকাণ্ড জারি থাকে, উপকারি ইলমের চর্চা থাকে কিংবা রেখে যাওয়অ নেক সন্তান দোয়া বা
গোপনে আমল তথা ইবাদত করা ইখলাসের অন্যতম নিদর্শন। উত্তম প্রতিদান লাভের বুনিয়াদও এটি। তাই মানুষের উচিত যে কোনো ভালো কাজ এমনভাবে করা যাতে তা লোক দেখানোর জন্য না হয়। কেননা লোক দেখানো ইবাদতকারী ব্যক্তি ইসলামের রিয়াকার হিসেবে পরিচিত। কুরআন এবং হাদিসে রিয়াকারের কোনো আমলই গ্রহণযোগ্য হবে না বরং মুমিন মুসলমানের
ডেস্ক রিপোর্ট – বিশ্বের সর্বোচ্চ উঁচু ভবন দুবাইয়ের বুর্জ খলিফায় বাংলাদেশের লাল-সবুজের পতাকার আদলে আলোকসজ্জা প্রদর্শন করা হয়েছে। বাংলাদেশের স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে ২৬ মার্চ (মঙ্গলবার) স্থানীয় সময় রাত ৯টা ৪০ মিনিটে এই আলোকসজ্জার ব্যবস্থা করা হয়। সেখানে আলোকসজ্জা প্রদর্শন ২৫ সেকেন্ড স্থায়ী ছিল। এ সময় সংযুক্ত আরব আমিরাতে বসবাসরত বাংলাদেশিরা
কোরআনে কারিমের তেলাওয়াত মুমিনের হৃদয় আলোকিত করে। কোরআন তেলাওয়াত করলে জান্নাত ও জাহান্নামের চিত্র চোখের সামনে ভেসে ওঠে, কোরআন তেলাওয়াতে অশান্ত হৃদয়ে প্রশান্তি মিলে। কোরআনে কারিমই একমাত্র কিতাব, যা পাঠ করার সঙ্গে সঙ্গে মানুষের মনে আল্লাহতায়ালার ভয় সৃষ্টি হয়। যারা সব কিছুতে আল্লাহর ওপর ভরসা করেন, তারা কোরআরে কারিম তেলাওয়াত