প্রিয়নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মানুষের মুক্তির জন্য সত্যগ্রন্থ কুরআনুল কারিমসহ রহমতস্বরূপ এ দুনিয়াতে এসেছেন। মানুষকে শান্তির বাণী শুনিয়েছেন। ঘোষণা করেছেন অনেক দিক-নির্দেশনা। যারা প্রিয়নবির ঘোষণা অনুযায়ী জীবন পরিচালনা করবে, তাদের জন্য রয়েছে চির কল্যাণ ও মুক্তি। প্রিয়নবি মুসলিম উম্মাহকে ৬টি দায়িত্ব গ্রহণ সাপেক্ষে জান্নাতের সুসংবাদ দিয়েছেন। কী সেই দায়িত্ব?
প্রাপ্ত বয়স্ক, স্বাধীন, সুস্থ ও জ্ঞানবান নারী-পুরুষের ওপর ৫ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা ফরজ। ইসলামের বিধান হলো জামাআতের সঙ্গে নামাজ আদায় করা। আর জামাআতে নামাজ আদায়ের সর্বোত্তম স্থান হলো মসজিদ। তাছাড়া মসজিদে যে কোনো নামাজ আদায়ের মধ্যে সর্বাধিক একাগ্রতা ও একনিষ্ঠতা তৈরি হয়। এ কারণে ঘর কিংবা বাসা থেকে মসজিদে
ডেস্ক রিপোর্ট – ৮ মাসে পবিত্র কুরআনুল কারিম হিফজ সম্পন্ন- যুদ্ধ বিধ্বস্ত দেশ ফিলিস্তিনের গাজা শহরের ছোট্ট শিশু আলা আওয়াজ মাত্র ৮ মাসে পবিত্র কুরআনুল কারিম হিফজ সম্পন্ন করেন। ইসলাম বিদ্বেষীদের গোলাবারূদের আঘাতে যখন পুড়ছে দেশটি, ঠিক সে সময়টিতে আলা আওয়াজ প্রতিদিন ১৬ পৃষ্ঠা কুরআন মুখস্তের মাধ্যমে তার হৃদয় শানিয়ে
ডেস্ক রিপোর্ট – রফিকুল ইসলাম। জামেয়া কাসিমিয়া নরসিংদীর অষ্টম শ্রেণীতে প্রথম স্থান অর্জন করেছে। পঞ্চম শ্রেণীতে গোল্ডেন এ প্লাস বৃত্তি পেয়ে ৬ষ্ঠ, সপ্তম ও অষ্টম শ্রেণীতে কৃতিত্বের স্বাক্ষর রেখেছে সে। জামেয়া কাসিমিয়া নরসিংদী ইয়াতিমখানার ছাত্র ছোট্ট রফিক ওস্তাদদের দিক-নির্দেশনায় পবিত্র হাদিস মুখস্তের কাজে নিজেকে নিয়োজিত করেন। প্রথমে ছোট্ট রফিককে ২০টি
বাবা-মা সন্তানের জন্য সেরা আশীর্বাদ। কেননা সন্তানকে জন্মের পর থেকেই বাবা-মা তাদের বেড়ে ওঠতে সার্বিক দেখা-শুনা করে থাকেন। সন্তানদের উন্নত জীবনের জন্য এবং তাদেরকে সুস্থ, সুন্দর ও ভালো রাখতেই চলে বাবা-মার যত সংগ্রাম। দুর্ভাগ্যবশত সন্তানরা বাবা-মার সহযোগিতার ক্ষেত্রে পুরোপুরি বিপরীতে অবস্থান করে। যে বাবা-মা সন্তানের সুখের জন্য তাদের সুখকে বিসর্জন
প্রত্যেক মানুষই মরনশীল। আল্লাহ তাআলার ঘোষণা, প্রতিটি জীবনকেই মৃতু্যর স্বাদ আস্বাদন করতে হবে। হাশরের ময়দানে একত্রিত করা ও বিচার শুরু হওয়ার আগে কবরেই মানুষের সংক্ষিপ্ত হিসাব তথা পরীক্ষা শুরু হবে। এ কারণেই যারা দুনিয়ার জীবনে আল্লাহকে বেশি ভয় করে তারা আখেরাতের প্রথম মঞ্জলি কবরের জীবন ও সংক্ষিপ্ত বিচারের সম্মুখীন হওয়াকেও
অনলাইন ডেস্ক – জর্ডানভিত্তিক আন্তর্জাতিক সংগঠন ‘দ্য রয়েল ইসলামিক স্ট্যাটিজিক স্টাডিজ সেন্টার’ প্রতি বছর ‘দ্য ওয়ার্ল্ডস ফাইভ হানড্রেড মোস্ট ইনফ্লুনসিয়াল মুসলিমস’ শিরোনামে সারাবিশ্বের প্রভাবশালী ও খ্যাতনামা মুসলিম ব্যক্তিত্বদের তালিকা প্রকাশ করে থাকে। দীর্ঘ নির্বাচনপ্রক্রিয়া ও জরিপ পরিচালনার মাধ্যমে তারা এই তালিকা তৈরি করে। জর্ডানের রাজধানী আম্মানে অবস্থিত বেসরকারি এই রিসার্চ
পরকালীন জীবনে সফলতা লাভ করাই মুমিন-মুসলমানের একমাত্র লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য। সে কারণেই তারা তাওহিদ রেসালাত ও আখেরাতে বিশ্বাস করে। কিন্তু প্রিয়নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের আগমনের পর যারা তাঁর আগমনের ব্যাপারে জানতো, তারা হিংসা ও অজ্ঞতাবশত তার বিরোধিতা করতো। তাঁর ওপর নাজিলকৃত কুরআনকে মিথ্যা সব্যস্ত করে বেড়াতো। এ কারণেই আল্লাহ
অনেকে অন্যের মাথা ছুঁয়ে, মাজার বা পীরের নামে শপথ করে। কিন্তু ইসলামী বিধান মতে এগুলো সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। এমনকি তা শিরক ও সবচেয়ে বড় গুনাহ। হাদিস শরিফে আছে, ‘যে ব্যক্তি আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো নামে শপথ করে, সে অবশ্যই কুফরি বা শিরক করল।’ (তিরমিজি শরিফ, হাদিস : ১৫৩৫) শপথ আল্লাহ তাআলার
সপ্তাহের অন্যান্য দিনের তুলনায় জুম্মার দিনের আমলে মহান আল্লাহ রাব্বলি আলামিন বিশেষ কিছু সওয়াব নিহিত করেছেন। এসব বিশেষ আমলের মাঝে রয়েছে আল্লাহর পক্ষ থেকে গুনাহ মাফ ও বিভিন্ন নফল ইবাদতের সুযোগ। জুম্মার দিন ও রাতের বিশেষ মুহূর্ত ও আমল তবে গুনাহ মাফসহ সকল নফল ইবাদত কবুল করার মালিক একমাত্র আল্লাহ
পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) আজ (বুধবার)। এদিন আখেরি নবী হজরত মোহাম্মদ মোস্তফা (সা.)-এর জন্ম ও ওফাত দিবস। বিশ্বের মুসলিম সম্প্রদায়সহ শান্তিকামী প্রত্যেক মানুষের কাছে দিনটি অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। বিশ্বের অন্যান্য স্থানের মতো বাংলাদেশেও যথাযথ ধর্মীয় মর্যাদায় দিবসটি উদযাপিত হচ্ছে। যথাযোগ্য মর্যাদা ও ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের মধ্যদিয়ে বিভিন্ন সংগঠন এই দিনটি উদযাপনে বিভিন্ন
সৌদি আরবের মদিনা মুনাওয়ারা শহরের মসজিদে নববিতে প্রিয়নবী (সা.)-এর কবর অবস্থিত। সবুজ গম্বুজের ছায়াতলে অবস্থিত তার কবরের চতুর্দিকে সুরক্ষিতভাবে বেষ্টনী দেয়া। কোনো জিয়ারতকারীর সরাসরি তা দেখার সুযোগ নেই। রাসুল (সা.)-এর কবর জিয়ারত করতে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে প্রতিনিয়ত অসংখ্য মুসলমান ছুটে আসেন। আল্লাহর প্রিয় রাসুল (সা.)-কে সালাম জানাতে বুকভরা ভালোবাসা
মানুষের হেদায়েতের জন্য আল্লাহপাক যেসব মহামানবকে মনোনীত করেছেন, তাদেরকেই ‘নবী-রসুল’ বলা হয়। ‘রসুল’ শব্দের অর্থ প্রেরিত পয়গম্বর। শরিয়তের পরিভাষায়, আল্লাহর বিধিবিধান সৃষ্টির নিকট পৌঁছানোর লক্ষ্যে আল্লাহ কর্তৃক মনোনীত ও প্রেরিত ব্যক্তিকে ‘রসুল’ বলা হয়। রসুল শব্দের বহুবচন রুসুল। কোরআন ও হাদিসে শব্দটি একবচন ও বহুবচন উভয়ভাবেই ব্যবহূত হয়েছে। পক্ষান্তরে নবী