আগামী ৭ নভেম্বর সোমবার পবিত্র ফাতেহা-ই-ইয়াজদাহম পালিত হবে। ইসলামিক ফাউন্ডেশনের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়েছে, বাংলাদেশের আকাশে গতকাল বুধবার কোথাও ১৪৪৪ হিজরি সনের পবিত্র রবিউস সানি মাসের চাঁদ দেখা যাওয়ার সংবাদ পাওয়া যায়নি। ফলে আজ ২৭ অক্টোবর পবিত্র রবিউল আউয়াল মাস ৩০ দিন পূর্ণ হবে। আগামীকাল শুক্রবার থেকে পবিত্র রবিউস
|■| আজান – পৃথিবীর সবচেয়ে মধুর সুর আযান শব্দের অর্থ আহ্বান। মুসলিম সম্প্রদায়ের মানুষদের প্রার্থনা করার জন্য যে শব্দের মাধ্যমে ডাকা হয় তাকেই আযান বলা হয়। আযানের শব্দ এবং সুরকে বলা হয় পৃথিবীর সবচেয়ে মিষ্টি শব্দ এবং সুর। আযানের শব্দ গুলো সুন্দর এবং গুচ্ছ গুচ্ছ সাজানো মুক্তোর মতো।
মুমিনের প্রতিটি কাজ ও মুহূর্ত আমল ও ইবাদত। যখন সবকিছু আল্লাহর হুকুম ও রাসুল (সা.)-এর সুন্নত অনুযায়ী হয়, তখন সবকিছু ইবাদতে পরিণত হয় এবং সওয়াবযোগ্য হয়। আল্লাহ তাআলা বান্দার জন্য এর সবকিছু পুণ্যময় করে দেন। অন্য সবকিছুর মতো প্রত্যেক নামাজের পর কিছু আমল রয়েছে। আমলগুলো করলে বান্দার জীবন সুন্দর,
নামকরণ ৬৮ আয়াতের (আরবী ———————) বাক্যাংশ থেকে এ নামকরণ করা হয়েছে । এও নিছক আলামত ভিত্তিক, নয়তো নাহল বা মৌমাছি এ সূরার আলোচ্য বিষয় নয় । নাযিল হওয়ার সময়-কাল বিভিন্ন আভ্যন্তরীণ সাক্ষ্য – প্রমাণ এর নাযিল হওয়ার সময় – কালের ওরর আলোকপাত করে । যেমন, ৪১ আয়াতের ( আরবী—————————-)
নামকরণ : ৮০ আয়াত ( আরবী ————————————————-) এর আল হিজর শব্দটি থেকে সূরার নাম গৃহীত হয়েছে । নাযিল হওয়ার সময় – কাল বিষয়বস্তু ও বর্ণনাভংগী থেকে পরিস্কার বুঝা যায় , এ সূরাটি সূরা ইবরাহীমের সমসময়ে নাযিল হয় । এ পটভূমিতে দু’টি জিনিস পরিস্কার দেখা যাচ্ছে । এক , নবী সাল্লাল্লাহু
সূরা ইব্রাহীম সূরা ইব্রাহীম , (আরবি: سورة ابراهيم, (নবী ইব্রাহিম) মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কুরআনের চৌদ্দতম সূরা। এই সূরাটি মক্কায় অবতীর্ণ হয়েছে এবং এর আয়াত সংখ্যা ৫২ টি। নামকরণঃ ৩৫ নং আয়াতে উল্লেখিত (আরবী) বাক্যাংশ থেকে এ সূরার নাম গৃহীত হয়েছে। এ নামকরণের মানে এ নয় যে, এ সূরায় হযরত ইবরাহীমের
নামকরণঃ তের নম্বর আয়াতের (আরবী) বাক্যাংশের “আর্ রা’দ” শব্দটিকে এ সূরার নাম হিসেবে গণ্য করা হয়েছে। এ নামকরণের মানে এ নয় যে, এ সূরায় রা’দ অর্থাৎ মেঘগর্জনের বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। বরং এটা শুধু আলামত হিসেবে একথা প্রকাশ করে যে, এ সূরায় “রাদ” উল্লেখিত হয়েছে বা “রা’দ”-এর
কেয়ামতের আরেকটি আলামত প্রকাশ্যে! পৃথিবীর বয়স যত বাড়ছে, কেয়ামত ততই নিকটবর্তী হচ্ছে। রাসুলুল্লাহ (সা.) হাদিসের মাধ্যমে আমাদের কাছে কেয়ামতের অনেক নিদর্শনের কথা বর্ণনা করে গেছেন। তারমধ্যে বেশ কিছু নিদর্শন ইতোমধ্যে বাস্তবায়িত হয়ে গেছে বা হচ্ছে বলে মন্তব্য করেছেন ইসলামি চিন্তাবিদরা। কেয়ামতের আলামতের মধ্যে উল্লেখযোগ্য একটি হলো অতিবৃষ্টি, অনাবৃষ্টি, তীব্র ঠান্ডা
নামকরণঃ ৩৫ নং আয়াতে উল্লেখিত (আরবী) বাক্যাংশ থেকে এ সূরার নাম গৃহীত হয়েছে। এ নামকরণের মানে এ নয় যে, এ সূরায় হযরত ইবরাহীমের জীবন বৃত্তান্ত বর্ণনা করা হয়েছে। বরং অধিকাংশ সূরার নামের মতো এখানেও আলামত হিসেবে এ নাম ব্যবহৃত হয়েছে। অর্থাৎ এটি এমন একটি সূরা যেখানে ইব্রাহীম আলাইহিস সালামের কথা
জুমার দিন বেশ কিছু আমল আছে। দিনভর এসব আমলে দিনটি অতিবাহিত করে মুমিন মুসলমান। ধারাবাহিক এ আমলগুলো পালনে রয়েছে গুরুত্ব ফজিলত ও প্রতিদান। আমলগুলো কী? ১. জুমার দিন ফজরের নামাজে সুরা আলিফ-লাম-মিম তানযিল এবং সুরা দাহর তেলাওয়াত করা।২. নবিজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের ওপর বেশি বেশি দরুদ পাঠ করা।৩. গোসল
নামকরণঃ তের নম্বর আয়াতের (আরবী) বাক্যাংশের “আর্ রা’দ” শব্দটিকে এ সূরার নাম হিসেবে গণ্য করা হয়েছে। এ নামকরণের মানে এ নয় যে, এ সূরায় রা’দ অর্থাৎ মেঘগর্জনের বিষয় নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে। বরং এটা শুধু আলামত হিসেবে একথা প্রকাশ করে যে, এ সূরায় “রাদ” উল্লেখিত হয়েছে বা “রা’দ”-এর কথা বলা
সংবাদ বিজ্ঞপ্তি: বৌদ্ধ সম্প্রদায়ের দ্বিতীয় বৃহত্তম ধর্মীয় উৎসব শুভ প্রবারণা পূর্ণিমায় ফানুস উৎসবে মেতেছেন উখিয়ার বৌদ্ধ সম্প্রদায়। রোববার (৯ অক্টোবর) সন্ধ্যায় নানা রঙের ফানুস ও বেলুন উড়িয়ে এই উৎসব উদযাপন করেছেন উখিয়ার বৌদ্ধ সম্প্রদায়। এবার উখিয়াতে বড় ফানুস উৎসব করেছে উখিয়া কেন্দ্রীয় আনন্দ ভবন বৌদ্ধ বিহার সহ বেশ কয়েকটি বিহার।
নাযিল হওয়ার সময়-কাল ও এর কারণসমূহ এ সূরার বিষয়বস্তু থেকে একথা বুঝা যাচ্ছে যে, এটিও নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের মক্কায় অবস্থানের শেষ যুগে নাযিল হয়ে থাকবে। তখন কুরাইশের লোকেরা নবীকে (সা) হত্যা বা দেশান্তর করবে, না বন্দী করবে,এ নিয়ে মাথা ঘামাচ্ছিল। এ সময় মক্কার কাফের সমাজের কোন কোন লোক (সম্ভবত