মুহম্মাদ আশরাফ আলী শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবসে স্মরণ করা হয় বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধে শাহাদাতবরণকারী বুদ্ধিজীবীদের। বুদ্ধিজীবী বা আলেমরা যে-কোনো জাতির সেরা সন্তান। আলেম শব্দের অর্থ জ্ঞানী-বুদ্ধিজীবী। ইসলাম জ্ঞানচর্চার আলোকবর্তিকা বুদ্ধিজীবীদের অতুলনীয় সম্মান দিয়েছে। ইসলামী বিশ্বাস অনুসারে আল্লাহর সর্বশ্রেষ্ঠ সৃষ্টি হলো মানুষ। আর মানুষের মধ্যে সর্বশ্রেষ্ঠ হলো জ্ঞানী বা বুদ্ধিজীবীরা। জ্ঞানচর্চার প্রতি
মুফতি হারুনুর রশীদ ।। কোন মুসলমান মারা গেলে তার জানাযার নামাজ পড়া ও দাফন করা ফরযে কেফায়া। (ফাতওয়ায়ে আলমগিরীঃ ১/১৬২, ফাতওয়ায়ে শামীঃ ৩/১০২) তথা এই ফরয হুকুম যদি মুসলমানদের মধ্য থেকে কিছু সংখ্যক লোক আদায় করে তাহলে সকলেই দায়িত্ব মুক্ত হয়ে যাবে। আর যদি কেউই আদায় না করে তাহলে সকলেই
নামকরণ এ সূরাটির নাম ২০ আয়াতের (••••••) বাক্যটি থেকে গৃহীত হয়েছে। নাযিল হওয়ার সময়-কাল এ সূরাটিতে তিনটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ের আলোচনা করা হয়েছে। এক, আহযাব যুদ্ধ। এটি ৫ হিজরীর শাওয়াল মাসে সংঘটিত হয়। দুই, বনী কুরাইযার যুদ্ধ। ৫ হিজরীর যিল্কাদ মাসে এটি সংঘটিত হয়। তিন, হযরত যয়নবের (রা) সাথে নবী সাল্লাল্লাহু
মুফতি রুহুল আমিন কাসেমী: পৃথিবীতে সন্তান-সন্ততি মহান রাব্বুল আলামিনের এক বিশেষ নিয়ামত। তাই তাদের চরিত্রবান করে গড়ে তোলার জন্য একদিকে পিতা-মাতা যেমনিভাবে সচেষ্ট থাকবেন, এর পাশাপাশি তারা এ বিষয়ে আল্লাহতায়ালার দরবারে দোয়াও করবেন। কেননা আল্লাহর অনুগ্রহ ছাড়া মানুষের চেষ্টা কখনই ফলপ্রসূ হতে পারে না। কোরআন মাজিদে পিতা-মাতাকে তাদের সন্তানের জন্য
নামকরণ দুটি শব্দের সমন্বয়ে এ সূরার নামকরণ করা হয়েছে। একটি শব্দ (হা-মীম) ও অপরটি (আস সাজদাহ) । অর্থাৎ এটি সেই সূরা যা শুরু হয়েছে হা-মীম শব্দ দিয়ে এবং যার মধ্যে এক স্থানে সিজদার আয়াত আছে। নাযিল হওয়ার সময়-কাল : নির্ভরযোগ্য রেওয়ায়েত অনুসারে এর নাযিল হওয়ার সময়কাল হচ্ছে হযরত হামযার (রা)
কক্সবাজার জার্নাল ডেস্কঃ বৃটেনের বাংলাদেশী মুসলিম স্কলার ও বিশিষ্ট মিডিয়া ব্যাক্তিত্ব শায়খ মাহমুদুল হাসান আজহারী তার ফেসবুক ওয়ালে লিখেছেন টিভি ওয়ানের উদ্যোগে মনোমুগ্ধকর ও দর্শনীয় কোরআন ইভেন্ট ‘দ্য ভয়েস অফ ওয়ানেস’ (ঐক্যের সুর)-এর গ্র্যান্ড ফিন্যালে সম্পন্ন হয়েছে। গত ৪ ডিসেম্বর (রোববার) অনুষ্ঠিত এই প্রোগ্রামে সমাজের বিভিন্ন স্তরের ব্যক্তিবর্গ, কমিউনিটি লিডার্স,
তাওহীদুল ইসলাম রাপীঃ সম্প্রতি মালয়েশিয়ার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি থেকে পিএইচডি ডিগ্রী সম্পন্ন করেছেন জনপ্রিয় ইসলামিক স্কলার মিজানুর রহমান আজহারী। কোর’আন ও হাদিসের আলোকে গবেষণা লব্ধ জ্ঞান নিয়ে বিভিন্ন লেকচারের মাধ্যেমে এবং বাংলাদেশে বিভিন্ন সময়ের ওয়াজ মাহফিল গুলোতে নতুন নতুন তথ্যে দিয়ে দাওয়া ও নাসিহার মাধ্যেমে জনমনে জায়গা করে নিয়েছেন ইসলামিক এই
নামকরণ দুটি শব্দের সমন্বয়ে এ সূরার নামকরণ করা হয়েছে। একটি শব্দ (হা-মীম) ও অপরটি (আস সাজদাহ) । অর্থাৎ এটি সেই সূরা যা শুরু হয়েছে হা-মীম শব্দ দিয়ে এবং যার মধ্যে এক স্থানে সিজদার আয়াত আছে। নাযিল হওয়ার সময়-কাল : নির্ভরযোগ্য রেওয়ায়েত অনুসারে এর নাযিল হওয়ার সময়কাল হচ্ছে হযরত হামযার (রা)
ইমরান আল মাহমুদ: হারামে কোনো আরাম নেই। হারাম জিনিসের ব্যবসা করলে তার নিজেরও ক্ষতি হয়। সে সাথে তার প্রভাবে পরিবারের সদস্যদেরও শান্তি হয়না। তাই হারাম বর্জন করতে হবে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে উখিয়া উপজেলার হলদিয়া পালং ইউনিয়নের রুমখাঁ মনির মার্কেটে এক তাফসীর মাহফিলে এসব আলোচনা করেন ইসলামিক বক্তা তারেক মনোয়ার। মুসল্লীদের
নামকরণঃ প্রথম আয়াতের ‘গ্বুলিবাতির রুম’ থেকে সূরার নামকরণ করা হয়েছে। নাযিলের সময়কালঃ শুরতেই যে ঐতিহাসিক ঘটনার কথা বলা হয়েছে তা থেকে নাযিলের সময় কাল চূড়ান্তভাবে নির্ধারিত হয়ে যায়। এখানে বলা হয়েছে যে, “নিকটবর্তী দেশে রোমীয়রা পরাজিত হয়েছে।” সে সময় আরবের সন্নিহিত রোম অধিকৃত এলাকা ছিল জর্দান, সিরিয়া ও ফিলিস্তীন। এসব
নামকরণঃ একচল্লিশের আয়াতের অংশবিশেষ ———————–থেকে সূরাটির নামকরণ করা হয়েছে। অর্থাৎ যে সূরার মধ্যে ’আনকাবুত শব্দটি ব্যবহৃত হয়েছে, এটি সে সূরা। নাযিল হবার সময়কালঃ ৫৬ থেকে ৬০ আয়াতের মধ্যে যে বক্তব্য এসেছে তা থেকে সুস্পষ্টভাবে জানা যায় যে, এ সূরাটি হাবশায় হিজরাতের কিছু আগে নাযিল হয়েছিল। অধিকন্তু বিষয়বস্তু গুলোর অভ্যন্তরীন সাক্ষ্যও
নামকরণঃ একচল্লিশের আয়াতের অংশবিশেষ ———————–থেকে সূরাটির নামকরণ করা হয়েছে। অর্থাৎ যে সূরার মধ্যে ’আনকাবুত শব্দটি ব্যবহৃত হয়েছে, এটি সে সূরা। নাযিল হবার সময়কালঃ ৫৬ থেকে ৬০ আয়াতের মধ্যে যে বক্তব্য এসেছে তা থেকে সুস্পষ্টভাবে জানা যায় যে, এ সূরাটি হাবশায় হিজরাতের কিছু আগে নাযিল হয়েছিল। অধিকন্তু বিষয়বস্তু গুলোর অভ্যন্তরীন সাক্ষ্যও
নামকরণ ২৫ আয়াতের (আরবী) বাক্যংশ থেকে সূরার নামকরণ করা হয়েছে । অর্থাৎ যে সূরায় (আরবী) শব্দটি এসেছে । আভিধানিক অর্থে কাসাস বলতে ধারাবাহিকভাবে ঘটনা বর্ণনা করা বুঝায় । এ দিক দিয়ে এ শব্দটি অর্থের দিক দিয়েও এ সূরার শিরোনাম হতে পারে । কারণ এর মধ্যে হযরত মূসার কাহিনী বিস্তারিতভাবে বর্ণনা