ডেস্ক রিপোর্ট : অনেক মানুষই মনে করে, কুরবানি যেহেতু মুসলমানদের ধর্মীয় অনুসঙ্গ, তাই এর গোশত অমুসলিমদের দেয়া যায় না। এ ধারণা ঠিক নয়। কুরবানির গোশত অমুসলিমদের দেয়া যায়। এতে অসুবিধার কিছু নেই। বিশেষত অমুসলিম যদি প্রতিবেশী হয়। কারণ, প্রতিবেশী হিসেবে তার হক রয়েছে। সাহাবীগণ অমুসলিম প্রতিবেশীর হকের প্রতি সবিশেষ লক্ষ্য
ইসলাম ডেস্ক – আজ শুক্রবার। পবিত্র জুমার দিন। সাপ্তাহিক ‘ঈদে’র দিন। সপ্তাহের শ্রেষ্ঠ দিন। ইসলামে এ দিনটির গুরুত্ব ও তাৎপর্য অনেক। কুরআনের নির্দেশ, জুমার আযান হলেই বেচাকেনা বন্ধ করে দাও, আল্লাহর স্মরণে চলো। নবী (সা.) এ দিনের বিপুল ফজিলত বর্ণনা করেছেন। বিভিন্ন আমলেরও নির্দেশ দিয়েছেন।প্রথম হিজরি সন। নবী সা. মক্কা ছেড়ে
ডেস্ক নিউজ – আমাদের একজন পাঠক প্রশ্ন পাঠিয়েছেন যে, সম্পদ বা টাকা কী পরিমাণ থাকলে কুরবানি ওয়াজিব হয়? আর আমার আকিকা করা হয়নি। তাহলে কি আমি কুরবানি আমার নামে দিতে পারবো অথবা মা-বাবার নামে? আকিকা না করে কুরবানি দেওয়া যাবে কি না? উত্তর : কুরবানির দিনসমূহ তথা ১০-১১ এবং ১২ই জিলহজ এ
মরিয়মের স্বামী- ঈসা (আঃ)-এর আলোচনা করতে গেলে তাঁর মা ও নানীর আলোচনা আগেই করে নিতে হয়। কারণ তাঁদের ঘটনাবলীর সাথে ঈসার জীবনের গভীর যোগসূত্র রয়েছে। পূর্ববর্তী পয়গম্বরগণের শরী‘আতে প্রচলিত ইবাদত-পদ্ধতির মধ্যে আল্লাহর নামে সন্তান উৎসর্গ করার রেওয়াজও চালু ছিল। এসব উৎসর্গীত সন্তানদের পার্থিব কোন কাজকর্মে নিযুক্ত করা হ’ত না। এ পদ্ধতি
আজকের দুনিয়ায় একমাত্র আর্থিক স্বাচ্ছন্দ্যের ওপরই মানুষের সামাজিক মর্যাদা নির্ভরশীল। নৈতিকতা বা মানবতার বিচারে সে যত জঘন্য প্রকৃতিরই হোক না কেন, মোটা অঙ্কের ব্যালেন্স থাকলেই সামাজিকভাবে সব উপকরণ আয়ত্তে চলে আসে তার। পক্ষান্তরে বিত্তহীন বলিষ্ঠ চরিত্রের অধিকারী হলেও আধুনিক সমাজব্যবস্থার মাপকাঠি অনুযায়ী তার কোনো মূল্য নেই। ১ মে আন্তর্জাতিক শ্রমিক
ইসলাম ডেস্ক : প্রিয়নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম-এর স্মৃতি বিজড়িত ও শ্রেষ্ঠ মুজিজা সংঘটিত হওয়ার রাত আজ। এ রাতেই আল্লাহর দিদারে গিয়েছিলেন তিনি। এ রাতই হলো লাইলাতুল মেরাজ। যা শবে মেরাজ নামে সমধিক পরিচিত। চাঁদের হিসেব মতে এবার ১৪ এপ্রিল দিবাগত রাতই হলো শবে মেরাজ বা লাইলাতুল মেরাজ। পাশাপাশি বাংলা
ইসলাম ডেস্ক : প্রিয় নবী মুহাম্মাদ (সা.) মোট চারটি উমরা করেছেন। প্রতিটি জিলকদ মাসে। প্রথমটি ষষ্ঠ হিজরিতে হুদায়বিয়ার সন্ধির সময়। কাফেরদের বাধার কারণে বাইতুল্লায় এ বছর যাওয়া হয়নি। হুদায়বিয়াতেই তিনি ইহরাম ছেড়েছিলেন। দ্বিতীয় উমরা করেছেন পরবর্তী বছর। তৃতীয় উমরাতু জিইররানা। হুনাইন থেকে ফেরার পথে জিইররানা থেকে ইহরাম বেঁধে ছিলেন। চতুর্থটি বিদায়
আত্মহত্যার মতো অসুস্থ প্রবণতার অন্যতম কারণ মানসিক সমস্যা কিংবা চাপ। দেশের অনেকই মানসিক সমস্যায় ভোগেন। কিন্তু অন্যের কাছে তা প্রকাশ করতে চান না। এমনকি চিকিৎসকের কাছে যেতেও ইতস্ততবোধ করেন। ফলে ভেতরে ভেতরে রোগ বাড়তে থাকে। মানসিক সমস্যা ব্যতীত আরও বহুবিধ কারণে মানুষ আত্মহত্যার পথ বেছে নেয় বলে মনোবিজ্ঞানীরা বলেন। পারিবারিক
ইসলাম ডেস্ক : প্রিয়নবি ঘোষিত সার্বক্ষণিত সর্বোত্তম আমল হলো জিকির করা। তিনি বলেছেন, ‘তোমার জিহ্বা যেন সর্বক্ষণ আল্লাহর জিকিরে সিক্ত (রত) থাকে।’ (তিরমিজি, ইবনে মাজাহ) তাইতো তিনি ঘুম থেকে জাগ্রত হয়ে শোয়া অবস্থায় এ পাশ ও পাশ করতেও আল্লাহর প্রশংসাসূচক বাক্য দ্বারা তার কাছে ক্ষমা প্রার্থনার দোয়া করেছেন। হজরত আয়েশা রাদিয়াল্লাহু
ইসলাম ডেস্ক : আল্লাহ তাআলা যে ৪টি মাসকে মুসলিম উম্মাহর জন্য হারাম ঘোষণা করেছেন, তাহলো- রজব, জিলকদ, জিলহজ ও মহররম। এ ৪টি মাসকে হারাম ঘোষণা করার কারণ হলো এ মাসগুলোতে আল্লাহর বিধান পালন করবে। আর আল্লাহর বিধান পালনই হচ্ছে সর্বোত্তম ইবাদত। এ ৪টি মাসের মধ্যে রজবকে বলা হয় ওমরা পালনের মাস।
ইসলাম ডেস্ক : মানুষের চিরস্থায়ী বাসস্থান জান্নাত। মুমিন ব্যক্তি মাত্রেরই রয়েছে জান্নাতের বাসনা। পক্ষান্তরে এমন কোনো মানুষ পাওয়া যাবে না যে, স্বেচ্ছায় জাহান্নামে যেতে চায়। তারপরও মানুষ জান্নাতে যাওয়ার পাশাপাশি অগণিত অসংখ্য মানুষ জাহান্নামের দিকে ধাবিত হবে। এ ব্যাপারে প্রিয়নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের অসংখ্য হাদিস থেকে দু’টি তুলে ধরা হলো-
হযরত ঈসা (আঃ) ছিলেন বনু ইস্রাঈল বংশের সর্বশেষ নবী ও কিতাবধারী রাসূল। তিনি ‘ইনজীল’ প্রাপ্ত হয়েছিলেন। তাঁরপর থেকে শেষনবী মুহাম্মাদ (ছাঃ)-এর আবির্ভাব পর্যন্ত আর কোন নবী আগমন করেননি। এই সময়টাকে فترة الرسل বা ‘রাসূল আগমনের বিরতিকাল’ বলা হয়। ক্বিয়ামত সংঘটিত হওয়ার অব্যবহিত কাল পূর্বে হযরত ঈসা (আঃ) আল্লাহর হুকুমে পুনরায়