প্রত্যেক মানুষই মরনশীল। আল্লাহ তাআলার ঘোষণা, প্রতিটি জীবনকেই মৃতু্যর স্বাদ আস্বাদন করতে হবে। হাশরের ময়দানে একত্রিত করা ও বিচার শুরু হওয়ার আগে কবরেই মানুষের সংক্ষিপ্ত হিসাব তথা পরীক্ষা শুরু হবে। এ কারণেই যারা দুনিয়ার জীবনে আল্লাহকে বেশি ভয় করে তারা আখেরাতের প্রথম মঞ্জলি কবরের জীবন ও সংক্ষিপ্ত বিচারের সম্মুখীন হওয়াকেও
অনলাইন ডেস্ক – জর্ডানভিত্তিক আন্তর্জাতিক সংগঠন ‘দ্য রয়েল ইসলামিক স্ট্যাটিজিক স্টাডিজ সেন্টার’ প্রতি বছর ‘দ্য ওয়ার্ল্ডস ফাইভ হানড্রেড মোস্ট ইনফ্লুনসিয়াল মুসলিমস’ শিরোনামে সারাবিশ্বের প্রভাবশালী ও খ্যাতনামা মুসলিম ব্যক্তিত্বদের তালিকা প্রকাশ করে থাকে। দীর্ঘ নির্বাচনপ্রক্রিয়া ও জরিপ পরিচালনার মাধ্যমে তারা এই তালিকা তৈরি করে। জর্ডানের রাজধানী আম্মানে অবস্থিত বেসরকারি এই রিসার্চ
পরকালীন জীবনে সফলতা লাভ করাই মুমিন-মুসলমানের একমাত্র লক্ষ্য ও উদ্দেশ্য। সে কারণেই তারা তাওহিদ রেসালাত ও আখেরাতে বিশ্বাস করে। কিন্তু প্রিয়নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের আগমনের পর যারা তাঁর আগমনের ব্যাপারে জানতো, তারা হিংসা ও অজ্ঞতাবশত তার বিরোধিতা করতো। তাঁর ওপর নাজিলকৃত কুরআনকে মিথ্যা সব্যস্ত করে বেড়াতো। এ কারণেই আল্লাহ
অনেকে অন্যের মাথা ছুঁয়ে, মাজার বা পীরের নামে শপথ করে। কিন্তু ইসলামী বিধান মতে এগুলো সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। এমনকি তা শিরক ও সবচেয়ে বড় গুনাহ। হাদিস শরিফে আছে, ‘যে ব্যক্তি আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো নামে শপথ করে, সে অবশ্যই কুফরি বা শিরক করল।’ (তিরমিজি শরিফ, হাদিস : ১৫৩৫) শপথ আল্লাহ তাআলার
সপ্তাহের অন্যান্য দিনের তুলনায় জুম্মার দিনের আমলে মহান আল্লাহ রাব্বলি আলামিন বিশেষ কিছু সওয়াব নিহিত করেছেন। এসব বিশেষ আমলের মাঝে রয়েছে আল্লাহর পক্ষ থেকে গুনাহ মাফ ও বিভিন্ন নফল ইবাদতের সুযোগ। জুম্মার দিন ও রাতের বিশেষ মুহূর্ত ও আমল তবে গুনাহ মাফসহ সকল নফল ইবাদত কবুল করার মালিক একমাত্র আল্লাহ
পবিত্র ঈদে মিলাদুন্নবী (সা.) আজ (বুধবার)। এদিন আখেরি নবী হজরত মোহাম্মদ মোস্তফা (সা.)-এর জন্ম ও ওফাত দিবস। বিশ্বের মুসলিম সম্প্রদায়সহ শান্তিকামী প্রত্যেক মানুষের কাছে দিনটি অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। বিশ্বের অন্যান্য স্থানের মতো বাংলাদেশেও যথাযথ ধর্মীয় মর্যাদায় দিবসটি উদযাপিত হচ্ছে। যথাযোগ্য মর্যাদা ও ধর্মীয় ভাবগাম্ভীর্যের মধ্যদিয়ে বিভিন্ন সংগঠন এই দিনটি উদযাপনে বিভিন্ন
সৌদি আরবের মদিনা মুনাওয়ারা শহরের মসজিদে নববিতে প্রিয়নবী (সা.)-এর কবর অবস্থিত। সবুজ গম্বুজের ছায়াতলে অবস্থিত তার কবরের চতুর্দিকে সুরক্ষিতভাবে বেষ্টনী দেয়া। কোনো জিয়ারতকারীর সরাসরি তা দেখার সুযোগ নেই। রাসুল (সা.)-এর কবর জিয়ারত করতে বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে প্রতিনিয়ত অসংখ্য মুসলমান ছুটে আসেন। আল্লাহর প্রিয় রাসুল (সা.)-কে সালাম জানাতে বুকভরা ভালোবাসা
মানুষের হেদায়েতের জন্য আল্লাহপাক যেসব মহামানবকে মনোনীত করেছেন, তাদেরকেই ‘নবী-রসুল’ বলা হয়। ‘রসুল’ শব্দের অর্থ প্রেরিত পয়গম্বর। শরিয়তের পরিভাষায়, আল্লাহর বিধিবিধান সৃষ্টির নিকট পৌঁছানোর লক্ষ্যে আল্লাহ কর্তৃক মনোনীত ও প্রেরিত ব্যক্তিকে ‘রসুল’ বলা হয়। রসুল শব্দের বহুবচন রুসুল। কোরআন ও হাদিসে শব্দটি একবচন ও বহুবচন উভয়ভাবেই ব্যবহূত হয়েছে। পক্ষান্তরে নবী
ডেস্ক নিউজ – জুমআর নামাজ আদায়ের দিন শুক্রবার। দুনিয়াতে যেমন এ দিন অন্য দিনগুলোর তুলনায় অনেক বেশি মর্যাদার। পরকালেও এ দিনের মর্যাদা অন্য দিনগুলোর তুলনায় বেশি হেবে। শুধু তাই নয়, প্রিয়নবি ঘোষণা করেন, যারা এ দিনের হক আদায় করবে, নামাজসহ বিশেষ আমলগুলো করবে তাদের মর্যাদাও হবে অন্য জিন ও ইনসানের
সুনানে বায়হাকিতে প্রিয়নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের একটি বর্ণিত হয়েছে। যেখানে প্রিয়নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম জিকির ও জিকিরের প্রাপ্তি সম্পর্কে বিস্তারিত বর্ণনা করেছেন। হাদিসে এসেছে- একদিন প্রিয়নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের কাছে এক আরব বেদুইন এসে বললেন, হে আল্লাহর রাসুল, আমাকে কোনো একটি ভালো কাজ শিক্ষা দিন- প্রিয়নবি সাল্লাল্লাহু
ইউছুফ আরমান : ইতিহাসের ধর্ম পরিবর্তন হওয়া। ইতিহাসের এ নিয়মের ধারাবাহিকতায় ৬৬১ খ্রিস্টাব্দে খোলাফায়ে রাশেদীনের অবসান ঘটিয়ে উমাইয়া রাজতন্ত্রের সূচনা করেন। এ উমাইয়া শাসনামলে ইয়াজিদের চক্রান্তে বিষাদময় কারবালার ইতিহাসের সূত্রপাত হয়। এ কারবালার নৃশংসতা সমগ্র মুসলিম জাহানে শিহরণ জাগিয়ে তোলে। এ মর্মান্তিক ঘটনার মাধ্যমে ইমাম হুসাইনের আত্মাহুতি সর্বকালে-সর্বদেশে একটি গৌরব
ইসলাম ডেস্ক – রাসুল (সাঃ) বলেনঃ জুম’আর দিনে এমন একটি সময় আছে, যখন বান্দা আল্লাহর কাছে যা চায়, তা-ই তাকে দেওয়া হয়। আর এ সময়টি হল জুম’আর দিন আসরের পর থেকে মাগরিব পর্যন্ত, একটি সময়। [বুখারীঃ ৯৩৫] হযরত আবু হুরাইরা(রা) হতে বর্ণিত,রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন-” যে গোসল করে জুমু’আর
ইসলাম ডেস্ক- হজরত আবু হুরায়রা (রা.) থেকে বর্ণিত রাসুল (সা.) বলেছেন-‘পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ, জুমা এবং রমজানের মধ্যবর্তী সময়ে যে সব গুনাহ হয়ে থাকে তা পরবর্তী নামাজ, জুমা এবং রমজান (পালনে) সে সব মধ্যবর্তী গুনাহসমূহের কাফফারা হয়ে থাকে; যদি কবিরা গুনাহ থেকে বেঁচে থাকে।’ (মুসলিম, তিরমিজি) উল্লিখিত হাদিসের আলোকে বুঝা যায় যে,