অনলাইন ডেস্ক – চার্লস ওকাওয়ানি। পূর্ব আফ্রিকার দেশ কেনিয়ার ‘গডস কল’ নামক গির্জার সাবেক পুরোহিত। তিনি ‘ওহিয়ে ইলাহি’ নামক গির্জায় প্রার্থনারত ৬৫ জন খ্রিস্টান ধর্মাবলম্বীকে নিয়ে পবিত্র ধর্ম ইসলাম গ্রহণ করেছেন। ‘ওহিয়ে ইলাহি’ নামক গির্জার স্থানে নির্মাণ করেছেন একটি মসজিদ। ইসলাম গ্রহণের আগে এ স্থানেই তারা এক সঙ্গে প্রার্থনা করতেন।
ইসলাম ডেস্ক – পরিপূর্ণ দ্বীনদারি ছাড়া যেমন স্বচ্ছ ও নিষ্কলুষ জীবন গড়া সম্ভব নয় আবার পরিপূর্ণ দ্বীনদারির সঙ্গে জীবন রাঙাতে প্রিয় নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের হাদিসের ওপর আমলের বিকল্প নেই। তাই প্রিয় নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের অমূল্য নসিহত অনুযায়ী জীবন পরিচালনা করা আবশ্যক। ইমাম আবু দাউদ রাহমাতুল্লাহি আলাইহি
মসুলমানদের ইবাদতের জন্য সুনির্দিষ্ট মর্যাদার দিন হিসেবে ‘ইয়ামুল জুমআ’কে নির্ধারিত করা হয়েছে। বিশেষভাবে মুসলমানরদের ইবাদতের জন্য এ দিনটিকে আল্লাহ তাআলা নির্ধারণ করে দিয়েছেন। হাদিসে পাকে এ দিনের বিশেষ ঘটনাগুলোর বর্ণনার পাশাপাশি দোয়া কবুলের বিষয়টি সুস্পষ্টভাবে ওঠে এসেছে। হাদিসের বর্ণনায় এসেছে- হজরত আবু হুরায়রা রাদিয়াল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত তিনি বলেন রাসুলুল্লাহ
ইসলাম ডেস্ক : চারটি অক্ষরের সমন্বয় খুব ছোট একটি শব্দ ভালবাসা যাকে আরবী ভাষায় মুহাব্বত ও ইংরেজী ভাষায় Love বলে। যার অর্থ হচ্ছে, অনুভূতি, আকর্ষণ, হৃদয়ের টান; যা মানুষের অন্তরে আল্লাহপাক সৃষ্টিগতভাবে দিয়ে দেন। সাধারণত ভালবাসা দুই ধরনের (১) বৈধ ও পবিত্র (২) অবৈধ ও অপবিত্র । বিবাহের পূর্বে আধুনিক যুবক-যুবতীরা
অনলাইন ডেস্ক – তীব্র বিষাক্ত পিল খেয়ে ফেলেছিলেন ২২ বছর বয়সী হাফিজ আব্বাস। তাকে নেয়া হয় লাহোরের সার্ভিসেস হাসপাতালের আইসিইউতে। অবস্থা দেখে ডাক্তার অপর ডাক্তারের কাছে মন্তব্য করলেন, ‘তেমন আশা নেই, বাঁচার সম্ভাবনা ১০ শতাংশেরও কম।’ পাকিস্তানের সংবাদ মাধ্যম ডন জানিয়েছে, এরপর মাত্র তিন দিনের মাথায়ই সুস্থ হয়ে হয়ে বাড়ি
মানুষের মৃত্যুর পর গোসল দেয়া ফরজে কেফায়া। অনেকের মধ্য থেকে কেউ গোসল দিয়ে দিলেই তা সবার পক্ষ থেকে আদায় হয়ে যাবে। আর মৃতব্যক্তি যদি নিখোঁজ কোনো ব্যক্তি হয় তবে তার গোসলের দেয়ার দায়িত্ব সার্বিকভাবে সব মুসলমানের। মৃতব্যক্তিকে গোসল করাবে কারা? মৃতব্যক্তিকে গোসল করানো ব্যক্তির জন্য শর্তই বা কী? মৃতব্যক্তিকে গোসল
নির্ধারিত সময়ে নামাজ আদায়ে বান্দা লাভ করবেন চিরস্থায়ী জান্নাত। তবে বান্দাকে নামাজ পড়তে হবে প্রিয়নবির নির্দেশিত পথে ও মতে। যারা প্রিয়নবির নির্দেশ মতো নামাজ পড়বে তারাই চুড়ান্ত মুক্তি লাভ করবে। সুতরাং নামাজ পড়তে হবে গুরুত্বের সঙ্গে। আল্লাহ তাআলা বান্দার সফলতার জন্য নামাজকেই চাবিকাঠি বানিয়েছেন। কুরআনে ঘোষণা করা হয়েছে- ‘অবশ্যই সেসব
অবৈধ উপায়ে সম্পদ উপার্জন করা হারাম। উপার্জিত হারাম সম্পদ উপার্জনকারীর দুনিয়া ও পরকালের কোনো উপকারেই আসে না। এমনকি হারাম অর্থের দান যেমনি আল্লাহর দরবারে কবুল হয় না তেমনি হারাম উপার্জনের অর্থ রেখে মারা গেলেও সে সম্পদ হবে যন্ত্রণাদায়ক শাস্তির পূঁজি। এ কারণেই রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম বলেছেন, কেয়ামতের দিন
প্রিয়নবি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম মানুষের মুক্তির জন্য সত্যগ্রন্থ কুরআনুল কারিমসহ রহমতস্বরূপ এ দুনিয়াতে এসেছেন। মানুষকে শান্তির বাণী শুনিয়েছেন। ঘোষণা করেছেন অনেক দিক-নির্দেশনা। যারা প্রিয়নবির ঘোষণা অনুযায়ী জীবন পরিচালনা করবে, তাদের জন্য রয়েছে চির কল্যাণ ও মুক্তি। প্রিয়নবি মুসলিম উম্মাহকে ৬টি দায়িত্ব গ্রহণ সাপেক্ষে জান্নাতের সুসংবাদ দিয়েছেন। কী সেই দায়িত্ব?
প্রাপ্ত বয়স্ক, স্বাধীন, সুস্থ ও জ্ঞানবান নারী-পুরুষের ওপর ৫ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করা ফরজ। ইসলামের বিধান হলো জামাআতের সঙ্গে নামাজ আদায় করা। আর জামাআতে নামাজ আদায়ের সর্বোত্তম স্থান হলো মসজিদ। তাছাড়া মসজিদে যে কোনো নামাজ আদায়ের মধ্যে সর্বাধিক একাগ্রতা ও একনিষ্ঠতা তৈরি হয়। এ কারণে ঘর কিংবা বাসা থেকে মসজিদে
ডেস্ক রিপোর্ট – ৮ মাসে পবিত্র কুরআনুল কারিম হিফজ সম্পন্ন- যুদ্ধ বিধ্বস্ত দেশ ফিলিস্তিনের গাজা শহরের ছোট্ট শিশু আলা আওয়াজ মাত্র ৮ মাসে পবিত্র কুরআনুল কারিম হিফজ সম্পন্ন করেন। ইসলাম বিদ্বেষীদের গোলাবারূদের আঘাতে যখন পুড়ছে দেশটি, ঠিক সে সময়টিতে আলা আওয়াজ প্রতিদিন ১৬ পৃষ্ঠা কুরআন মুখস্তের মাধ্যমে তার হৃদয় শানিয়ে
ডেস্ক রিপোর্ট – রফিকুল ইসলাম। জামেয়া কাসিমিয়া নরসিংদীর অষ্টম শ্রেণীতে প্রথম স্থান অর্জন করেছে। পঞ্চম শ্রেণীতে গোল্ডেন এ প্লাস বৃত্তি পেয়ে ৬ষ্ঠ, সপ্তম ও অষ্টম শ্রেণীতে কৃতিত্বের স্বাক্ষর রেখেছে সে। জামেয়া কাসিমিয়া নরসিংদী ইয়াতিমখানার ছাত্র ছোট্ট রফিক ওস্তাদদের দিক-নির্দেশনায় পবিত্র হাদিস মুখস্তের কাজে নিজেকে নিয়োজিত করেন। প্রথমে ছোট্ট রফিককে ২০টি
বাবা-মা সন্তানের জন্য সেরা আশীর্বাদ। কেননা সন্তানকে জন্মের পর থেকেই বাবা-মা তাদের বেড়ে ওঠতে সার্বিক দেখা-শুনা করে থাকেন। সন্তানদের উন্নত জীবনের জন্য এবং তাদেরকে সুস্থ, সুন্দর ও ভালো রাখতেই চলে বাবা-মার যত সংগ্রাম। দুর্ভাগ্যবশত সন্তানরা বাবা-মার সহযোগিতার ক্ষেত্রে পুরোপুরি বিপরীতে অবস্থান করে। যে বাবা-মা সন্তানের সুখের জন্য তাদের সুখকে বিসর্জন