রোহিঙ্গা সমস্যা মোকাবেলায় ২০২৩ সালে বেশ কিছু উদ্যোগ নেয়া হয়। এসব কার্যক্রমের পরেও প্রায় সাত বছর ধরে চলা এই সংকট সমাধানের মুখ দেখছে না। এখন পর্যন্ত রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারে প্রত্যাবাসন শুরু করা যায়নি। তবে কিছু রোহিঙ্গা ছয় বছরেরও বেশী সময় পর মিয়ানমারের রাখাইনে চীনের উদ্যোগে নেয়া পাইলট প্রকল্প দেখে এসেছে। সব
বাংলাদেশ মানবিক কারণে রোহিঙ্গাদের আশ্রয় দিয়ে গত প্রায় সাত বছর ধরে নানা ধরনের ক্ষয়ক্ষতির শিকার হচ্ছে। রোহিঙ্গাদের কারনে স্থানীয় জনগণের নিরাপদ জীবনযাপনও ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত। রোহিঙ্গা সমস্যা মোকাবেলায় বাংলাদেশ সরকার চাহিদা মোতাবেক তেমন কোনো বৈদেশিক সাহায্য-সহযোগিতাও পাচ্ছে না। জাতিসংঘের উদ্যোগে মানবিক সহায়তাকারী সংস্থাগুলো জয়েন্ট রেসপন্স প্ল্যানের (জেআরপি) আওতায় রোহিঙ্গা এবং স্থানীয়
ইমরান আল মাহমুদ: উখিয়া উপজেলায় কর্মরত পেশাদার গণমাধ্যমকর্মীদের আরও পেশাদারিত্ব বজায় রেখে সংবাদ সংগ্রহ করতে হবে। দায়িত্বশীলতার সাথে সীমান্ত, রোহিঙ্গা সংশ্লিষ্ট সহ সকল ধরনের সংবাদ প্রকাশ করতে হবে। উখিয়া থেকে আন্তর্জাতিক মানের সাংবাদিক হওয়া একদম সহজ তবে অনেকটা কঠিনও। ভূয়া নিউজের প্রভাব যাতে কোথাও না পড়ে সেজন্য সত্য ঘটনা উদঘাটন
মিয়ানমার সেনাবাহিনীর সাথে ব্রাদারহুড এলায়েন্সের চীন, ভারত ও থাইল্যান্ড সীমান্তের কাছে চলমান সমন্বিত আক্রমণে জান্তা বর্তমানে দুর্বল হয়ে পড়েছে। বিশ্লেষকদের মতে ২০২১ সালে ক্ষমতা দখলের পর থেকে সামরিক শাসনের জন্য এটিই ছিল সবচেয়ে বড় হুমকি। ১৯৪৮ সালে ব্রিটেন থেকে স্বাধীনতা লাভের পর থেকে মিয়ানমারে এক ডজনেরও বেশি জাতিগত সংখ্যালঘু সশস্ত্রগোষ্ঠী
মাহবুব নেওয়াজ মুন্না : বাংলাদেশে বর্তমানে কারিগরি শিক্ষার জয়জয়কার কিন্তু কারিগরি শিক্ষার্থীদের কর্মজীবন ও উচ্চ শিক্ষা নিয়ে দুর্দশার শেষ নেই। উচ্চ মাধ্যমিক শিক্ষা বা ৪ বছর মেয়াদি ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ারিং কোর্স শেষে তারা স্নাতক, স্নাতকোত্তর ও তৎপরবর্তী উচ্চতর গবেষণামূলক পড়াশোনা নিয়ে ভোগান্তিতে পড়ে যায়। ডুয়েটসহ ২/১টি বিশ্ববিদ্যালয়ে কারিগরি শিক্ষার্থীদের উচ্চ শিক্ষা
লেখা: অ্যান্ড্রু সেলথ : অক্টোবর মাসের শেষ দিকে মিয়ানমারের সামরিক জান্তার বিরুদ্ধে জাতিগত তিনটি সশস্ত্র সংগঠন (এথনিক আর্মড অর্গানাইজেশন বা ইএও) দেশটির উত্তরাঞ্চলে বড় সামরিক অভিযান পরিচালনা করে সফলতা পেয়েছে। এ সাফল্যের পরপরই অন্যান্য জাতিগত সশস্ত্র সংগঠন ও মিলিশিয়া গোষ্ঠী [এদের মধ্যে বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলোর গঠিত সশস্ত্র গোষ্ঠী পিপলস ডিফেন্স
২০২১ সালে অভ্যুত্থানের মাধ্যমে ক্ষমতায় আসার পর মিয়ানমারের সামরিক জান্তা বর্তমানে চরম সংকটময় সময় পার করছে। ২০২৩ এর অক্টোবরের শেষভাগে জাতিগত সংখ্যালঘু তিনটি গোষ্ঠীর সশস্ত্র সংগঠন মিয়ানমার ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক অ্যালায়েন্স আর্মি (এমএনডিএএ), তাং ন্যাশনাল লিবারেশন আর্মি (টিএনএলএ) এবং আরাকান আর্মি (এএ) একত্রে ব্রাদারহুড অ্যালায়েন্স নামে জোট গঠন করে জান্তা বাহিনীর
কক্সবাজার জার্নাল ডটকম : মানুষের জীবনে কত যে উত্থান আর পতনের ইতিহাস জড়িয়ে আছে; তার এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত হলো শেষ মোগল সম্রাট বাহাদুর শাহ জাফরের জীবন। যা মর্মস্পর্শী এক বাণীতে ফুটে উঠেছে- ‘কিৎনা বদনসিব হ্যাঁয় জাফর…দাফনকে লিয়ে দোগজ জামিন ভি মিলানা চুকি ক্যোয়ি ইয়ার মে’। কথাগুলো মুঘল সাম্রাজ্যের প্রতিষ্ঠাতা সম্রাট
ব্রিঃ জেঃ (অবঃ) হাসান মো. শামসুদ্দীন : মিয়ানমারের উত্তর-পূর্ব সীমান্ত অঞ্চলের বেশ কয়েকটি শহরে সেনাবাহিনীর সাথে জাতিগত সশস্ত্রগুষ্টির প্রচণ্ড সংঘর্ষ চলছে। মিয়ানমার ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক অ্যালায়েন্স আর্মি (এমএনডিএএ), তাং ন্যাশনাল লিবারেশন আর্মি (টিএনএলএ) এবং আরাকান আর্মি (এএ) এই তিনটি দল মিলে থ্রি ব্রাদারহুড অ্যালায়েন্স গঠন করে। গত ২৬ অক্টোবর থ্রি ব্রাদারহুড
মিয়ানমার সেনাবাহিনীর নৃশংস নির্যাতনের প্রেক্ষিতে পালিয়ে আসা রোহিঙ্গাদেরকে বাংলাদেশ মানবিক কারনে আশ্রয় দিয়েছে এবং সাড়ে বার লাখ রোহিঙ্গার দেখাশোনা করছে। গত ছয় বছরেও মিয়ানমারে নিরাপদ ও টেকসই প্রত্যাবাসনের উপযোগী পরিবেশ সৃষ্টি না হওয়াতে রোহিঙ্গাদের মধ্যে হতাশা ক্রমে তীব্র হচ্ছে এর ফলে ক্যাম্পগুলোতে নানা ধরনের নিরাপত্তাজনিত উদ্বেগ ও অস্থিতিশীল পরিস্থিতির সৃষ্টি
রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধ চলমান থাকা অবস্থায় গাজায় ইসরাইলের নৃশংস হামলা শুরু হয়েছে আর একই সাথে বাড়ছে নিরীহ সাধারন মানুষের দুর্ভোগ। সারা বিশ্বের মনোযোগ এখন গাজার নির্মম ভয়াবহতার দিকে। এভাবেই পৃথিবীতে শান্তির বদলে একের পর এক প্রাকৃতিক ও মানুষ সৃষ্ট দুর্ভোগ লেগেই রয়েছে। দিন দিন দুর্ভোগের তীব্রতা বেড়েই যাচ্ছে কিন্তু আগের
দীর্ঘ ছয় বছরেরও বেশী সময় ধরে চলমান রোহিঙ্গা সমস্যা মোকাবেলায় আন্তর্জাতিক সহায়তা নিম্নমুখী এবং এর পাশাপাশি আন্তর্জাতিক মহলে এই বৈশ্বিক সংকটটির গুরুত্ব কমে আসার প্রবনতা দেখা যাচ্ছে। মানবিক বিবেচনায় মাননীয় প্রধানমন্ত্রী রোহিঙ্গাদেরকে বাংলাদেশে আশ্রয় দিয়েছিলেন। সেই মহানুভবতার কথা বিবেচনায় না নিয়ে, রোহিঙ্গাদের নিরাপদ প্রত্যাবাসনের উপযুক্ত পরিবেশ সৃষ্টি করতে কার্যকরী ব্যবস্থা