প্রেস বিজ্ঞপ্তি : গণমানুষের জাতীয় দৈনিক দেশ সকালের ফিচার সম্পাদক, কবি, গবেষক কালাম আজাদের সপ্তম গবেষণা গ্রন্থ ‘সংবাদপত্রে চট্টগ্রামের রাষ্ট্রভাষা আন্দোলন: আধেয় বিশ্লেষণ’ প্রকাশিত হয়েছে। একুশে বইমেলা উপলক্ষে স্বনামধন্য প্রকাশনী সংস্থা তৃতীয় চোখ থেকে প্রকাশিত ১৮৪ পৃষ্ঠার এই বইয়ের দাম ধরা হয়েছে ৫০০ টাকা। বইটির দৃষ্টিনন্দন প্রচ্ছদ করেন কবি
কক্সবাজার জার্নাল ডেস্ক : অনেক মানুষ বর্তমানে ভিক্ষাকে ব্যবসা আর পেশা হিসেবে বেছে নিয়েছে। বর্তমানে ধর্মীয় লেবাস (দাড়ি, টুপি ও পান্জাবি) ভিক্ষাবৃত্তির কাজে অনন্য হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। আল্লাহর রাসূলের নামে তারা স্লোগান ব্যবহার করছে যেটা ধর্মপ্রাণ মুমিন মুসলমানগণের বিশ্বাসকে ছোট করে। সম্প্রতি কক্সবাজার সরকারি কলেজের বি.এস.সি.(অনার্স) ৪র্থ বর্ষের তরুণ
মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যের সাথে বাংলাদেশের সীমান্ত অঞ্চলে জান্তা বাহিনীর সঙ্গে আরাকান আর্মির (এ এ) চলমান সংঘর্ষের সংঘর্ষের কারনে জীবন বাঁচাতে ৪ ফেব্রুয়ারি থেকে পরবর্তী কয়েকদিন ধরে মিয়ানমারের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর (বিজিপি) সদস্যসহ ৩৩০ জন বাংলাদেশে পালিয়ে আশ্রয় নেয়। এই সীমান্তরক্ষীদের দ্বারা সংগঠিত নির্মম নির্যাতনের কারনে ২০১৭ সালের আগস্ট মাসে রাখাইন রাজ্যে
মাহবুব নেওয়াজ মুন্না : শেখ হাসিনা সরকারের ব্যাপক উন্নয়ন, অগ্রগতি, সম্ভাবনা, ঘাটতি, শরনার্থী প্রত্যাবাসন এসবের সম্ভাবনা বিশ্বব্যাপী তুলে ধরতে বাংলাদেশ থেকে একটি ইংরেজি ভাষায় স্যাটেলাইট চ্যানেল দরকার (দরকার পড়লে প্রথমে ইউটিউবে শুরু, পরে সরাসরি টেলিভিশনে)। তুরস্কের TRT World, ভারতের DD India, যুক্তরাষ্ট্রের SkyNews এসবের মতো বাংলাদেশ থেকেও যদি পুরো ইংরেজি
ড. ফরিদুল আলম : মিয়ানমারের জান্তা সরকারের সাথে কিছুদিন ধরে সেই দেশের সশস্ত্র বিদ্রোহীদের মধ্যে সংঘর্ষ চলছে। বিষয়টি ততক্ষণ পর্যন্তই তাদের অভ্যন্তরীণ বিষয় হিসেবে বিবেচিত হবে, যতক্ষণ এর আঁচ এসে অপর দেশের ভূখণ্ডে না পড়বে। অবশ্য মতান্তরে এটাও বলা সঙ্গত যে যুগের পর যুগ ধরে সামরিক শাসনের জাঁতাকলে পিষ্ট মিয়ানমারের
কক্সবাজারের উখিয়ার ঘুমধুম সীমান্ত এবং বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি সীমান্ত আবারো উত্তপ্ত হয়ে উঠছে। মিয়ানমার জান্তা সরকারের বিরুদ্ধে ক্ষুব্ধ কয়েকটি বিদ্রোহী সংগঠন একত্রিত হয়ে হামলা করছে সেনা,বিজিপি এবং জান্তা সরকারের আজ্ঞাবহ প্রতিষ্ঠানগুলোর উপর।আহত এবং নিহতের সংখ্যা বাড়ছে প্রতিদিন! এতে আমাদের উদ্বীগ্ন হওয়ার কথা ছিলনা! ২০১৭ সালে যে ভাবে জান্তা সরকারের আজ্ঞাবহ পেটোয়া
মিয়ানমার বর্তমানে একটি দীর্ঘস্থায়ী অস্থিতিশীল পরিস্থিতির দিকে এগিয়ে যাচ্ছে। রাখাইনের অন্তত ৬০ শতাংশ এ এ নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। বাংলাদেশ সীমান্ত নিরাপত্তা ও উপস্থিতি নিশ্চিত করছে এবং পাশাপাশি কূটনৈতিক তৎপরতাও চালিয়ে যাচ্ছে। রাখাইনসহ মিয়ানমারের একটি বড় অংশ এরই মধ্যে বিদ্রোহীদের নিয়ন্ত্রণে চলে গেছে। তাদের হামলার তীব্রতায় টিকতে না পেরে জান্তা সেনারা একাধিক
মাহবুব নেওয়াজ মুন্না : কর্মজীবনের ব্যস্তময় সময়ে অতিরিক্ত চাপের কারণে অনেক সময় শরীরে ক্লান্তি-শ্রান্তি চলে আসে। তাই ছুটে যেতে হয় কোন এক নৈসর্গিক প্রান্তরে। ২০১৯ সালের ২১ থেকে ২৩ নভেম্বর উখিয়া থেকে রাঙামাটি পার্বত্য জেলার সাজেক ইউনিয়নের পর্যটন স্পটগুলোতে ভ্রমণে গিয়েছিলাম একটি টিআরএক্স মাইক্রোবাস ভাড়া করে মোট ১১ জন। আমাদের
২০১৭ সালের আগস্ট মাসে স্থানীয় রাখাইন ও মিয়ানমার সেনাবাহিনী মিলে রোহিঙ্গাদের উপর নির্মম নির্যাতন চালিয়ে তাদেরকে তাদের ভিটেমাটি ছাড়তে বাধ্য করেছিল যা এখন সারা বিশ্ব জানে। মিয়ানমার থেকে প্রানভয়ে পালিয়ে আসা রোহিঙ্গারা গত প্রায় সাত বছর ধরে বাংলাদেশের ক্যাম্পগুলোতে বসবাস করছে। দশকের পর দশক ধরে মিয়ানমারে পরিকল্পিতভাবে রোহিঙ্গাদেরকে প্রান্তিক জনগোষ্ঠীতে
মিয়ানমারের জুড়ে সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে সংঘাত বেগবান হচ্ছে এবং ব্রাদারহুড এলায়েন্সের কাছে সেনাবাহিনীর অবস্থানগুলোর পতন হচ্ছে। মিয়ানমার ন্যাশনাল ডেমোক্রেটিক অ্যালায়েন্স আর্মি (এমএনডিএএ) এবং তা’য়াং ন্যাশনাল লিবারেশন আর্মি (টিএনএলএ) এবং আরাকান আর্মি (এ এ) ২০২৩ সালের অক্টোবরে জোটবদ্ধ হয়ে ব্রাদারহুড এলায়েন্স গঠন করে এবং অপারেশন ১০২৭ নামে জান্তার উপর সমন্বিত আক্রমণ শুরু
দশকের পর দশক ধরে মিয়ানমার সেনাশাসিত। এর মাঝে কিছুটা সময়ের জন্য গনতন্ত্রের সুবাতাস পেলেও মিয়ানমারের জনগণ এবং রাজনৈতিক দলগুলোর সাংবিধানিক বাধ্য বাধকতার কারনে ক্ষমতা সীমিত হওয়ায় অনেক কিছুই তারা করতে পারেনি। মিয়ানমারে সেনাবাহিনীর আধিপত্য বহু দশক ধরে চলে আসছে। ব্রিটিশ উপনিবেশিক শাসনের কাছে মিয়ানমারের রাজতন্ত্রের পতনের পর মিয়ানমার ব্রিটিশ ভারতের
সময়ের ক্রমধারায় আমাদের জীবনে অনেক ধরনের পরিবর্তন এসে গেছে। প্রকৃতির মাঝে কাটানো রঙিন জীবন এখন প্রযুক্তি নির্ভর হয়ে গেছে। প্রযুক্তির কল্যাণে আমরা ধীরে ধীরে প্রবেশ করছি তথাকথিত আধুনিক জীবনধারায়। প্রযুক্তির আশীর্বাদে অনেক কঠিন কাজকে যেমন দ্রুত ও সহজে করা সম্ভবপর হয়েছে ঠিক তেমনি এই প্রযুক্তির প্রভাবে আমাদের চালচলন, আচার-আচরণ, কৃষ্টি
মাহবুব নেওয়াজ মুন্না : টেকনাফ সরকারি কলেজ প্রতিষ্ঠিত হয় ১৯৯৪ সালে। কলেজটি সরকারিকরণ করা হয় ২০১৮ সালে। কলেজটিতে উচ্চ মাধ্যমিকের পাশাপাশি কলা, সামাজিক বিজ্ঞান ও ব্যবসায় বিষয়ে স্নাতক (পাস) চালু আছে। কিন্তু অত্যন্ত পরিতাপের বিষয়, কলেজটিতে এখনো স্নাতক (সম্মান) কোর্স চালু হয়নি। যার কারণে অনিচ্ছাসত্ত্বেও ৬০ কিলোমিটার পাড়ি দিয়ে সুদূর