২০২৩ সালে থ্রি ব্রাদারহুড এলায়েন্স গঠনের পর শুরু হওয়া “অপারেশন ১০২৭” এর মাধ্যমে সমন্বিত আক্রমণ শুরুর পর মিয়ানমার সেনাবাহিনী চ্যালেঞ্জের মুখে পড়ে ও চীন – মিয়ানমার সীমান্ত অঞ্চলে বেশ কিছু শহর ও সামরিক অবস্থানের পতন ঘটে। চীনের সীমান্ত অঞ্চলে চলা এই সংঘর্ষের কারনে সীমান্ত বাণিজ্যের উপর প্রভাব পড়ে ও চীন
মিয়ানমারে চলমান সহিংসতা বন্ধে এবং মানবিক সহায়তা ও জাতীয় সমঝোতার পথ প্রশস্ত করতে পূর্ব এশিয়া শীর্ষ সম্মেলনে (ইএএস) আসিয়ানের সদস্য দেশ সিঙ্গাপুর, যুক্তরাষ্ট্র ও চীনসহ আসিয়ানের প্রধান অংশীদারদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে। অস্ট্রেলিয়া, চীন, ভারত, জাপান, নিউজিল্যান্ড, দক্ষিণ কোরিয়া, রাশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্র সহ আটটি দেশ ইএএস’এ অংশগ্রহণ করেছে। উল্লেখ্য যে, ২০২১
প্রশাসনিক বিচার, বিচারিক কার্যাবলীর প্রশাসনিক অনুশীলনের একটি নাম। এটি সাধারণ আদালতের বাইরে বিরোধ নিষ্পত্তির বিভিন্ন উপায়কে দেওয়া একটি নাম। প্রশাসনিক বিচার সাংবিধানিক, যদিও এটি ক্ষমতা পৃথকীকরণের নীতির একটি প্রত্যাখ্যান। প্রশাসনিক বিচার হল বিচারিক কার্যে সরকারের নির্বাহী শাখার (প্রশাসনিক সংস্থা) অংশগ্রহণ বা সম্পৃক্ততা। প্রশাসনিক বিচারের উপকরণের মাধ্যমে, প্রশাসনিক সংস্থাগুলি কর্তৃত্বপূর্ণ এবং
বাংলাদেশের পূর্বাঞ্চলে এ বছরের আগস্টে ঘটে যাওয়া অভূতপূর্ব বন্যার ক্ষত না শুকাতেই সেপ্টেম্বরের শেষদিকে ভারী বৃষ্টি ও পাহাড়ি ঢলে তিস্তা, ধরলা, দুধকুমারসহ সংশ্লিষ্ট নদনদীর পানি বেড়ে উত্তরাঞ্চলের বড় অংশকে ডুবিয়ে দেয়। এর কয়েক দিনের মধ্যে অতিভারী বৃষ্টি ও গারো পাহাড়ের ঢলের কারণে এবং মহারশি নদীর বাঁধ ভেঙে শেরপুর-ময়মনসিংহ-নেত্রকোনায় স্মরণাতীতকালের
রাখাইন রাজ্যের মংডু শহরতলীতে আরাকান আর্মি ও (এ এ) মিয়ানমার সেনাবাহিনীর মধ্যে সংঘাত বেড়ে যাওয়ায় বাংলাদেশে নতুন করে রোহিঙ্গা প্রবেশ করছে এবং আবারও বড় ধরনের রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশের আশঙ্কা দেখা দিয়েছে। রোহিঙ্গারা মনে করছে যে, বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতি ও সরকার পরিবর্তনের সুযোগে রাখাইনে তাদের উপর আক্রমনের তীব্রতা বেড়ে গেছে। হাজার হাজার
মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে ২০১৭ সালের ২৫ আগস্ট রোহিঙ্গাদের ওপর মিয়ানমার সেনাবাহিনীর নিপীড়নের মুখে ও বর্বর হত্যাযজ্ঞ থেকে প্রাণ বাঁচাতে ৭ লাখেরও বেশি রোহিঙ্গা পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়। নির্মম এই বর্বরতায় বিশ্ব মানবতা হতবাক হয়ে গিয়েছিল। ২০১৭ সালে বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়ার পর ২০১৮ সাল থেকে ২৫ আগস্ট দিনটিকে রোহিঙ্গারা গণহত্যা দিবস
গত সাত বছরেও বাংলাদেশে আশ্রিত রোহিঙ্গাদের মিয়ানমারের প্রত্যাবাসনের জন্য নিরাপদ ও টেকসই পরিবেশ সৃষ্টি না হওয়াতে রোহিঙ্গা সংকট দীর্ঘায়িত হচ্ছে। এই দীর্ঘ সময়ে নানা ধরনের উদ্যোগ ও কার্যক্রম চলমান থাকলে ও সমস্যা সমাধানে কোন আশাব্যঞ্জক উদ্যোগ দেখা যাচ্ছে না। ফলে ক্যাম্পে অবস্থানকারী রোহিঙ্গাদের মধ্যে হতাশা ক্রমে তীব্র হচ্ছে এবং ক্যাম্পগুলোতে
রোহিঙ্গা সংকট বাংলাদেশের একটা চলমান গুরুত্বপূর্ণ সমস্যা। বৈশ্বিক ও আভ্যন্তরীণ চলমান সংকটে রোহিঙ্গা সমস্যার গুরুত্ব যাতে কমে না যায় সেজন্য আমাদের সবাইকে সচেষ্ট থাকতে হবে। যুদ্ধ ও নানা ধরনের মানবিক বিপর্যয়ের কারনে রোহিঙ্গাদের জন্য সাহায্যের পরিমান কমে যাওয়ার পাশাপাশি এর আবেদনও কিছুটা কমে গিয়েছে। এর ফলে সমস্যা সমাধান দীর্ঘায়িত হচ্ছে
ব্রিঃ জেঃ হাসান মোঃ শামসুদ্দীন (অবঃ) মিয়ানমার সেনাবাহিনীর সাথে ২০২৩ সালের অক্টোবরে থ্রি ব্রাদারহুড এলায়েন্সের অপারেশন ১০২৭ শুরু হওয়ার পর থেকে উভয় পক্ষের মধ্যেকার সংঘর্ষের তীব্রতা দিন দিন বেড়েই চলেছে। এই সংঘর্ষের ফলে হতাহতের সংখ্যা ক্রমাগত বাড়ছে এবং মিয়ানমারের পুরো সীমান্ত অঞ্চল জুড়ে সংঘর্ষ ছড়িয়ে পড়েছে। মিয়ানমারের সীমান্ত বাণিজ্য রুটগুলো
এডভোকেট ইউসুফ আরমান : শিক্ষার্থীদের আন্দোলনের ইতিহাস বহু পুরনো। নিজেদের অধিকার ছাড়াও গুরুত্বপূর্ণ বিভিন্ন ইস্যুতে পৃথিবীর নানা প্রান্তে অসন্তোষ ছড়িয়ে ছিল শিক্ষার্থীদের মধ্যে। যেকোনো অরাজকতার বিরুদ্ধে তরুণ সমাজের ফুঁসে ওঠার ঘটনা বহু প্রাচীন। ‘আন্দোলনরত’ বা ‘বিক্ষুব্ধ’ ছাত্র এ পরিচয়ের ভেতরে লীন হয়ে যায় জাতি, শ্রেণি, লিঙ্গ ও জাতীয়তা। বাংলাদেশের রাজনৈতিক
সম্পাদকীয় : চলতি বছরের বর্ষাকাল কক্সবাজারের জন্য রীতিমতো এক আতঙ্ক তৈরি করেছে। জেলা শহরটিতে একের পর এক পাহাড়ধসের ঘটনা ঘটছে। গত তিন সপ্তাহে পৃথক কয়েকটি ঘটনায় পাহাড়ধসে পাঁচজনের প্রাণহানি ঘটেছে। টানা বর্ষণ ঘটলেই পাহাড়ধসের আশঙ্কা তৈরি হয়। দুঃখজনক হচ্ছে, এরপরও বন্ধ হয়নি পাহাড় কাটা ও পাহাড়ে ঝুঁকিপূর্ণ বসবাস। এতে স্থানীয়
মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে আরাকান আর্মির (এ এ) সঙ্গে মিয়ানমার সেনাবাহিনীর চলমান যুদ্ধের কারনে গোলাগুলি ও বিস্ফোরণের শব্দে মিয়ানমার-বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী জনপদে অনেকদিন ধরে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি বিরাজ করছে এবং এলাকার জনগণ আতংকে দিন কাটাতে বাধ্য হচ্ছে। মিয়ানমারের অভ্যন্তরের সংঘর্ষের কারনে ইতিপূর্বে বিভিন্ন সময়ে বাংলাদেশের ভেতরে গোলা এসে পড়ে ও হতাহতের ঘটনা ঘটে।