আবদুল কুদ্দুস, প্রথম আলো আজ সকাল থেকেই থেমে থেমে বৃষ্টি হচ্ছিল কক্সবাজারে। বঙ্গোপসাগরে সৃষ্ট লঘুচাপের প্রভাবে বেশ উত্তাল বিশ্বের দীর্ঘতম এই সমুদ্রসৈকতও। বড় বড় ঢেউ আছড়ে পড়ছে উপকূলে। কিন্তু তাতেও বসে নেই ভ্রমণে আসা লাখো পর্যটক। তাঁরা সমুদ্রের কোমরপানিতে নেমে গোসল করছেন। দিচ্ছেন বালুচরে গড়াগড়ি। সমুদ্রবিলাসী এসব পর্যটকের দিকে তীক্ষ্ম
বিশেষ প্রতিবেদক : ঈদের ছুটিতে বিশ্বের দীর্ঘতম কক্সবাজার সমুদ্রসৈকত সহ পর্যটনকেন্দ্রগুলোতে পর্যটকের ভিড় বাড়বে। ভ্রমণপিপাসু এই মানুষদের নিরাপত্তা দিতে এবার নানা পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছে। কক্সবাজারে সমুদ্রসৈকত জুড়ে নিরাপত্তা জোরদারের পাশাপাশি থাকবে গোয়েন্দা নজরদারি। সৈকতের কাছাকাছি গড়ে ওঠা হোটেল, মোটেল ও কটেজ ঘিরে বিশেষ নজরদারি থাকবে। বিভিন্ন নামে আত্মপ্রকাশ করা জঙ্গি
ডেস্ক রিপোর্ট : বঙ্গোপসাগরের বুকে জেগে থাকা দ্বীপ সোনাদিয়ায় বিশ^মানের ইকোট্যুরিজম পার্ক গড়ে তোলার উদ্যোগ নিয়েছে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ (বেজা)। এটি হবে দেশের সর্ববৃহৎ ইকোট্যুরিজম পার্ক। এর জন্য মহাপরিকল্পনা (মাস্টারপ্ল্যান) প্রনয়নের কাজ চলছে। এতে দ্বীপের সৌন্দর্য্য বৃদ্ধির পাশাপাশি জীববৈচিত্র্য রক্ষার বিষয়টিও গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। ওই পরিকল্পনা অনুসারে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক
দীপক শর্মা দীপু : কক্সবাজারের বঙ্গোগসাগরে পর্যটকরা ঝুঁকি নিয়ে গোসল করে। কোন নিয়ম না মেনে সমদ্র¯œান করে পর্যটকরা। এমন কি পর্যটকরা রাতে গা ভিজাতে সমুদ্রের পানিতে নেমে পড়ে। কক্সবাজার সমুদ্র সৈকতের লাবণি পয়েন্টে একটি নির্দিষ্ট জোনে গোসল করার সীমানা নির্ধারণ করা হয়েছে। কিন্তু নির্ধারিত জোনে গোসল না করে অধিকাংশ পর্যটক
এম,এস রানা : ঈদুল ফিতরের টানা সরকারি ছুটিতে পর্যটন নগরী কক্সবাজার রেকর্ড সংখ্যক পর্যটক ও দর্শণার্থীদের পদচারণায় মুখরিত হয়ে উঠেছে। গোটা জেলা। পর্যটন স্পটগুলোতে ভ্রমণ পিপাসুদের ভিড়। সংশ্লিষ্টদের মতে, ঈদুল ফিতর মানেই পর্যটন মওসুম। তাই পর্যটকদের সাদরে বরণ করে নিতে পবিত্র রমযান থেকেই ব্যাপক প্রস্তুতির ইতি টানেন হোটেল-মোটেল মালিকরা। গত
প্রতি বছর সারা দেশ থেকে লাখো পর্যটকের কক্সবাজারে সমাগত হয় কক্সবাজারে সমুদ্র দর্শনের জন্য। কিন্তু এর বাইরেও জেলাটিতে বেশকিছু অজানা জায়গা রয়েছে, যা আপনাকে মুগ্ধ করবেই। তেমন ২৫টি পর্যটন কেন্দ্র নিয়ে এই আয়োজন- ১. হিমছড়ি: কক্সবাজার থেকে এটি ১২ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। হিমছড়ির একপাশে রয়েছে সুবিস্তৃত সমুদ্র সৈকত আর অন্যপাশে রয়েছে সবুজ
বিশেষ প্রতিবেদক কক্সবাজারের ১৩২ দশমিক ১৪ একর জমি পর্যটন সংরক্ষিত এলাকা হিসেবে ঘোষণা করেছে সরকার। এর মধ্যে সরকারি খাস জমি রয়েছে ৯৬ দশমিক ৯৮ একর এবং ব্যক্তি মালিকানাধীন জমি রয়েছে ৩৫ দশমিক ৭৩ একর। বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের উপসচিব নাদিরা হায়দার স্বাক্ষরিত এ সংক্রান্ত একটি প্রজ্ঞাপন গত ১০
কম খরচে ভুটান যেতে চাইলে আপনাকে বেছে নিতে হবে সড়ক পথ। হিসেব করে খরচ করলে ৭ থেকে ১০ হাজার টাকার মধ্যেই ঘুরে আসতে পারবেন। আর এ জন্য আপনার প্রথমেই প্রয়োজন ভারতের ট্রানজিট ভিসা। ভিসার মেয়াদ থাকে ১৪ দিন। অর্থাৎ আপনি যেদিন যাবেন তার কমপক্ষে ৮ থেকে ১০ দিন আগে আপনাকে ভারতীয়
পুরো গ্রামটাই যেন কম্পিউটার স্ক্রীনে সাঁটানো ওয়েলপেপার! যতদূর দৃষ্টি যায় শুধু চোখে পড়ে তাদের হাজার হাজার সবুজ স্তর। এছাড়া সবুজ ধানক্ষেত, পাল বেঁধে যাওয়া মহিষ, শাক-সবজির বাগান, সেচের খাল এবং পুকুরের কোমল গোলাপি পদ্ম ফুলসহ আরো কত কিছুর দেখা মেলে। জীবনে অন্তত একবার হলেও যে কারো ঘুরে আসা উচিত এই গ্রামে।
নিজস্ব প্রতিবেদক : পহেলা বৈশাখ উপলক্ষে টানা তিনদিনের ছুটিতে এখন পর্যটকমুখর কক্সবাজার। ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন এলাকা থেকে মানুষ এসেছেন বেড়াতে। শহরের পাঁচ শতাধিক হোটেল-মোটেল ও রিসোর্টগুলোতে এখন ‘ঠাঁই নেই’ অবস্থা। তবে সৈকতে কোনো অনুষ্ঠান না থাকায় অনেকে হতাশ। সাগরের নীল জলরাশি ও প্রকৃতির সৌন্দর্য উপভোগ করার জন্য কক্সবাজারে বেড়াতে এসেছেন
সাইফুল ইসলাম,কক্সবাজার জার্নাল বাঙ্গালী প্রাণের উৎসব পহেলা বৈশাখকে বরণ করে নিতে শুরু হয়েছে নানান প্রস্ততি। ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন চারুকলা শিল্পীরা। তুলির আচঁড় রঙ্গের বাহারে তুলে ধরা হচ্ছে আবহমান বাংলার সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য। শনিবার ১৪২৫ বঙ্গাব্দ পার হলেই সূর্যোদয় ঘটবে নতুন একটি বছর ১৪২৬ বঙ্গাব্দ। এদিকে বাঙ্গালীর প্রাণের উৎসব পহেলা বৈশাখ ১৪২৬
ঘুরে বেড়ানোর নতুন জায়গা। কিন্তু এর প্রতিটি দৃশ্যই চিরচেনা। বালুর চরের বেঞ্চের উপর গা পাতিয়ে শুলেই দেখা মিলে পানি আর ছোট্ট ছোট্ট ঢেউ। মাথার ওপর রঙিন ছাতা, পাশেই বসা ডাব বিক্রেতা। ইঙ্গি পেলেই ডাবে কাঁচি চালাচ্ছেন তারা! কক্সবাজার বা পতেঙ্গা সৈকতের কথা বলা হচ্ছে না এখানে। এটা কোনো সমুদ্র সৈকতই
বিবিসি – বাংলাদেশের পর্যটকদের কাছে সবচেয়ে আকর্ষণীয় জায়গার মাঝে সেন্ট মার্টিন দ্বীপ অন্যতম। কক্সবাজারের টেকনাফ থেকে নয় কিলোমিটার দক্ষিণে নাফ নদীর মোহনায় এ দ্বীপটি অবস্থিত। সম্প্রতি মিয়ানমার সরকার তাদের একটি জনসংখ্যা বিষয়ক মানচিত্রে সেন্ট মার্টিন দ্বীপকে সে দেশের অংশ দেখিয়েছে বলে বাংলাদেশ সরকার অভিযোগ তুলেছে। এমন প্রেক্ষাপটে ঢাকায় নিযুক্ত মিয়ানমারের