নিজস্ব প্রতিবেদক – মিয়ানমার থেকে পালিয়ে আসা রোহিঙ্গাদের আশ্রয় ও তাদের মানবিক সেবায় নিয়োজিত প্রায় ২শতাধিক এনজিও সংস্থার গাড়ী, রোহিঙ্গাদের শেড নির্মান কাজে ব্যবহ্নত গাছ বাঁশ বোঝাই ট্রাক ও বানিজ্যচুক্তির আওতায় আমদানীকৃত পন্য পরিবহনে নিয়োজিত দিন রাত হাজার হাজার যানবাহন চলাচলের কারনে কক্সবাজার টেকনাফ সড়কের বিভিন্ন স্থানে ছোট বড় গর্ত ও
এম আবুহেনা সাগর,ঈদগাঁও চট্রগ্রাম -কক্সবাজার মহাসড়কে ঝুঁকিপূর্ণ স্থানে টেকবাঁক এখন যাত্রীদের মরণ ফাঁদে পরিণত হয়ে পড়েছে। কোথাও ডানেমোড়, আঁকা বাঁকা রাস্তা বা সতর্কীকরণ চিহ্ন না থাকায় এসব এলাকায় দ্রুতগামী যানবাহন ও মালবাহী গাড়ী যেকোন মুহুর্তে দূর্ঘটনার আশংকা প্রকাশ করেন স্থানীয়রা। প্রাপ্ত তথ্য মতে, ককসবাজার চট্টগ্রাম যাওয়ার সময় মহাসড়কে ছোট বড়
আবদুল্লাহ আল আজিজ,কক্সবাজার জার্নাল ‘যদি একবার সুযোগ পাই, ফিরে যাব বার্মায়’ বলছিলেন সাবেক শিক্ষক মোহাম্মদ রহিম (৫০)। কুতুপালং উদ্বাস্তু শিবিরের একটি ছোট্ট গলিতে তার বাস। সেখানে তিনি পান-সুপারি বিক্রি করেন। বললেন, ‘তবে আমার প্রথম প্রয়োজন ন্যায়বিচার।’ ১৯৮০’র দশকে তৎকালীন মিয়ানমারের সেনাশাসিত জান্তা সরকার এক আইনের বলে রোহিঙ্গাদের নাগরিকত্ব কেড়ে নেয়।
চট্টগ্রাম – আবুল বাশার তিনি রামু উপজেলার একটি হাফেজি মাদ্রাসার শিক্ষক অন্যজন মো: বেলার একই উপজেলার একটি মসজিদের মোয়াজ্জিন। তারা দুই বন্ধু হুজুরী লেবাসের আড়ালে ইয়াবা ব্যবসার সাথে জড়িত। আজ শনিবার (২৮জুলাই) সকালে চট্টগ্রাম নগরীর কোতোয়ালী থানার নতুন রেলওয়ে ষ্টেশন এলাকার একটি পানের দোকান থেকে তাদের ৫০০০পিছ ইয়াবাসহ গ্রেফতার করেছে পুলিশ। বিষয়টি