অনলাইন ডেস্ক ◑ চীনে উৎপত্তি হওয়া করোনাভাইরাস সম্পর্কে এখনও বিস্তারিত কিছু জানা যায়নি। তবে বিজ্ঞানীদের মতে, কোনো পশু থেকে রোগটি মানুষের শরীরে ছড়িয়েছে। এরপর এ সংক্রমণ ছড়িয়েছে মানুষ থেকে মানুষে। আবার অনেকে ধারণা করছেন, কিছু সামুদ্রিক প্রাণী, যেমন বেলুগা জাতীয় তিমি করোনাভাইরাসের বাহক হতে পারে। করোনাভাইসের কীভাবে বুঝবেন, এর লক্ষণ
লক্ষণ : হঠাৎ করে শরীরের একাংশ অবশ বা দুর্বল হয়ে যাওয়া। মাথাব্যথা ও বমি হওয়া। হঠাৎ অজ্ঞান হওয়া। কথা জড়িয়ে যাওয়া বা একেবারেই কথা বলতে না পারা। তাৎক্ষণিক করণীয় : কোনো রোগীর উপরের লক্ষণসমূহ দেখা দিলে বুঝতে হবে তার স্ট্রোক হয়েছে। এ ক্ষেত্রে আতংকিত না হয়ে জরুরি ভিত্তিতে ডাক্তারের পরামর্শ
আমরা সাধারণত রান্নার স্বাদ বাড়াতে ধনেপাতা কাজে লাগাই। কিন্তু এই সবুজ পাতার অনেক গুণ। শরীরের নানা অসুখ দূর করতেও এর জুড়ি মেলা ভার! পুরনো যে কোন ব্যথা কমাতে সাহায্য করে ধনেপাতা। শরীরের এরকম ৭টি রোগের ক্ষেত্রে উপকারে আসে ধনেপাতা। আসুন ধনেপাতার জানা-অজানা স্বাস্থ্যগুণ সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক… * লিভার বা যকৃতকে
কিছু মুনাফা লোভী অসাধু ব্যবসায়ীর জন্য আমরা যেন ভেজালের মধ্যেই বাস করছি। যাই খেতে চাই প্রথমেই মনে হয়, জিনিসটি আসল তো? যে খাবার আমরা রোজ খাই যেমন ভাত, দুধ, শাক-সবজি, ফল তাতেও ভেজাল? কয়েকটি উপায়ে বুঝে নিন আপনার খাবার নকল কিনা: •বাজার থেকে চাল কিনে আনার পর, এক কাপ চাল
সাধারণত কিডনির ভিতরে কঠিন পদার্থ জমা হয়ে কিডনিতে পাথর হয়। নানা কারণে এটা হতে পারে। কিডনিতে পাথর হলে কিছু উপসর্গের মাধ্যমে এর লক্ষণ প্রকাশ পায়। যেমন- ১. কিডনিতে পাথর জমলে পিঠে, পাঁজরের নিচে, পেটের পাশে তীব্র ব্যথা অনুভূত হয়। যদি পাথর বড় হয় তবে প্রভাবিত অঞ্চল ফোলা্ও হতে পারে। ২.
দেখতে দেখতেই শীত চলে আসছে। প্রকৃতিতে একটু একটু করেই অনুভব হচ্ছে শীতের আমেজ। পিঠা-পুলির উৎসব শুরু হয় শীতেই। আর পিঠা মানেই খেজুরের গুড়। খেজুরের রস থেকে তৈরি প্রাকৃতিক এ গুড়ে পর্যাপ্ত পরিমাণে ভিটামিন ও খনিজ থাকায় এটি শরীরের জন্য দারুণ উপকারী। খেজুরের গুড়ে ওষুধি এমন অনেক উপাদান থাকে যা শরীরের
ক্যানসারে আক্রান্তকেও মৃত্যুর হাত থেকে বাঁচানো সম্ভব। তবে, তার জন্য রোগটি প্রাথমিক পর্যায়ে শনাক্ত করা অত্যন্ত জরুরি। কিন্তু এমন কিছু ক্যানসার রয়েছে যেগুলো প্রাথমিক পর্যায়ে শনাক্ত করা প্রায় অসম্ভব। যেমন- কিডনির ক্যানসার : কিডনি ক্যানসারের শুরুটা সম্পর্কে রোগীরা নাও জানতে পারেন। যেহেতু কিডনি শরীরের খুব গভীরে অবস্থিত, তাই রোগীরা এ
ষড়ঋতুর বাংলাদেশ। ঋতু পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে মানুষের শরীরও কোনো পারিপার্শ্বিক পরিবর্তনের জন্য সময় নেয়। সেটা খাবার হোক, অঞ্চল হোক, হোক তাপমাত্রা বা আবহাওয়ার পরিবর্তন। ঋতু পরিবর্তনের সঙ্গে শরীরকে খাপ খাওয়ানোর সময়ে বিভিন্ন শীতকালীন অসুখ মানুষের শরীরে আক্রমণের সুযোগ নেয়। আবার অনেক ক্ষেত্রে ভৌগোলিক কারণে আবহাওয়া ও পরিবেশও পরিবর্তন হয়ে থাকে।
একজন সুস্থ মানুষের দিনে অন্তত চার লিটার পানি খাওয়া প্রয়োজন। তবে কিছু নিয়ম মেনে পানি খেলে শরীর সুস্থ থাকে ও রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। এজন্য পানি খাওয়ার নিয়মগুলো জেনে নিন- সকালে ঘুম থেকে উঠে দিন শুরু হোক সকালে এক গ্লাস পানি খেয়ে। এতে সারা শরীরে জমে থাকা টক্সিন দূর
দিনকে দিন দূষণের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে ফুসফুসের নানা অসুখ। শ্বাস-প্রশ্বাসের সঙ্গে শরীরে প্রবেশ করা বিষাক্ত ধোঁয়া, ধূলিকণায় ফুসফুসে ক্যান্সার বেড়ে চলেছে সমান তালে। যদিও ধূমপান যারা করেন তাদের ক্ষেত্রে ফুসফুসের সমস্যা হওয়ার ঝুঁকি বেশি থাকে। তবে ধূমপান করুন আর নাই করুন, আপনার ফুসফুসে সমস্যা হতেই পারে। এমন প্রশ্নের উত্তরে
প্রকৃতিতে একটু একটু করে জাঁকিয়ে বসছে শীত। আবহাওয়া পরিবর্তনের সঙ্গে বাড়ছে অসুখবিসুখও। পুরো শীতকালই অ্যাজমা রোগীদের জন্য কষ্টকর। বায়ু দূষণের কারণে শ্বাস নেওয়ার কষ্ট তো আছেই, সেই সঙ্গে ঋতু বদলের সঙ্গে সঙ্গে বুকে ব্যথা, শ্বাসকষ্টের সমস্যা বাড়ে। বিশেষজ্ঞরা শ্বাসকষ্ট বা অ্যাজমাকে ‘বংশগত অসুখ’ বললেই আধুনিক চিকিৎসাবিজ্ঞান বলছে, দূষণের ফলে অ্যালার্জির
বাংলাদেশে সম্প্রতি রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান আইইডিসিআরের এক গবেষণায় দেখা গেছে, দেশে প্রচলিত অ্যান্টিবায়োটিকের মধ্যে অন্তত ১৭টির কার্যক্ষমতা অনেকাংশে হ্রাস পেয়েছে। এসব অ্যান্টিবায়োটিক মূলত মূত্রনালির সংক্রমণ, নিউমোনিয়া এবং জখম সারানোসহ নানা ধরণের সংক্রমণের চিকিৎসায় ব্যবহার করা হতো। এর ফলে এখন কার্যক্ষমতা হারাচ্ছে অন্য ওষুধও। গবেষকেরা বলছেন, এর ফলে
স্বাস্থ্য রিপোর্টঃ অসুখ কখনই বলে আসে না। তাই অসুখের ব্যাপারেওবশ্যই আমাদের সতর্ক থাকা উচিত। অনেক সময় বাসায় ছোট-খাট অসুখ যেমন, হালকা জ্বর, সর্দি, কাশি বা কেটে যাওয়ার জন্য দ্রুত বাইরে যাওয়ার সময় পাই না। ঘরে বসেই কিছু ওষুধে সারতে পারে। এসব ওষুধ বাসায় রাখা যেতে পারে। তবে অসুখ ছোট হোক