সংবাদ সম্মেলন চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ শাহ আলম

মিথ্যা অপবাদ দিয়ে হলদিয়াবাসীর হৃদয় থেকে আমাকে বিচ্যুত করা যাবেনা

প্রেস বিজ্ঞপ্তি •

একটি কুচক্রি মহল আমার ইউনিয়নের ব্যাপক উন্নতি সহ্য করতে না পেরে দুর্নীতির অভিযােগ এনে একটি বানােয়াট, মিথ্যা ও ভিত্তিহীন সংবাদ সম্মেলন করে হলদিয়াপালং ইউনিয়নের জনগণকে হেয় প্রতিপন্ন করা হয়েছে।

কারণ আমার বিরুদ্ধে কোন অভিযােগ থাকলে তা আমার উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানাতে পারতেন। মূলত ভিজিডি কার্ড নিয়ে অনিয়ম ও দুর্নীতি করতে না পেরে তাদের এই অপচেষ্টা।

১০ এপ্রিল (শনিবার) হলদিয়াপালং ইউনিয়ন পরিষদের হলরুমে এক সংবাদ সম্মেলন চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ শাহ আলম একথা বলেন।

তিনি বলেন, আমি গত ২০১৬ সালে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হওয়ার পর থেকে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর জননেত্রী শেখ হাসিনার দেয়া সকল দান-অনুদান,সরকারি ত্রাণ ও এনজিও হতে প্রাপ্ত সহযােগিতা সুষ্ঠভাবে জনগণের কাছে পৌঁছে দেয়ার সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছি। কিন্তু সংবাদ সম্মেলনে তারা অসংখ্য ভূল, মিথ্যা ও বানােয়াট ভিত্তীহিন তথ্য দিয়ে জনসাধারণ ও স্থানীয় প্রশাসনকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করেছে।

সাবেক শিবির কর্মী মেম্বার শাহজাহান তাদের করা সংবাদ সম্মেলন বলেন, সাবেক সংসদ সদস্য আব্দুর রহমান বদি ২০ হাজার করে উখিয়া টেকনাফের মানুষের জন্য ৪০ হাজার ভিজিডি আনার কথা বলেন। এই কথা মিথ্যা নয়, তবে উখিয়া উপজেলার ৫ ইউনিয়নের চেয়ারম্যানের আবেদনে এমপির ডিও লেটার ও তৎকালীন মন্ত্রী পরিষদের সচিবের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় মানবতার মা জননেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিশেষ ভিজিডি প্রদান করেন। তাছাড়া সে এনজিও বরাদ্দ আমার বাসায় এনে বিতরণের কথা বলেছেন।

এসব কথা নিতান্তই হাস্যকর, কারণ সবাই জানেন যে, এনজিও তাদের অনুদান তালিকা থেকে বিতরণ অবধি সকল কিছু তাদের নিজস্ব তদারকিতে করে। এনজিও কর্মীরা নিজেদের উপস্থিতিতে জনগণের মাঝে তা বিতরণ করে। এই বারের ভিজিডি প্রক্রিয়াটি ছিল একটু অন্যকরম।

তিনি আরও বলেন, প্রতিবার কিছু ইউপি সদস্যরা প্রতি ভিজিডি কার্ড হতে ৩-৫ হাজার টাকা মাথাপিছু নিয়ে জনগণকে অসহায়ভাবে হয়রানি করে কার্ড দিয়েছে। এসব বিষয় আমার নজরে আসার পর আমি প্রতি ওয়ার্ডে মাইকিং করে ওয়ার্ড সভার মাধ্যমে সকল মহিলাদের কার্ড সংগ্রহ করি এবং বিতরণের সময়ে একই প্রক্রিয়ায় বিতরণ করা
হবে বলে জানিয়ে দিই। এতে ৩য় কোন পক্ষ দালালি বাবদ কোন টাকা উপার্জনের উপায় ছিলনা বিধায় কতিপয় পথভ্রষ্ট কিছু ইউপি সদস্যরা এসব অপপ্রচার চালাচ্ছে। মূলত তারা নগদ টাকায় কার্ড বিক্রি করতে না পারায় ক্ষোভে এই অপকর্মটি করেছে।

তারা সংবাদ সম্মেলন আমার বিরুদ্ধে যত গুলাে অভিযােগ এনেছে সবই “মনে হয়” “হতে পারে” ভিত্তিক। মনগড়া ভিত্তিহীন কথা বলে নাটক সাজানাে এই সংবাদ সম্মেলনের প্রকৃতপক্ষে কোন যুক্তিযুক্ত পয়েন্ট নেই। সংশ্লিষ্ট ওয়ার্ডের মেম্বার ও মহিলা মেম্বারকে সাথে নিয়ে ওয়ার্ড সভা করে প্রতিটি ওয়ার্ড থেকে সুবিধাভােগীর তথ্য নেওয়া হয়েছে। পরে ৩নং ওয়ার্ডের মেম্বার মােক্তার ও তার আপন ফুফাতাে ভাই ওই ওয়ার্ডের চৌকিদার এরশাদ উল্লাহ মিলে বাছাই করে খসড়া তালিকা প্রদান করে। এইভাবে প্রতিটি ওয়ার্ডে বাছাই প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে সে তালিকা উপজেলায় প্রেরণ করা হয়। পরবর্তীতে উপজেলা থেকে অনুমােদিত তালিকার ভিত্তিতে লকডাউনের কারণে চৌকিদার, দফাদারের মাধ্যমে ঘরে ঘরে টোকেন পৌঁছে দেওয়া হয়, যাতে করােনাকালীন সময়ে কার্ড
বিতরণকালে অতিরিক্ত ভীড় এড়ানাে যায় ।

আমার জানা মতে, আমার ইউনিয়নে কোন রােহিঙ্গা ভােটার নেই। এছাড়া ইউনিয়ন পরিষদের আওতাধীন উন্নয়নমূলক কাজের বিধিমােতাবেক যথাযথ টেন্ডার প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট দফতরের তদারকিতে কাজ গুলো সম্পন্ন হয়। যার ফলে এইখানে দুর্নীতির কোন সুযােগ নাই। যার প্রমাণ এলজিএসপি- ৩ কর্তৃক দুই বার পুরষ্কার পাওয়া।

তিনি আরও উল্লেখ করে বলেন, আমি ইউপি নির্বাচনে দলের নিবেদিত কর্মী হিসাবে এবং শহীদ পরিবারের সন্তান হিসাবে মনােনয়নের আবেদন করি।
বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের মনােনয়ন বাের্ড আমার পরিবারের আত্মত্যাগের সম্মানার্থে আমাকে নৌকা প্রতীক প্রদান করেন ও নৌকা প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয় এবং বিগত ৪০ বছরের ত্যাগী ও পরিচ্ছন্ন নেতা হিসাবে আমাকে বিশ্বাস করে যে প্রতীক দিয়েছিলেন তার মান রক্ষার্থে আমি সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছি।

কক্সবাজার জেলার ৭১টি ইউনিয়নের মধ্যে সবচেয়ে অবহেলিত ও বৃহৎ এই হলদিয়াপালং ইউনিয়নে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া স্লোগান “গ্রামকে শহর বানানাে’র” যে প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন তা বাস্তবায়নে আমি অত্র ইউনিয়নে ব্যাপক উন্নয়ন সাধন করেছি। যা পুরাে ইউনিয়নে দৃশ্যমান। আমার অভূতপূর্ব উন্নয়ন ও জনপ্রিয়তা দেখে আমার রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ বিভিন্ন ষড়যন্ত্র করে অপপ্রচার চালিয়ে যাচ্ছে।

বিগত পৌনে ৫ বছর আমার বিরুদ্ধে কোন অভিযােগ ছিল না মেয়াদ শেষান্তে কতিপয় মেম্বারদের দিয়ে আমার বিরুদ্ধে মনগড়া ও মিথ্যা সংবাদ সম্মেলনের নামে নাটক সাজানাে হয়। আমার দায়িত্বকালীন সময়ে কোন আর্থিক অনিয়ম, দুর্নীতি ও স্বজনপ্রীতি অত্র ইউনিয়নের কোন মানুষ প্রমাণ দিতে পারলে আইনত যেকোন শাস্তি মাথা পেতে নিতে প্রস্তুত আছি। আমার ইউনিয়নবাসী আমার সততা, নিষ্ঠা ও দক্ষতার ব্যাপারে ভালােভাবে অবগত আছেন।

আমার আগের আমলে বরাদ্দ ছিল অনেক কম। মানবতার মা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সারা দেশে বিভিন্ন উপকারভােগী ও অনুদানের সংখ্যা (বয়স্ক, বিধবা, পঙ্গু, মাতৃত্বকালীন) ব্যাপক বৃদ্ধি করেছেন। তার উপর রােহিঙ্গাদের আশ্রয় দেওয়ার কারণে উখিয়া-টেকনাফের প্রতি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বিশেষ নজর ও মাননীয় মন্ত্রী পরিষদের সচিব সাহেবের বদান্যতায় যে অভূতপূর্ণ উন্নয়ন ও সুবিধা হলদিয়াপালং ইউনিয়নবাসীকে প্রদান করা হয়েছে তার জন্য তিনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন।

একটি কুচক্রি মহল আমার ইউনিয়নের ব্যাপক উন্নতি সহ্য করতে না পেরে দুর্নীতির অভিযােগ এনে একটি বানােয়াট, মিথ্যা ও ভিত্তিহীন সংবাদ সম্মেলন করে হলদিয়াপালং ইউনিয়নের জনগণকে হেয় প্রতিপন্ন করা হয়েছে।

কারণ আমার বিরুদ্ধে কোন অভিযােগ থাকলে তা আমার উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে জানাতে পারতেন। মূলত ভিজিডি কার্ড নিয়ে অনিয়ম ও দুর্নীতি করতে না পেরে তাদের এই অপচেষ্টা।

১০ এপ্রিল (শনিবার) হলদিয়াপালং ইউনিয়ন পরিষদের হলরুমে এক সংবাদ সম্মেলন চেয়ারম্যান অধ্যক্ষ শাহ আলম একথা বলেন।

তিনি বলেন, আমি গত ২০১৬ সালে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হওয়ার পর থেকে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর জননেত্রী শেখ হাসিনার দেয়া সকল দান-অনুদান,সরকারি ত্রাণ ও এনজিও হতে প্রাপ্ত সহযােগিতা সুষ্ঠভাবে জনগণের কাছে পৌঁছে দেয়ার সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছি। কিন্তু সংবাদ সম্মেলনে তারা অসংখ্য ভূল, মিথ্যা ও বানােয়াট ভিত্তীহিন তথ্য দিয়ে জনসাধারণ ও স্থানীয় প্রশাসনকে বিভ্রান্ত করার চেষ্টা করেছে।

সাবেক শিবির কর্মী মেম্বার শাহজাহান তাদের করা সংবাদ সম্মেলন বলেন, সাবেক সংসদ সদস্য আব্দুর রহমান বদি ২০ হাজার করে উখিয়া টেকনাফের মানুষের জন্য ৪০ হাজার ভিজিডি আনার কথা বলেন। এই কথা মিথ্যা নয়, তবে উখিয়া উপজেলার ৫ ইউনিয়নের চেয়ারম্যানের আবেদনে এমপির ডিও লেটার ও তৎকালীন মন্ত্রী পরিষদের সচিবের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় মানবতার মা জননেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিশেষ ভিজিডি প্রদান করেন। তাছাড়া সে এনজিও বরাদ্দ আমার বাসায় এনে বিতরণের কথা বলেছেন।

এসব কথা নিতান্তই হাস্যকর, কারণ সবাই জানেন যে, এনজিও তাদের অনুদান তালিকা থেকে বিতরণ অবধি সকল কিছু তাদের নিজস্ব তদারকিতে করে। এনজিও কর্মীরা নিজেদের উপস্থিতিতে জনগণের মাঝে তা বিতরণ করে। এই বারের ভিজিডি প্রক্রিয়াটি ছিল একটু অন্যকরম।

তিনি আরও বলেন, প্রতিবার কিছু ইউপি সদস্যরা প্রতি ভিজিডি কার্ড হতে ৩-৫ হাজার টাকা মাথাপিছু নিয়ে জনগণকে অসহায়ভাবে হয়রানি করে কার্ড দিয়েছে। এসব বিষয় আমার নজরে আসার পর আমি প্রতি ওয়ার্ডে মাইকিং করে ওয়ার্ড সভার মাধ্যমে সকল মহিলাদের কার্ড সংগ্রহ করি এবং বিতরণের সময়ে একই প্রক্রিয়ায় বিতরণ করা
হবে বলে জানিয়ে দিই। এতে ৩য় কোন পক্ষ দালালি বাবদ কোন টাকা উপার্জনের উপায় ছিলনা বিধায় কতিপয় পথভ্রষ্ট কিছু ইউপি সদস্যরা এসব অপপ্রচার চালাচ্ছে। মূলত তারা নগদ টাকায় কার্ড বিক্রি করতে না পারায় ক্ষোভে এই অপকর্মটি করেছে।

তারা সংবাদ সম্মেলন আমার বিরুদ্ধে যত গুলাে অভিযােগ এনেছে সবই “মনে হয়” “হতে পারে” ভিত্তিক। মনগড়া ভিত্তিহীন কথা বলে নাটক সাজানাে এই সংবাদ সম্মেলনের প্রকৃতপক্ষে কোন যুক্তিযুক্ত পয়েন্ট নেই। সংশ্লিষ্ট ওয়ার্ডের মেম্বার ও মহিলা মেম্বারকে সাথে নিয়ে ওয়ার্ড সভা করে প্রতিটি ওয়ার্ড থেকে সুবিধাভােগীর তথ্য নেওয়া হয়েছে। পরে ৩নং ওয়ার্ডের মেম্বার মােক্তার ও তার আপন ফুফাতাে ভাই ওই ওয়ার্ডের চৌকিদার এরশাদ উল্লাহ মিলে বাছাই করে খসড়া তালিকা প্রদান করে। এইভাবে প্রতিটি ওয়ার্ডে বাছাই প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে সে তালিকা উপজেলায় প্রেরণ করা হয়। পরবর্তীতে উপজেলা থেকে অনুমােদিত তালিকার ভিত্তিতে লকডাউনের কারণে চৌকিদার, দফাদারের মাধ্যমে ঘরে ঘরে টোকেন পৌঁছে দেওয়া হয়, যাতে করােনাকালীন সময়ে কার্ড
বিতরণকালে অতিরিক্ত ভীড় এড়ানাে যায় ।

আমার জানা মতে, আমার ইউনিয়নে কোন রােহিঙ্গা ভােটার নেই। এছাড়া ইউনিয়ন পরিষদের আওতাধীন উন্নয়নমূলক কাজের বিধিমােতাবেক যথাযথ টেন্ডার প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট দফতরের তদারকিতে কাজ গুলো সম্পন্ন হয়। যার ফলে এইখানে দুর্নীতির কোন সুযােগ নাই। যার প্রমাণ এলজিএসপি- ৩ কর্তৃক দুই বার পুরষ্কার পাওয়া।

তিনি আরও উল্লেখ করে বলেন, আমি ইউপি নির্বাচনে দলের নিবেদিত কর্মী হিসাবে এবং শহীদ পরিবারের সন্তান হিসাবে মনােনয়নের আবেদন করি।
বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের মনােনয়ন বাের্ড আমার পরিবারের আত্মত্যাগের সম্মানার্থে আমাকে নৌকা প্রতীক প্রদান করেন ও নৌকা প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করে চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয় এবং বিগত ৪০ বছরের ত্যাগী ও পরিচ্ছন্ন নেতা হিসাবে আমাকে বিশ্বাস করে যে প্রতীক দিয়েছিলেন তার মান রক্ষার্থে আমি সর্বোচ্চ চেষ্টা করেছি।

কক্সবাজার জেলার ৭১টি ইউনিয়নের মধ্যে সবচেয়ে অবহেলিত ও বৃহৎ এই হলদিয়াপালং ইউনিয়নে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া স্লোগান “গ্রামকে শহর বানানাে’র” যে প্রত্যয় ব্যক্ত করেছেন তা বাস্তবায়নে আমি অত্র ইউনিয়নে ব্যাপক উন্নয়ন সাধন করেছি। যা পুরাে ইউনিয়নে দৃশ্যমান। আমার অভূতপূর্ব উন্নয়ন ও জনপ্রিয়তা দেখে আমার রাজনৈতিক প্রতিপক্ষ বিভিন্ন ষড়যন্ত্র করে অপপ্রচার চালিয়ে যাচ্ছে।

বিগত পৌনে ৫ বছর আমার বিরুদ্ধে কোন অভিযােগ ছিল না মেয়াদ শেষান্তে কতিপয় মেম্বারদের দিয়ে আমার বিরুদ্ধে মনগড়া ও মিথ্যা সংবাদ সম্মেলনের নামে নাটক সাজানাে হয়। আমার দায়িত্বকালীন সময়ে কোন আর্থিক অনিয়ম, দুর্নীতি ও স্বজনপ্রীতি অত্র ইউনিয়নের কোন মানুষ প্রমাণ দিতে পারলে আইনত যেকোন শাস্তি মাথা পেতে নিতে প্রস্তুত আছি। আমার ইউনিয়নবাসী আমার সততা, নিষ্ঠা ও দক্ষতার ব্যাপারে ভালােভাবে অবগত আছেন।

আমার আগের আমলে বরাদ্দ ছিল অনেক কম। মানবতার মা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সারা দেশে বিভিন্ন উপকারভােগী ও অনুদানের সংখ্যা (বয়স্ক, বিধবা, পঙ্গু, মাতৃত্বকালীন) ব্যাপক বৃদ্ধি করেছেন। তার উপর রােহিঙ্গাদের আশ্রয় দেওয়ার কারণে উখিয়া-টেকনাফের প্রতি মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বিশেষ নজর ও মাননীয় মন্ত্রী পরিষদের সচিব সাহেবের বদান্যতায় যে অভূতপূর্ণ উন্নয়ন ও সুবিধা হলদিয়াপালং ইউনিয়নবাসীকে প্রদান করা হয়েছে তার জন্য তিনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ জ্ঞাপন করেন।

আরও খবর