বাঁধ হলে ধ্বংস হয়ে যাবে সমুদ্র সৈকত

সংবাদ বিজ্ঞপ্তি •


বিশ্বের দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকতের প্রতি শকুনের কুনজর পড়েছে। উন্নয়ন প্রকল্পের আড়ালে সৈকতজুড়ে সক্রিয় হয়ে উঠেছে দখলবাজ চক্র। এই চক্রের সাথে আঁতাত করে সখ্যতা গড়ে তুলেছে স্থানীয় কিছু দালাল। এই দালালদের প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ সহযোগিতায় সমুদ্রসৈকতে নতুন করে বাঁধ দেয়ার পাঁয়তারা করা হচ্ছে। আর এই বাঁধ হলে ধ্বংস হয়ে যাবে সমুদ্র সৈকত।

রোববার (১৪ মার্চ) সন্ধ্যায় কক্সবাজার পৌরসভা মিলনায়তনে আন্তর্জাতিক নদীকৃত দিবস উপলক্ষে বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন (বাপা) কক্সবাজার শাখা আয়োজিত আলোচনা সভায় বক্তারা এ কথা বলেন।

সভায় বক্তারা আরও বলেন, কক্সবাজার দখল উৎসবে মেতেছে একাধিক শক্তিশালী চক্র। নদী, পাহাড় ও সমুদ্র সৈকতসহ সবকিছু গ্রাস হয়ে যাচ্ছে প্রতিনিয়ত। যার ফলে ঘেরাও হয়ে যাচ্ছে স্থানীয়রা। অচিরেই সবাইকে কক্সবাজার ছেড়ে পালাতে হবে। এ জন্য আমাদের দোষারোপ করবে ভবিষ্যত প্রজন্ম। তাই সময় থাকতে সবাইকে দখলবাজদের বিরুদ্ধে সজাগ হতে হবে। গড়ে তুলতে হবে দুর্বার আন্দোলন।

বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলন—বাপা কক্সবাজার জেলা শাখার সভাপতি জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক ফজলুল কাদের চৌধুরীর সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক কলিম উল্লাহর সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত সভায় বক্তব্য রাখেন এড. আবদুর রহিম, সমীর পাল, অনিল দত্ত, ইব্রাহিম খলিল মামুন, কবি জসিম উদ্দিন, এম. জাফর আলম দিদার, এইচ,এম নজরুল ইসলাম, ইসমাঈল সাজ্জাদ, নুরুল আমিন সিদ্দিক, এম.এ আজিজ রাসেল, কল্লোল দে চৌধুরী, আজিম নিহাদ, ফাতেমা আক্তার শাহীন, দোলন ধর, কফিল উদ্দিন, পারভেজ মোশারফ, সাইদুল করিম, মফিজুর রহমান, ফয়সাল সাকিব, মোহাম্মদ নঈমুল ইসলাম, ফাতেমা মাটিন, ফাতেমা আক্তার শাহী, এনামুল কবির, মো. ইলিয়াছ মিয়া, বোরহান উদ্দিন রব্বানী প্রমূখ।

আরও খবর