উখিয়ার রত্নাপালং ইউনিয়নের ৯নং ওয়ার্ডের বাসিন্দা ও করোনা আক্রান্ত শাহআলম কে ইউএনও জিজ্ঞেস করলে প্রথমে সে অস্বীকার করতে করে বসে।
পরবর্তীতে সে সব স্বীকার করে বলেন, তিনদিন আগে সে কোটবাজার রহমানিয়া হোটেলে চা খাওয়ার জন্য ঢুকে, সে যে টেবিলে বসে ঠিক সেই টেবিলে এক উত্তর বঙ্গের লোক ভাত খেয়েছে এবং সে যে গ্লাস নিয়ে পানি খেলেছে, সেও ঐ গ্লাস নিয়ে পানি খেয়েছে। খাওয়ার কিছুক্ষণ পর তার শরীরে জ্বর অনুভূত হলো এবং সে তখন মনে মনে সন্দেহ করলো, কিন্তু পরবর্তীতে যখন শরীরে জ্বর বেশি হলো তখন শাহ আলম একা উখিয়া হাসপাতালে গেলে, ডাক্তার ওনাকে সকাল আসতে বলে। সে চলে আসলো বাড়িতে, সকালে আবার যায় হাসপাতালে, তখন ডাক্তার ওনার নমুনা সংগ্রহ করে বাড়িতে চলে আসতে বললে সে চলে আসে। এবং রিপোর্টে আজ করোনা পজেটিভ পাওয়া যায়।
অন্যদিকে, উখিয়ার হাজিরপাড়া গ্রামের করোনা “পজেটিভ” সনাক্ত বানু বিবি দীর্ঘ কয়েক বছর যাবত শ্বাসকষ্টে ভুগছে বলে এলাকাবাসী জানিয়েছেন। তবে কি সম্প্রতি ঢাকার গাজীপুর থেকে আসা তার ছেলে আবু তাহেরের কাছ থেকে করোনা ছড়িয়েছে মায়ের শরীরে। এমনই ধারণা করা হচ্ছে।
প্রতিদিনের খবরগুলো আপনার ফেসবুক টাইমলাইনে পেতে নিচের লাইক অপশনে ক্লিক করুন-