রামুতে বাজারের রাস্তার ওপর পঁচা পানির দুর্গন্ধ; অপরিস্কার

মোঃ সাইদুজ্জামান সাঈদ, রামু

রামুর কচ্ছপিয়া ও গর্জনিয়া ব্যস্তবহুল বানিজ্যিক উপশহর গর্জনিয়া মাছ বাজারে পঁচা পানিও অপরিস্কারে সয়লাভ হয়ে উঠেছে। বাজারে আগত ক্রেতারা পঁচা দুগন্ধময় পানি নিয়ে বিপাকে পড়েছে। এতে সংশ্লিষ্ট কতৃপক্ষ নীরব দর্শকের ভুমিকা পালন করায় জনমনে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে।জানা যায়,গর্জনিয়া মাছ বাজারে মাছের পঁচা পানিতে ভরপুর হয়ে উঠে।

পর্যাপ্ত পরিমান পানি যাতায়াতের রাস্তা না থাকায় এহেন অবস্থার সৃষ্টি বলে জানা গেছে। মাছ বাজার শেড়ে যে ড্রেনটি ছিল,সেটি বর্তমানে ময়লা আবর্জনা ভরে গেছে।এমনকি এসব পানি পার হয়ে বৃহত্তর কচ্ছপিয়া ও গর্জনিয়া ইউনিয়ন থেকে আগত নর নারী ক্রেতারা মাছ কিনতে আসে এই মাছ বাজারে।

১২মে (রবিবার ) বিকেলে গর্জনিয়ার এক প্রতিবেদক মাছ বাজার পরিদর্শনে গেলে মাছ বাজার শেড়ে স্যাঁতস্যাঁতে ময়লা আবর্জনা আর পঁচাপানিতে দূর্গন্ধে বিষিয়ে উঠার দৃশ্য চোখে পড়ে।

এছাড়া কয়েক শুকনা মাছ ব্যবসায়ীরা জানান, কাঁচামাছের ময়লাযুক্ত পানি জমে গিয়ে দুগন্ধের সৃষ্টি হচ্ছে। আমরা শুকনা মাছ ব্যবসায়ীরা কোন ভাবেই ব্যবসা বানিজ্য করতে পারছিনা। ক্রেতারা বাজারে আসছেনা।

মাছ বাজারে আসা দুয়েক ক্রেতারা হতাশ কন্ঠে জানান, এ বাজার থেকে সরকার লাখ লাখ টাকার রাজস্ব আয় করার পরেও মাছ বাজারের এহেন দুরাবস্থা আসলেই দু:খজনক। দ্রুতসময়ে সংস্কারের জোরদাবী তাদের।
কচ্ছপিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আবু মোঃইসমাঈল নোমান জানান তিনি বলেন এই বিষয়ে বাজার ইজারাদার কে দায়ী করেন।

রামুর উপজেলা ব্যস্তবহুল বানিজ্যিক উপশহর গর্জনিয়া মাছ বাজারে পঁচা পানিও অপরিস্কারে সয়লাভ হয়ে উঠেছে। বাজারে আগত ক্রেতারা পঁচা দুগন্ধময় পানি নিয়ে বিপাকে পড়েছে। এতে সংশ্লিষ্ট কতৃপক্ষ নীরব দর্শকের ভূমিকা পালন করায় জনমনে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা দিয়েছে।

জানা যায়, গর্জনিয়া মাছ বাজার রাস্তার ওপর ও মাছের পঁচা পানিতে ভরপুর হয়ে উঠে। পপর্যাপ্ত পরিমাণ পানি যাতায়াতের রাস্তা না থাকায় এহেন অবস্থার সৃষ্টি বলে জানা গেছে। মাছ বাজার শেড়ে যে ড্রেনটি ছিল,সেটি বর্তমানে ময়লা আবর্জনা ভরে গেছে।এমনকি এসব পানি পার হয়ে বৃহত্তর থেকে আগত নর নারী ক্রেতারা মাছ কিনতে আসে এই মাছ বাজারে।

মাছ বাজারে আসা দুয়েক ক্রেতারা হতাশ কন্ঠে জানান, এ বাজার থেকে সরকার লাখ লাখ টাকার রাজস্ব আয় করার পরেও মাছ বাজারের এহেন দুরাবস্থা আসলেই দু:খজনক। দ্রুতসময়ে সংস্কারের জোরদাবী তাদের।

আরও খবর