২০৯ এনজিওর নিবন্ধন বাতিল

ডেস্ক রিপোর্ট – গ্রীন ডিসঅ্যাবলড ফাউন্ডেশন’ একটি বেসরকারি সংস্থা (এনজিও), যার নিবন্ধন নম্বর ১৫৩০। এনজিওবিষয়ক ব্যুরোতে এটি নিবন্ধিত হয় ২০০০ সালের ২০ এপ্রিল। নিবন্ধনের মেয়াদ শেষ হয় ২০০৫ সালের ৩ মে। শর্তানুসারে মেয়াদোত্তীর্ণ হওয়ার ছয় মাস আগেই নবায়নের আবেদন করতে হয়; কিন্তু এক যুগ পেরিয়ে গেলেও মেয়াদ বাড়ানোর আবেদন করেনি সংস্থাটি। একাধিকবার মেয়াদ নবায়নের আদেশ জারি করা হলেও সাড়া দেয়নি।

শুধু গ্রীন ডিসঅ্যাবলড ফাউন্ডেশনই নয়, বিদেশি অনুদানে পরিচালিত এ রকম দুই শতাধিক এনজিও নিবন্ধন নবায়নের আবেদন করেনি। মেয়াদোত্তীর্ণ হয়েও এক থেকে তিন দশকের বেশি সময় ধরে কাজ করছে এসব সংস্থা। এসব এনজিও কী করছিল, সে ব্যাপারেও কিছু জানত না নিয়ন্ত্রক সংস্থা এনজিও ব্যুরো। নিবন্ধন নবায়ন না করা অনেক সংস্থারই জঙ্গি তৎপরতাসহ গোপনে যে কোনো সমাজ-রাষ্ট্রবিরোধী কার্যক্রমে লিপ্ত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। তাই সম্প্রতি ২০৯টি এনজিওর নিবন্ধন বাতিল করে দিয়েছে ব্যুরো। এ বিষয়ে এনজিও ব্যুরোর মহাপরিচালক কে এম আব্দুস সালাম  সমকালকে বলেন, মেয়াদোত্তীর্ণ এনজিওগুলোকে নবায়নের জন্য প্রথম দফা নোটিশ দেওয়া হয়েছিল। যারা নবায়নের আবেদন করেনি, তাদের পরে ‘নিবন্ধন কেন বাতিল করা হবে না’ মর্মে শোকজ করা হয়। এ বিষয়ে বিজ্ঞপ্তিও প্রকাশ করা হয়। এর পরও যারা জবাব দেয়নি কিংবা উপযুক্ত কারণ দর্শাতে ব্যর্থ হয়েছে, তাদের নিবন্ধন বাতিল করা হয়েছে। এ ধরনের সংস্থার সংখ্যা দুই শতাধিক।

নিবন্ধন বাতিলের চিঠি এরই মধ্যে এনজিওগুলোকে পাঠিয়ে দেওয়া হয়েছে। সিলেটের আম্বরখানা এলাকায় দেওয়া গ্রীন ডিসঅ্যাবলড ফাউন্ডেশনের অফিসের ঠিকানায় গত ৪ মার্চ এনজিও ব্যুরোর পরিচালক (নিবন্ধন ও নিরীক্ষা) শাহাদৎ হোসাইন স্বাক্ষরিত চিঠি পাঠানো হয়। সে চিঠি ফেরত এসেছে ব্যুরো কার্যালয়ে। অর্থাৎ নির্দিষ্ট ঠিকানা দেওয়া হলেও এ রকম অনেক এনজিও অস্তিত্বহীন অবস্থায় রয়েছে। এ প্রসঙ্গে ব্যুরোর পরিচালক শাহাদাৎ হোসাইন সমকালকে বলেন, বাতিল এনজিওগুলোর অনেকেই বিদেশি অনুদান পায় না। এগুলোর দায়িত্বশীল ব্যক্তিরা তাই স্থানীয় পর্যায়ে বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা নেওয়ার চেষ্টা করে। অনেকগুলোর আবার কোনো হদিস পাওয়া যায়নি।

দেশে বর্তমানে বৈদেশিক অনুদান নিয়ে কাজ করে- এমন দেশি-বিদেশি দুই হাজার ৬০৮টি এনজিও রয়েছে। এর মধ্যে বিদেশি এনজিও ২৫৮টি। বৈদেশিক অনুদান রেগুলেশন আইন ২০১৬ অনুসারে এনজিওগুলোকে ১০ বছরের জন্য নিবন্ধন সনদ ইস্যু করা হয়। এসব সনদ ১০ বছর পরপর নবায়ন করতে হয়। দীর্ঘদিন ধরে নিবন্ধন নবায়ন না করায় ২০১৭ সালের ২৩ আগস্ট মেয়াদোত্তীর্ণ ৭৯৫টি এনজিওকে ৬০ দিনের মধ্যে নবায়নের আবেদন করার নির্দেশ দেওয়া হয়; কিন্তু অনেক এনজিওই বাস্তবায়ন করেনি এ নির্দেশ। এমন প্রেক্ষাপটে বিভিন্ন ধাপ শেষে এসব সংস্থার নিবন্ধন বাতিলের সিদ্ধান্ত এলো।

এদিকে, বিদেশি অনুদানপ্রাপ্ত বিভিন্ন এনজিওর বিরুদ্ধে বিভিন্ন সময়ে জঙ্গি অর্থায়ন ও মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগ উঠেছে। এ কারণে বর্তমানে ‘টার্মস অব রেফারেন্স’ (টিওআর-২৬) অনুযায়ী কোনো সংস্থা মানি লন্ডারিং বা সন্ত্রাসী অর্থায়নে জড়িত কি-না, এনজিও ব্যুরোতে এ-সংক্রান্ত ভাষ্য দিতে হয়। কিন্তু যেসব এনজিওর নিবন্ধন আছে, সেগুলোর অনেকেই এ ব্যাপারে তথ্য দিতে চায় না। ফলে অনেক এনজিওকে এরই মধ্যে অডিট আপত্তির মুখোমুখি হতে হয়েছে। সংশ্নিষ্টরা বলছেন, যেখানে হালনাগাদ এনজিওগুলো এসব সংবেদনশীল বিষয়ে তথ্য দিতে গড়িমসি করে, সেখানে অসংখ্য মেয়াদহীন এনজিও গোপন কোনো কার্যক্রম পরিচালনা করছে কি-না, সে ব্যাপারে ‘অন্ধকারে’ থাকা সত্যিই উদ্বেগজনক।

বাতিলকৃত সংস্থার তালিকা :নিবন্ধন বাতিল হওয়া এনজিওগুলোর মধ্যে রয়েছে- কানাডিয়ান ইউনিভার্সিটি সার্ভিস ওভারসিস, বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন ফর ভলান্টারি স্টেরিলাইজেশন, বাংলাদেশ লুদারান মিশন নরওয়ে, জাতীয় চার্চ পরিষদ, শিশু চিকিৎসা কেন্দ্র, অ্যাসোসিয়েশন অব ভলান্টিয়ারস ফর রুরাল ডেভেলপমেন্ট অব বাংলাদেশ, শিশু মঙ্গল সমাজকল্যাণ সমিতি, গণ বিদ্যাপিঠ, ফ্যামিলি কেয়ার অ্যাসোসিয়েশন, বহুমুখী মিলন সংঘ, প্রগতি হিউম্যান ডেভেলপমেন্ট, প্রগ্রেসিভ ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশন, সোনালী সংঘ, অ্যাসোসিয়েশন ফর লিগ্যাল এইড টু পুওর, ইসলামী পরিবার কল্যাণ সংস্থা, এসডিও, বিসিসি ফাউন্ডেশন, শহীদ স্মৃতি সংঘ, জাগরণী সমাজকল্যাণ সমিতি, ইন্টারন্যাশনাল ইউনিয়ন ফর কনজারভেশন অব ন্যাচার অ্যান্ড ন্যাচারাল রিসোর্সেস, সিবালী ট্রাইবাল টেক্সটাইল, গ্লোবাল-২০০০, অর্গানাইজেশন ফর সোশ্যাল আপলিপ্টমেন্ট, স্বদেশ উন্নয়ন সংস্থা, জাগরণী এগ্রিকালচারাল অ্যান্ড রুর‌্যাল ডেভেলপমেন্ট ইনস্টিটিউট, ইন্টিগ্রেটেড ভিলেজ ডেভেলপমেন্ট সেন্টার, বাংলাদেশ মহিলা সংস্থা, দেশ কল্যাণ সংস্থা, ফ্যামিলি অ্যান্ড চাইল্ড ডেভেলপমেন্ট ইনস্টিটিউট, সমাজসেবা সংগঠন, মৌখারা বহুমুখী সমাজকল্যাণ সংস্থা, মৈত্রী সংস্থা, কয়রাডাঙ্গা ক্লাব ও মৌলিক চাহিদা কর্মসূচি।

এ ছাড়া তালিকায় রয়েছে- চক্রব্যাংক সমাজকল্যাণ সংসদ, ডেভেলপমেন্ট রিসার্চ সেন্টার, ডায়াবেটিক অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ, সঞ্চয়, মার্সি ইন্টারন্যাশনাল, গোনাগারি মহিলা সমিতি, ইসলামিক রিলিফ কমিটি বাংলাদেশ, নবারুণ সমিতি, মা ও শিশু সংস্থা প্রকল্প, সাহকো ডেভেলপমেন্ট সেন্টার, সেন্টার ফর অ্যানালাইসিস অ্যান্ড চয়েজ, চকতিলক বহুমুখী সমবায় সমিতি, রুরাল ডেভেলপমেন্ট, ইসলামিক রিলিফ কমিটি, চাঁদপুর আত্মনিবেদিত মহিলা সংস্থা, মৈত্রী পরিষদ, বাংলাদেশ রুরাল অ্যাসোসিয়েশন ফর ডেভেলপমেন্ট, ইউনাইটেড সোশ্যাল অর্গানাইজেশন, বাংলাদেশ ২০০০, লাভ অ্যান্ড পিস, কোস্টাল ভলান্টিয়ার কর্পস, হিউম্যান ওয়েলফেয়ার সেন্টার, বাংলাদেশ রুরাল অ্যাডভান্সমেন্ট সোসাইটি, বহুমুখী মহিলা উন্নয়ন সমিতি, দারুল কুরআন ফাউন্ডেশন, বাংলাদেশ ইন্টার রিলিজিয়াস কাউন্সিল ফর পিস অ্যান্ড জাস্টিস, ইন্টিগ্রেটেড সার্ভিস অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট ফর ডিসট্রেসড, ফরিদপুর ডেভেলপমেন্ট এজেন্সি, গ্রাম উন্নয়ন ও দুস্থ সেবা কেন্দ্র, কমপ্রিহেন্সিভ প্রোগ্রাম ফর অ্যাডভান্সমেন্ট, ময়মনসিংহ পল্লী উন্নয়ন প্রয়াস, দুলাই জনকল্যাণ সংস্থা, হিউম্যান ডেভেলপমেন্ট সার্ভিস সোসাইটি, গণকল্যাণ স্বাবলম্বী সংস্থা, লোক উন্নয়ন কেন্দ্র, মশিউরনগর মহিলা সবুজ সমাজকল্যাণ সংস্থা, চিত্রা মহিলা সমিতি, ব্যাপটিস্ট মিশনারি সোসাইটি, চট্টগ্রাম লায়ন ফাউন্ডেশন ও স্কিল ডেভেলপমেন্ট ফর আন্ডার প্রিভিলেজড উইমেন।

তালিকায় আরও রয়েছে- বাংলাদেশ সোশ্যাল সার্ভিস, আমরা কিছু করি, সার্ভিস সিভিল ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ, সমাবেশ ইনস্টিটিউট, পল্লী উন্নয়ন সংস্থা, আদর্শ পল্লী উন্নয়ন, ইনসাফ, সেন্টার ফর আপলিফটমেন্ট অব রুরাল ইকোনমি, বাংলাদেশ দৃষ্টিহীন ফাউন্ডেশন, মিরপুর ফ্যামিলি প্লানিং প্রজেক্ট, বাংলাদেশ পভার্টি অ্যালিভিয়েশন কো-মুভমেন্ট, বাংলাদেশ জাপান ইনস্টিটিউশনাল সোশ্যাল ওয়েলফেয়ার অর্গানাইজেশন, জনকল্যাণ সংস্থা, উদ্যম বহুমুখী সমাজকল্যাণ সংস্থা, চল চল ফাউন্ডেশন, আইডিয়াস ইন্টারন্যাশনাল, সেভ আরবান অ্যান্ড রুরাল পুওর, মগাদিয়া শিশু সদন, এসো কাজ করি, সোসাইটি অব আপগ্রেডিং লাইফ, মহিলা নেতৃত্ব প্রশিক্ষণ কেন্দ্র, সমাজকল্যাণ সমিতি, সেন্টার ফর অ্যালিভিয়েশন অব রুরাল পভার্টি, পল্লী সামাজিক কার্যক্রম সংস্থা, ফাউন্ডেশন ফর ইন্টিগ্রেটেড ডেভেলপমেন্ট অ্যাপ্রোচ, চুয়াডাঙ্গা পৌর উন্নয়ন সমিতি, পল্লী কল্যাণ কেন্দ্র, ডিসঅ্যাবলড চিলড্রেন হোম, জীবন, প্রয়াস সমাজকল্যাণ সংস্থা, মুক্তিযোদ্ধা পুনর্বাসন কেন্দ্র, কুমারি ডাঙ্গা পল্লী উন্নয়ন সংস্থা, সেন্টার ফর এশিয়ান থিয়েটার, বঙ্গীয় সাংস্কৃতিক চক্র, মানব উন্নয়ন সহায়ক সংস্থা, সংকল্প, ইন্টিগ্রেটেড সোশ্যাল অ্যাডভান্সমেন্ট ফোরাম, সেবা সমাজ কল্যাণ সংস্থা, হিউম্যান ডেভেলপমেন্ট ফাউন্ডেশন, কোস্টাল রিসোর্স সেন্টার, ওয়ার্ল্ড ভিউ ইন্টারন্যাশনাল ফাউন্ডেশন, দোহার মানবিক উন্নয়ন সংস্থা, রিসোর্স বাংলাদেশ, প্রজেক্ট ফাইভ জিরো বাংলাদেশ, অ্যাসোসিয়েটস ইন কমিউনিটি অ্যান্ড রুরাল ডেভেলপমেন্ট, বাংলাদেশ কাউন্সিল ফর চাইল্ড ওয়েলফেয়ার, নদার্ন ডেভেলপমেন্ট করপোরেশন, সমাজ প্রগতি পরিষদ, ক্যাম্প, বেতাগী গুডউইল স্কুল ফাউন্ডেশন, অপরাজিতা মহিলা সমাজকল্যাণ সংস্থা, অ্যাসোসিয়েশন ফর দ্য ওয়েলফেয়ার অব দ্য ডিসঅ্যাবলড পিপল, বারাইগাঁও অরফানেজ, কমিউনিটিস রুরাল অর্গানাইজেশন ফর সোশ্যাল সার্ভিস, কমিটেড অর্গানাইজেশন ফর ডেভেলপমেন্ট এক্সটেনশন সার্ভিসেস, সার্ভিসেস ফর ডেভেলপমেন্ট ইনিশিয়েটিভ ও হেলথ অ্যান্ড এডুকেশন ফর লেস প্রিভিলেজড।

এ ছাড়া নিবন্ধন বাতিলের তালিকায় রয়েছে- আলো, ইউনিয়ন অব সোশ্যাল হোস্টেজ ফর অ্যাডভান্সমেন্ট, জাগরণ মহিলা সমিতি, প্রান্তিক, মুক্তিপথ সেন্টার ফর ডেভেলপমেন্ট, ভিলেজ ডেভেলপমেন্ট, জাপান বাংলাদেশ ফ্রেন্ডশিপ ডেভেলপমেন্ট অ্যাসোসিয়েশন, ব্রিজ, গ্রাম বাংলা সংস্থা, গণ উদ্যোগ ফোরাম, সমাজ উন্নয়ন সংস্থা, বঙ্গ জননী, কপোতাক্ষ, ডেভেলপমেন্ট কাউন্সিল, কনফিডেন্স, পুওরস ডেভেলপমেন্ট অর্গানাইজেশন, গণ উন্নয়ন একাডেমি, কোস্টাল ফিশারফোক কমিউনিটি নেটওয়ার্ক, বাংলাদেশ সোসাইটি ফর ডিসঅ্যাবলড, অরবিন্দ শিশু হসপিটাল, এসডিএস, সিকুর, ছায়াকানুন উন্নয়ন সংস্থা, ফ্রেন্ডস প্রোগ্রাম, প্রগ্রেসিভ রুরাল অর্গানাইজেশন ফর ভলান্টারি অ্যাক্টিভিটিস, অনন্যা মহিলা সমিতি, বিরিশিরি বহুমুখী মহিলা সমবায় সমিতি, মৈত্রী, কর্মজীবী সংস্থা, ইন্টিগ্রেটেড সোসিও ইকোনমিক ডেভেলপমেন্ট অ্যাসোসিয়েশন, গ্লোবাল ভিলেজ, আশাশ মহিলা উন্নয়ন সংস্থা, সাউদার্ন সোসিও ইকোনমিক ডেভেলপমেন্ট প্রোগ্রাম, হাঙ্গার রিমুভাল অ্যাসোসিয়েশন অব দ্য ভিস্যুয়াল হ্যান্ডিকেপড, ইউনাইটেড প্রোগ্রেস ইন এগ্রিকালচারাল ইল্ড, গ্রীন বাংলাদেশ, বিলচলন ডেভেলপমেন্ট সার্ভিস সেন্টার, মুক্তি শিক্ষা, বন্ধন বহুমুখী সামাজিক উন্নয়ন সংস্থা, অ্যাসোসিয়েশন ফর লাভ দ্য চিলড্রেন, রাজব মায়মুনা ট্রাস্ট, উত্তর বসুরিয়া ওয়েলফেয়ার সংস্থা, জাতীয় বন্ধুজন পরিষদ বাংলাদেশ, সমিক, পল্লী পুনর্গঠন ক্লাব, সোসাইটি অব প্রগ্রেসিভ অ্যাকশন ফর নিডি, সোশ্যাল অ্যাডভান্সমেন্ট সেন্টার, জাপান-বাংলাদেশ সাপোর্ট, সেন্টার ফর ডেভেলপমেন্ট অব দ্য পুওর, গ্রীন ডিসঅ্যাবলড ফাউন্ডেশন, কুমিল্লা আত্মনাভাথা মহলিয়া সুংগাটা, কল্যাণ প্রচেষ্টা, সাতক্ষীরা ডেভেলপমেন্ট অ্যাসোসিয়েশন, সারভাইভাল, রূপসী বাংলা উন্নয়ন সংস্থা, বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন ফর সোশ্যাল অ্যান্ড ইকনমিক ডেভেলপমেন্ট, বাংলাদেশ ফান্ড রেইজিং গ্রুপ, সেন্টার ফর ডিফারেন্টলি অ্যাবলড, নয়াতলা দারুসসালাম অরফানেজ ও আব্রিড।

এ ছাড়া আরও ১৬টি এনজিও রয়েছে, যাদের হালনাগাদ তথ্য বিবেচনায় নেওয়া হবে। এই এনজিওগুলো তাদের নিবন্ধন ফিরে পেতে পারে।

আরও খবর