সাঈদ মুহাম্মদ আনোয়ার :
অবহেলিত উখিয়া এখন সরকারের উন্নয়নের জোয়ারে আমূল পরিবর্তন হয়েছে। বর্তমান সরকার প্রধানের আন্তরিকতায় উখিয়া উপজেলায় প্রায় ৮শ কোটি টাকার ব্যাপক উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়িত হয়েছে। চারিদিকে শুধু উন্নয়নের ছোঁয়া আর উন্নয়নের চিত্র। ফলে মানুষকে আগে যেখানে পায়ে হেটে যেতে হতো, এখন সেখানে যানবাহন নিয়ে যেতে পারে।
স্থানীয় জনসাধারণের মাঝে এখন উন্নয়ন বঞ্চিত থাকার আক্ষেপ নেই বললেই চলে। গ্রাম হবে শহর সরকারের এমন উদ্যোগকে স্বাগত জানাচ্ছে গ্রামের প্রান্তিক জনসাধারণ।
২০১৭ সালের ২৫ আগষ্ট ১০ লক্ষাধিক বাস্তুচ্যুত মায়ানমার জনগোষ্ঠী বাংলাদেশে আশ্রয় নেয়। এরপর শুরু হয় উখিয়া-টেকনাফে বসবাসরত লোকজনের বিভিন্ন সমস্যা ও দুঃখ-দূর্দশা ।
বর্তমান সরকারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বিষয়টি অনুধাবন করে উখিয়া উপজেলাকে অন্যান্য উপজেলার চাইতে আলাদা গুরুত্ব দিয়ে একের পর এক গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্প বাস্তবায়নের উদ্যোগ গ্রহণ করেন। তার ধারাবাহিকতায় বর্তমান সরকারের আমলের পরিকল্পিত পরিকল্পনা ও টেকসই উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়নের মাধ্যমে পুরো উখিয়ায় উন্নয়নের চিত্র বদলে যায়। ইতিমধ্যে বিগত ৫ বছরে ৮ শ কোটি উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হয়েছে।
এছাড়াও দেশি-বিদেশি এনজিও এর মাধ্যমে প্রায় ১ শত কোটি টাকার উন্নয়নের কাজ বাস্তবায়িত হয়েছে।
এদিকে স্থানীয় সংসদ সদস্যের বিশেষ বরাদ্দের প্রায় ৩০ কোটি টাকার উন্নয়ন সাধিত হয়েছে উখিয়া উপজেলায়। তাছাড়াও সাবেক সংসদ সদস্য আবদুর রহমান বদির বিশেষ আবেদন ও অনুরোধ প্রেক্ষিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কর্তৃক বিশেষ বরাদ্দকৃত দুস্থ মহিলা সহায়তা (ভিডাব্লিউবি) প্রকল্পের আওতায় ২০৭ কোটি ৩৬ লক্ষ টাকার চাউল বিতরণ হয়েছে বিগত ৬ বছর ধরে দুস্থ পরিবার গুলোর মধ্যে । যার সুফল ভোগ করছে উখিয়ার ২০ হাজার অসহায় পরিবার।
রাস্তা, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, ব্রীজ,কালভার্ট, সাইক্লোন সেন্টার, অবকাঠামো, প্রশাসনিক ভবন,ভূমি অফিস, ধর্মীয় প্রতিষ্টান, শতভাগ বিদ্যুৎয়ান, গভীর নলকূপ, স্বাস্থ্য সম্মত টয়লেট, মুক্তিযোদ্ধা ভবণ ও গ্রামীণ মাটির রাস্তা টেকসই করণসহ সব ধরনের উন্নয়ন সম্পন্ন হয়েছে এই সরকারের আমলে।
এগুলো মাঠ পর্যায়ে সুচারুভাবে বাস্তবায়ন করতে স্থানীয় সংসদ সদস্য, উখিয়া উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান, উখিয়া উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা, উখিয়া উপজেলা প্রকৌশলী, উপজেলা পরিষদের পুরুষ ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান, ইউপি চেয়ারম্যানগন সহ উপজেলা প্রশাসন ও উপজেলা পরিষদের সকলেই দিন রাত কঠোর পরিশ্রম করে গেছেন।
দায়িত্বশীল সুত্রে জানা যায়, বর্তমান সরকারের আমলে যে পরিমান উন্নয়ন উখিয়ায় হয়েছে, বিগত কোন সরকারের আমলে এতো উন্নয়ন হয়নি। এসব প্রকল্প বাস্তবায়নের ফলে উখিয়া উপজেলার মানুষের দুর্ভোগ অনেকটা লাঘব হয়েছে।
এই উন্নয়ন প্রকল্প গুলো আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বর্তমান সরকার দল তথা আওয়ামীলীগের পক্ষে যথেষ্ট প্রভাব ফেলবে এবং স্থানীয় জনগণকে নৌকা প্রতীকের প্রার্থীকে ভোট প্রদানে প্রভাবিত করবে বলে স্থানীয় সচেতন মহল মনে করেন।
শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন বর্তমান আওয়ামী সরকারের আমলে উল্লেখযোগ্য বাস্তবায়িত প্রকল্পসমূহ হলো,পল্লী সড়ক ও কালভার্ট মেরামত কর্মসূচি (GOBM) প্রকল্পের মাধ্যমে ৪ কোটি ৫ লক্ষ ২১ হাজার ৩৩১ টাকা। বৃহত্তর চট্টগ্রাম জেলা গ্রামীণ উন্নয়ন প্রকল্প (চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার জেলা) GCHDP (CTG-2) প্রকল্পের মাধ্যমে ৬ কোটি ১৮ লক্ষ ৬৭ হাজার ৮৬ টাকা। বৃহত্তর চট্টগ্রাম জেলা গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্প (চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার জেলা) GCRIDP (CTG-3) প্রকল্পের মাধ্যমে ৫৯ কোটি ৫৭ লক্ষ ৬২ হাজার ৪ টাকা।
বৃহত্তর চট্টগ্রাম জেলা গ্রামীণ অবকাঠামো মেরামত প্রকল্প (চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার জেলা) CTG-3 ( Maint) প্রকল্পের মাধ্যমে ১ কোটি ৬২ লক্ষ ৩৫ হাজার ৮৬০ টাকা। অগ্রাধিকার ভিক্তিতে গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্প ২ ও ৩ (IRIDP-2 & 3) প্রকল্পের মাধ্যমে ১৭ কোটি ৩৩ লক্ষ ২২ হাজার টাকা। বন্যা ও দূর্যোগ পূনর্বাসন প্রকল্প (FDR) প্রকল্পের মাধ্যমে ৬ কোটি ৩৮ লক্ষ ৯৫ হাজার ৩৯১ টাকা। অনূর্ধ্ব ১০০ মিটার ব্রিজ নির্মাণ প্রকল্প ( CBU-100m) প্রকল্পের মাধ্যমে ২১ কোটি ১০ হাজার ১৯৫ টাকা। প্রাথমিক শিক্ষা উন্নয়ন প্রকল্প-৪ (PEDP-4) প্রকল্পের মাধ্যমে ৪ কোটি ৮২ লক্ষ ১০ হাজার ৮৪৭ টাকা।
বহুমুখী দূর্যোগ আশ্রয়ন প্রকল্প (MDSP) WB প্রকল্পের মাধ্যমে ৩১ কোটি ৫ লক্ষ টাকা। সার্বজনীন সামাজিক অবকাঠামো উন্নয়ন প্রকল্প (GSIDP) প্রকল্পের মাধ্যমে ৫৯ লক্ষ টাকা। জরুরী সহায়তা প্রকল্প EAP (ADB) প্রকল্পের মাধ্যমে ১৭৫ কোটি ৩৪ লক্ষ টাকা। জরুরী বহুমুখী রোহিঙ্গা সংকট পুনর্বাসন প্রকল্প (EMCRP) WV প্রকল্পের মাধ্যমে ৪৪০ কোটি ৯৪ লক্ষ ৭৮ হাজার ৭১৬ টাকা। শহর ও গ্রামে ইউনিয়ন ভূমি অফিস নির্মাণ প্রকল্প (TULO) প্রকল্পের মাধ্যমে ১ কোটি ৫৫ লক্ষ ২ হাজার ২৯২ টাকা। সম্প্রসারিত উপজেলা কমপ্লেক্স নির্মাণ প্রকল্প (২য় পর্যায়) প্রকল্পের মাধ্যমে ৮ কোটি ৪৫ হাজার ৫৪৪ টাকা। উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স নির্মাণ প্রকল্পের মাধ্যমে ২ কোটি ৬৮ লক্ষ ৪৭ হাজার ১৫৬ টাকা।
উল্লেখ্য, উখিয়া উপজেলা প্রকৌশলী অফিস ৭৮১ কোটি ৫৯ লক্ষ ৯৮ হাজার ৪২২ টাকার এই উন্নয়ন কাজ মাঠ পর্যায়ে বাস্তবায়ন করেছে।
২০১৯-২০২০ অর্থ বছরে গ্রামীণ মাটির রাস্তাসমূহ টেকসই করণের লক্ষে হেরিং বোন বন্ড (এইচবিবি) করণ ২ পর্যায়ে প্রকল্পের মাধ্যমে ৩ কোটি ১৩ লক্ষ ২৯ হাজার ৩৮৫ টাকার।
২০২০-২০২১ অর্থ বছরে গ্রামীণ মাটির রাস্তাসমূহ টেকসই করণের লক্ষে হেরিং বোন বন্ড (এইচবিবি) করণ ২ পর্যায়ে প্রকল্পের মাধ্যমে ১ কোটি ৫৭ লক্ষ ৬২ হাজার ৯৫৫ টাকার।
২০২১-২০২২ অর্থ বছরে গ্রামীণ মাটির রাস্তাসমূহ টেকসই করণের লক্ষে হেরিং বোন বন্ড (এইচবিবি) করণ ২ পর্যায়ে প্রকল্পের মাধ্যমে ১ কোটি ৪ লক্ষ ৪৩ হাজার ৬৫ টাকার।
২০২২-২০২৩ অর্থ বছরে গ্রামীণ মাটির রাস্তাসমূহ টেকসই করণের লক্ষে হেরিং বোন বন্ড (এইচবিবি) করণ ২ পর্যায়ে প্রকল্পের মাধ্যমে ৫২ লক্ষ ২০ হাজার ৩০০ টাকার।
গ্রামীণ রাস্তার ১৫ মিটার দৈর্ঘ্য পর্যন্ত সেতু / কালভার্ট নির্মাণ প্রকল্পের মাধ্যমে ২ কোটি ১১ লক্ষ ৭১ হাজার ৬৪৬ টাকার উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হয়।
উল্লেখ্য, উখিয়া উপজেলা প্রকল্প অফিস ৮ কোটি ৩৯ লক্ষ ২৭ হাজার ৩৫১ টাকার এই উন্নয়ন কাজ বাস্তবায়ন করেছে।
স্থানীয় সংসদ সদস্য শাহিন আক্তার জানান, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘোষিত ডিজিটাল বাংলাদেশ থেকে স্মার্ট বাংলাদেশ গড়ার লক্ষে আমরা মাঠ পর্যায়ে কাজ যাচ্ছি।
সাবেক সংসদ সদস্য আবদুর রহমান বদি জানান, আমার ও আমার স্ত্রীর আন্তরিক প্রচেষ্টায় জননেত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে উখিয়া উপজেলায় এই ব্যাপক উন্নয়ন সম্পন্ন হয়েছে। যার ফলে উখিয়ার মানুষের কাছে বর্তমান আওয়ামী লীগ সরকার ও প্রধানমন্ত্রীর শেখ হাসিনার ভাবমূর্তি বৃদ্ধি পেয়েছে। আমরা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে কৃতজ্ঞ। এলাকার এই উন্নয়ন ধারা অব্যাহত রাখার জন্য আগামীতে আবারও শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামী লীগ সরকারকে আবারও ক্ষমতায় আনার জন্য উখিয়া-টেকনাফের জনগণের প্রতি তিনি আহবান জানান।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ইমরান হোসাইন সজীব জানান, সরকার ও আন্তর্জাতিক দাতা সংস্থা গুলোর যৌথ সহযোগিতার কারনে উখিয়ায় ব্যাপক উন্নয়নের উদ্যোগ গ্রহণ করা সম্ভব হয়েছে। স্থানীয় প্রশাসন ও জনপ্রতিনিধিদের সহায়তায় এই উন্নয়ন প্রকল্প গুলো বাস্তবায়িত হয়েছে।
উখিয়া উপজেলা প্রকৌশলী রোকনুজ্জামান জানান, সরকার চেষ্টা করতেছে জনগণের মৌলিক অধিকার প্রতিষ্টা করতে। সরকারের উন্নয়ন কাজে সহযোগিতা ও বাস্তবায়নে মাঠ পর্যায়ে সর্ব্বোচ্চ আন্তরিকতা দিয়ে আমরা কাজ করে যাচ্ছি। এই প্রকল্প গুলো বাস্তবায়িত হওয়ার উখিয়া উপজেলার জনগণ দীর্ঘ মেয়াদি সুফল ভোগ করবেন।
উপজেলা প্রকল্প কর্মকর্তা আল মামুন বলেন,গ্রাম হবে শহর বর্তমান সরকারের এমন উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছে গ্রামের প্রান্তিক জনসাধারণ। এরই ধারাবাহিকতায় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনার মন্ত্রণালয়ের অর্থায়নে নির্মিত হয়েছে ব্রিজ এইচবিবি রাস্তা এবং গ্রামীন অবকাঠাম।
ব্রীজ নির্মাণের মাধ্যমে অনেক গ্রাম এর সাথে যোগাযোগ স্থাপন হয়েছে উপজেলার বড় সড়কের। স্থানীয় সংসদ সদস্যদের সাথে পরামর্শক্রমে এলাকার মানুষের চাহিদার ভিত্তিতে প্রকল্প গুলো বাস্তবায়িত হয়েছে।
উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি ও রাজাপালং ইউনিয়ন পরিষদের টানা ৩ বারের চেয়ারম্যান জাহাঙ্গীর কবির চৌধুরী জানান, শেখ হাসিনা ক্ষমতা গ্রহণের পর থেকেই দুর্নীতি বন্ধের মাধ্যমে দেশকে বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়ার লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছেন। শহর থেকে শুরু করে গ্রাম পর্যায়ে বর্তমান সরকারের উন্নয়নের ছোঁয়া পৌঁছে দিতে পেরেছেন তিনি। তার ধারাবাহিকতায় উখিয়া উপজেলায় অভূতপূর্ব উন্নয়ন হয়েছে এই সরকারের আমলে।
তিনি আরো বলেন, উখিয়া উপজেলায় অসংখ্য প্রাথমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষা প্রতিষ্টান, উপজেলা পরিষদ ভবন, উখিয়া থানা ভবণ, উপজেলা ভূমি অফিস, ফায়ার সার্ভিস ষ্টেশন স্থাপন, রাস্-ঘাট, ব্রীজ-কালভার্ট, মসজিদ-মাদ্রাসা নির্মাণ করা হয়েছে। পাশাপাশি উখিয়াকে শতভাগ বিদ্যুতায়নের করা হয়েছে। যার ফলে গ্রামগঞ্জে বিদ্যুৎ পেয়েছে জনগণ।
ইতিপূর্বে অনেক সরকার ক্ষমতায় ছিলো, অনেকেই সংসদ সদস্য ছিলেন, কিন্তু বর্তমান শেখ হাসিনা সরকারের আমলে যে উন্নয়ন উখিয়া উপজেলায় হয়েছে তা অতীতের কোন সরকারের আমলে হয়নি। প্রতিটি সেক্টরে এই উন্নয়ন সম্ভব হয়েছে শুধুমাত্র জননেত্রী শেখ হাসিনার যোগ্য নেতৃত্বের কারণে। আগামীতে শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন আওয়ামীলীগ সরকার ক্ষমতায় আসলে উখিয়া উপজেলা হবে দেশের ২য় রাজধানী বা দেশের অন্যতম মডেল উপজেলা হবে।
তিনি আরো জানান, উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগ ও স্থানীয় উপজেলা প্রশাসন যৌথ সমন্বয়ে কাজ করায় বর্তমান সরকারের সঠিক পরিকল্পনা ও মেগা প্রকল্প গুলো উখিয়ায় সুচারুভাবে সম্পন্ন হয়েছে।
উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগ পূর্বের তুলনায় এখন অনেক সংঘবদ্ধ ও শক্তিশালী। জামায়াত-বিএনপির অপরাজনীতি ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড উপজেলা আওয়ামীলীগ রাজনৈতিক ভাবে মোকাবেলা করে তাদের নৈরাজ্য বর্তমানে প্রতিহিত করে যাচ্ছে।
উখিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও রত্নাপালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নুরুল হুদা জানান, উখিয়া উপজেলা আগে কি ছিলো, এখন কি হয়েছে, একটু চারিদিকে তাকালেই বুঝা যায়। সব জায়গায় উন্নয়নের আর উন্নয়নের।
আগামী সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থীকে ভোট দিয়ে উখিয়ার জনগণ জননেত্রী শেখ হাসিনাকে তার প্রমাণ দেওয়ার জন্য ও তার প্রতি কৃতজ্ঞতার বহিঃপ্রকাশ ঘটানোর জন্য মুখিয়ে রয়েছে।
উখিয়া উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান কামরুনেচ্ছা বেবি জানান, স্থানীয় সংসদ সদস্যের প্রচেষ্টায় বর্তমান প্রকল্প গুলো বাস্তবায়িত হয়েছে।শেখ হাসিনা সরকারের মহৎ উদ্যোগ গুলো উখিয়ার মানুষের দোরগোড়ায় পৌছে দেওয়ায় উখিয়া-টেকনাফ আসনের বর্তমান সংসদ সদস্য শাহিন আক্তার ও সাবেক সংসদ সদস্য আবদুর রহমান বদিকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি।
প্রতিদিনের খবরগুলো আপনার ফেসবুক টাইমলাইনে পেতে নিচের লাইক অপশনে ক্লিক করুন-