গত ৫ জানুয়ারি টিটিএন সংবাদ মাধ্যমে “উখিয়ায় চাঁদা না পেয়ে বসতবাড়িতে হামলার অভিযোগ” শীর্ষক শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদটি আমার দৃষ্টিগোচর হয়েছে। সংবাদে আমার নেতৃত্বে চাঁদাবাজির যে অভিযোগ আনা হয়েছে তা হাস্যকর, সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন, মিথ্যা, বানোয়াট ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। একটি কুচক্রী মহল আমার দীর্ঘদিনের সুনাম নষ্ট করার জন্য উঠেপড়ে লেগেছে। যার ফলে বিজ্ঞ আদালতে বিচারাধীন মামলা( বিজ্ঞ উখিয়া সহকারী জজ আদালতে অপর মামলা নং ১৬৬/২২,তাং-০১/১২/২২ইং) থাকার পরেও একটি পক্ষ জোরপূর্বক জমি দখলে নিতে মরিয়া হয়ে উঠেছে।
জমিটির খতিয়ান অনুযায়ী ০.০৮একর জমির বিএস খতিয়ান নং ৪৮৭ ও দাগসমূহ ২৫৭,২৫৭৮,২৫৭৭,২৫৭৯,২৮০৯,২৮১০ ও ২৫৮০। উক্ত জায়গার মামলা বিচারাধীন থাকা অবস্থায় রুহুল্লার ডেবা এলাকার নুরুল আলম সন্ত্রাসীদের মাধ্যমে জোরপূর্বক জমি দখল করে মাটি ভরাট করিলে আমার নজরে আসে। গত ২০১৯ সালের মার্চ মাসে তার বাড়িতে যাওয়ার রাস্তা চাইলে বাড়িতে যাওয়ার জন্য রাস্তা হিসেবে বি,এস খতিয়ান নং ৪৮৭,সৃজিত বি,এস আমার নিজনামীয় ২২৪২ নং খতিয়ানের ২৫৭৮ দাগের. ০৮ শতক জমি হতে০. ০৬ শতক জমি রাস্তার পাশে চাঁদা হিসেবে তাকে আমি প্রদান করি। ঐ খতিয়ান ও দাগের বাকী . ০২ শতক জমি দখলে নিতে মরিয়া হয়ে উঠে। পরে জোরপূর্বক দখলে নেওয়ার বিষয়টি শান্তভাবে তাকে বলার জন্য গেলে সে তার বাহিনী সহ তেড়ে এসে আমাকে মৌখিক নানা হুমকি ধমকি প্রদান করে। পরে বিষয়টি উখিয়া থানায় অবগত করলে থানা কর্তৃক নোটিশের মাধ্যমে উভয়পক্ষকে শান্তি বজায় রাখতে নির্দেশ দেওয়া হয়। তারপরও অপরপক্ষ নুরুল আলম জোরপূর্বক জমি দখলে নিয়ে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি সৃষ্টি করার পায়তারা করে আমার বিরুদ্ধে মানহানিকর সংবাদ প্রকাশ করে যাচ্ছে। আমি তিন বারের নির্বাচিত সাবেক চেয়ারম্যান আব্বাস উদ্দিন কন্ট্রাক্টর। দীর্ঘদিন সুনামের সাথে এলাকায় সামাজিক সহ নানা কাজে জনগণের সাথে সম্পৃক্ত হয়ে আছি। এমন মুহুর্তে আমার বিরুদ্ধে যে মানহানিকর সংবাদ প্রকাশ করা হয়েছে উক্ত সংবাদের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি। এবং জাতির দর্পণ সাংবাদিকদের কাছে বিষয়টি পুনরায় তদন্ত করার অনুরোধ করছি।
প্রতিবাদকারী:
আব্বাস উদ্দিন কন্ট্রাক্টর
সাবেক চেয়ারম্যান, রত্নাপালং ইউনিয়ন পরিষদ
উখিয়া, কক্সবাজার।
প্রতিদিনের খবরগুলো আপনার ফেসবুক টাইমলাইনে পেতে নিচের লাইক অপশনে ক্লিক করুন-