রাজনীতির সঙ্গে জড়িত পরিবারের সদস্যরাও ব্যাংকিং চ্যানেল ব্যবহার করছেন মাদক কারবারে।
টেকনাফের আওয়ামী লীগদলীয় সাবেক সংসদ সদস্য আবদুর রহমান বদির ভাই ফয়সাল রহমান এই অপকর্মে জড়িয়েছেন।
বদি ও তাঁর ভাই পৌর কাউন্সিলর মজিবুর রহমানের প্রভাবকে কাজে লাগিয়ে আমদানি-রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানের ট্রেড লাইসেন্স নেন।
ফয়সাল এন্টারপ্রাইজের নামে নেওয়া লাইসেন্স নম্বর-৫৫৭। ২০১০ সালের ৫ সেপ্টেম্বর এবি ব্যাংকের টেকনাফ শাখায় একটি হিসাব খোলেন তিনি।
সিআইডির মানি লন্ডারিং ইউনিটের একটি নথিতে ফয়সালের ব্যাংকিং লেনদেন সম্পর্কে স্পষ্ট বলা হয়, ‘ওই হিসাবে ফয়সাল মাদক বিক্রির ২ কোটি ৭৯ লাখ ৭৪ হাজার ২৩৭ টাকা লেনদেন করেছে। এই টাকার কোনো বৈধ উৎসের প্রমাণ পাওয়া যায়নি।’
• সমকাল
প্রতিদিনের খবরগুলো আপনার ফেসবুক টাইমলাইনে পেতে নিচের লাইক অপশনে ক্লিক করুন-