আয়ুবুল ইসলাম •
কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক মানে উন্নীতকরণের কাজ দ্রুতগতিতে এগিয়ে চলছে। সাগরপাড়ের এই জনপদে রানওয়ে সম্প্রসারণ হচ্ছে সমুদ্রের জলরাশির উপর। এরই মধ্যে ১৯ শতাংশ কাজ শেষে হয়েছে।
প্রকল্প সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বিমানবন্দরটি আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত হলে কক্সবাজারের পর্যটন ও অর্থনৈতিক বিকাশে ঘটবে বৈপ্লবিক পরিবর্তন।
বঙ্গোপসাগরের নাজিরারটেক মোহনা। যেখানে সমুদ্র ছুঁয়ে তৈরি হচ্ছে দেশের সবচেয়ে দীর্ঘ ও দৃষ্টিনন্দন রানওয়ে। কক্সবাজার বিমানবন্দরের নয় হাজার ফুটের দীর্ঘ রানওয়েকে ১০ হাজার ৭০০ ফুটে সম্প্রসারণ করা হচ্ছে। এর মধ্যে এক হাজার ৩০০ ফুট থাকছে সমুদ্রের মধ্যে।
এই নির্মাণ কাজের দায়িত্ব পেয়েছে চীনের দুটি প্রতিষ্ঠান। এরই মধ্যে প্রকল্পের ১৯ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে। নির্ধারিত সময়ের ৬ মাস আগে বর্ধিত এই নতুন রানওয়ের কাজ শেষ হবে বলে আশাবাদ প্রকল্প সংশ্লিষ্টদের।
এদিকে একই সঙ্গে থেমে নেই ঝিনুকের আদলে নির্মিত আন্তর্জাতিক মানের টার্মিনাল নির্মাণের কাজ। বিমানবন্দরটি আন্তর্জাতিক মানে উন্নীত হলে কক্সবাজারের পর্যটন ও অর্থনৈতিক বিকাশে ঘটবে বৈপ্লবিক পরিবর্তন।
পুরো প্রকল্প বাস্তবায়ন হলে কক্সবাজারে আন্তর্জাতিক ফ্লাইট চালু হবে। দেশি-বিদেশি পর্যটকরা কক্সবাজারে সহজে যাতায়াতসহ নানাবিধ সুবিধা ভোগ করবেন বলে জানিয়েছে সংশ্লিষ্টরা।
প্রতিদিনের খবরগুলো আপনার ফেসবুক টাইমলাইনে পেতে নিচের লাইক অপশনে ক্লিক করুন-