৯ দিনে বন্দরে এসেছে মাত্র ১৭০০ টন পেঁয়াজ

টেকনাফ বন্দরে কমেছে পেঁয়াজ আমদানি!

গিয়াস উদ্দিন ভুলু,কক্সবাজার জার্নাল ◑
টেকনাফ স্থলবন্দরে মিয়ানমার থেকে পেঁয়াজ আমদানি কিছুটা কমেছে। গত ৯ দিনে এ বন্দর দিয়ে ১৭০০ টন পেঁয়াজ আমদানি হয়েছে। (বৃহস্পতিবার) খালাস হয়েছে ৩৯৭ মেট্রিক টন পেঁয়াজ। তবে পেঁয়াজ আমদানি কমলেও টেকনাফের স্থানীয় বাজারে পেঁয়াজের দাম আগের তুলনায় কমেছে।

টেকনাফ পৌরসভার বাজারে থাকা পেঁয়াজ ব্যবসায়ীরা জানান, ৯ জানুয়ারি (বৃহস্পতিবার) তারা ১২০ টাকা কেজিতে পেঁয়াজ বিক্রি করেছেন। মিয়ানমার থেকে আমদানি বেশি না হলেও তেমন সংকট নেই বলে জানিয়েছেন খুচরা ব্যবসায়ীরা।

টেকনাফ স্থলবন্দর শুল্ক বিভাগ সূত্রে জানা যায়,মিয়ানমার থেকে টেকনাফ স্থলবন্দরে গত ডিসেম্বর মাসে ১৪ হাজার ৬৪৭ টন,নভেম্বর মাসে ২১ হাজার ৫৬০টন এবং অক্টোবর মাসে ২০ হাজার ৮৪৩ টন পেঁয়াজ আমদানি করতে সক্ষম হয় ব্যবসায়ীরা।

সর্বমোট গত বিদায়ী বছরের শেষ তিনমাসে মিয়ানমার থেকে ৫৭ হাজার, ৫০ টন,পেঁয়াজ আমদানি হয়েছে।

টেকনাফ স্থল বন্দর শুল্ক কর্মকর্তা আবছার উদ্দীন জানান, মিয়ানমার থেকে নতুন বছরের শুরু থেকে পেঁয়াজ আমদানি স্বাভাবিক রয়েছে। সারাদেশে পেঁয়াজের সংকট নিরশন করার জন্য পেঁয়াজ আমদানি আরো বাড়াতে বন্দর সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীদের উৎসাহিত করা হচ্ছে।

টেকনাফ স্থল বন্দর ইউনাইটেড ল্যান্ড পোর্ট এর ব্যবস্থাপক মোঃ জসিম উদ্দীন চৌধুরী বলেন, মিয়ানমার থেকে আমদানিকৃত পেঁয়াজ দ্রুত খালাসে আমরা রাতদিন কাজ করে যাচ্ছি। দ্রুত সময়ে পেঁয়াজ খালাসে পর্যাপ্ত শ্রমিকও রয়েছে। আমদানিকারকরা এ বন্দরে কোন বাঁধা প্রতিবন্ধকতা ছাড়াই তাদের আমদানিকৃত পন্য সহজে খালাস করতে পারছেন।

আরও খবর