সাইফুল ইসলাম,কক্সবাজার জার্নাল
ভারুয়াখালী-পিএমখালী সংযোগ সেতু বাস্তবায়নের জন্য দুই পাশের কানেক্টিং রোডের জমাজমাট কাজ চলছে। গত তিনদিন ধরে প্রায় ১৫০ থেকে ২০০ জন মানুষ স্বেচ্ছায় কোন পারিশ্রমিক ছাড়া রোডের কাজ করে যাচ্ছে। দীর্ঘদিনের আশা পূরণ হতে যাচ্ছে এ প্রত্যাশায় সকলের মনে আনন্দ উৎসবে মেতে উঠেছে তারা। তাই কোর ধরণের পারিশ্রমিক ছাড়াই সকলেই সম্মিলিতভাবে কানেক্টিং রোডের কাজ করছে। এদিকে সেতু বাস্তবায়ন যাতে দ্রুত হয় সকলের সহযোগিতা কামনা করছেন ভারুয়াখালীর মানুষ।
প্রাপ্ত তথ্যে জানা যায়, ভারুয়াখালী হচ্ছে কক্সবাজার সদরের আওতাধিন একটি ইউনিয়ন। কিন্তু স্থানীয় মানুষদের দুঃখের বিষয় হলো-যোগাযোগ ব্যবস্থা সুবিধা না থাকায় ভারুয়াখালীর মানুষকে প্রায় ২৮/৩০ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়ে রামু উপজেলা হয়ে সদর থানা ও শহরে আসা যাওয়া করতে হয়। এতে সময় লাগে প্রায় দেড় ঘন্টা থেকে দুই ঘন্টা। যদি ভারুয়াখালী-পিএমখালী সংযোগ সেতু বাস্তবায়ন হয় তাতে সময় লাগতে পারে মাত্র ২৫ থেকে ৩০ মিনিট।
সংযোগ সেতুটি নির্মিত হলে ভারুয়াখালীর দুই তৃতীয়াংশ, রশিদ নগর ইউনিয়নের কিছু অংশ, জোয়ারিয়ানালার কিছু অংশের লোক ৮-১০ কিলোমিটার পথ পাড়ি দিয়ে ২৫/৩০ মিনিট সময়ের মধ্যে কক্সবাজার শহরে পৌঁছতে সক্ষম হবে। এতে ভারুয়াখালীবাসীর দীর্ঘদিনের দু:খ দুর্দশাও লাগব হবে বলে মনে করছেন সচেতন মহল।
প্রতিদিনের খবরগুলো আপনার ফেসবুক টাইমলাইনে পেতে নিচের লাইক অপশনে ক্লিক করুন-