(৭ সেপ্টেম্বর ৮ম শাহাদাত বার্ষিকী)

টেকনাফের শিশু আলো হত্যার ৮ বছর অতিবাহিত


নিজস্ব প্রতিনিধি,টেকনাফ
দিনের শেষে রাত পোহালেই ৭ সেপ্টেম্বর তার অষ্টম (৮ম) শাহাদাত বার্ষিকী।
বিগত ২০১১ সনের ৭ সেপ্টেম্বর কক্সবাজার জেলা বিএনপির অর্থ সম্পাদক ও টেকনাফ উপজেলা বিএনপির সাধারন সম্পাদক আলহাজ্ব মোঃ আবদুল্লাহর শিশুপুত্র ও টেকনাফ বিজিবি স্কুলের ১ম শ্রেনীর ছাত্র আলী উল্লাহ আলোকে ভাড়াটিয়া খুনিরা তার নিজ বাড়ীর কাচারী ঘরে নির্মমভাবে জবাই করে হত্যা করেছিল।

সেই আলোচিত হত্যাকান্ডের দীর্ঘ ৮ বছর অতিবাহিত হলেও এই নির্মম ঘটনার মুলহোতারা এখনো রয়েগেছে ধরা ছোঁয়ার বাইরে। এবং হত্যাকারী সুমন কৌশলে জামিনে বেরিয়ে গেছে বলে জানা যায়।

এদিকে শহীদ আলোর পরিবার সুত্রে জানা গেছে, প্রতিবছর ধারাবাহিকতার অংশ হিসাবে শিশু আলোর শাহাদাত বার্ষিকী পালন করা হয়। এই দিনটি উপলক্ষ্যে সকালে পবিত্র বোখারী খতম, মিলাদ ও দোয়া মাহফিল, গরীব-দূঃস্থ ও এতিম শিশুদের মাঝে খাবার বিতরনসহ নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে পালিত হবে শহীদ আলী উল্লাহ আলোর ৮ম শাহাদাত বার্ষিকী।

৭সেপ্টেম্বর শুক্রবার সকাল থেকে গোদারবিলস্থ আলোর পিতা এবং টেকনাফ উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারন সম্পাদক মোঃ আবদুল্লাহর বাড়ীতে এই শাহাদাত বার্ষিকী পালন করা হবে।

উল্লেখ্য, গত ২০১১ সনের ৭ সেপ্টেম্বর টেকনাফ উপজেলা বিএনপির সাবেক সাধারন সম্পাদক মোঃ আবদুল্লাহর শিশুপুত্র ও টেকনাফ বিজিবি স্কুলের ১ম শ্রেনীর ছাত্র আলী উল্লাহ আলোকে ভাড়াটিয়া খুনিরা তার নিজ বাড়ীর কাচারী ঘরে ৭ বছর বয়সী এই অবুঝ শিশুটিকে নির্মমভাবে জবাই করে হত্যা করা হয়েছিল।

এ হত্যাকান্ডের ৮ বছর অতিবাহিত হলেও হত্যার সাথে জড়িত মুলহোতারা এখনো ধরা ছোঁয়ার বাইরে রয়ে গেছে। এমনকি ওই অদৃশ্য শক্তি ও হত্যা পরিকল্পনাকারী গডফাদাররা কৌশলে মামলার আসামী সুমনকে জামিনে মুক্ত করে এবং তাকেও হত্যা করার চেষ্টা করেছিল বলে জানায় আলোর পরিবার।এদিকে শিশু আলোর জগন্যতম এই হত্যার সঠিক বিচার পাওয়ার দাবী করেছেন টেকনাফ উপজেলার সচেতন মহল।

আরও খবর