৬০ যাত্রীসহ ওয়াটার বাস ডুবি, ৩ জনের মরদেহ ও ৫ জনকে জীবিত উদ্ধার

সংগৃহীত

৬০ জন যাত্রীসহ রাজধানীর শ্যামবাজার থেকে কেরানীগঞ্জের তেলেঘাটের বুড়িগঙ্গা নদীতে বাল্কহেডের ধাক্কায় ওয়াটার বাসডুবির ঘটনায় তিনজনের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। এছাড়া আরও ৫ জনকে জীবিত উদ্ধার করা হয়েছে। এ ঘটনায় হতাহতের সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা নৌ পুলিশের। ওয়াটার বাসডুবির ঘটনায় নৌ পুলিশের পাশাপাশি উদ্ধার অভিযানে অংশ নিয়েছে ফায়ার সার্ভিস ও কোস্টগার্ড।

রোববার (১৬ জুলাই) রাত আনুমানিক ১১টার দিকে একটি বাল্কহেডের ধাক্কায় ওয়াটার বাস ডুবির ঘটনা ঘটে।

উদ্ধার অভিযানের ব্যাপারে ফায়ার সার্ভিস সদর দফতরের মিডিয়া কর্মকর্তা আনোয়ারুল ইসলাম দোলন গণমাধ্যমকে জানান, উদ্ধার অভিযান চলছে। আমরা ওয়াটার বাসটিকে পানি থেকে ওঠানোর চেষ্টা করছি। ফায়ার সার্ভিস এখন পর্যন্ত তিনজনকে সচেতন অবস্থায় উদ্ধার করেছে বলেও জানান তিনি।

তিনি আরও বলেন, ঠিক কতোজন নিখোঁজ হয়েছেন তা এ মুহূর্তে সঠিকভাবে বলা যাচ্ছে না। আমরা জেনেছি যে, ওয়াটার বাসটিতে ৪০-৫০ জন যাত্রী ছিলেন। দুর্ঘটনাটি নদীর তীরের কাছাকাছি জায়গায় হওয়ায় অনেক যাত্রীই সাঁতরে তীরে উঠে যেতে পেরেছেন বলে শুনেছি।

এর আগে, রোববার সন্ধ্যা সোয়া ৮টার দিকে শ্যামবাজার থেকে কেরানীগঞ্জের তেলঘাট যাওয়ার বুড়িগঙ্গার নদীর অংশে বালুবোঝাই একটি বাল্কহেডের সঙ্গে ধাক্কা লেগে ওয়াটার বাসটি ডুবে যায়।

জেএ/এসএইচ

আরও খবর