গিয়াস উদ্দিন ভুলু, কক্সবাজার জার্নাল : দীর্ঘ কয়েক দিন ধরে সীমান্তের ওপারে পার্শ্বভর্তী দেশ মিয়ানমারে চলমান সংঘাত চলছে। যা এখনো অব্যাহত। উক্ত সংঘাতকে কেন্দ্র করে বছরে হাজার হাজার কোটি টাকা রাজস্ব আদায়কারী টেকনাফ স্থলবন্দরে আমদানি-রপ্তানীতে বড় ধরনের ধস পড়েছে। পাশাপাশি দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নে অগ্রণী ভুমিকা পালন করা বন্দর সংশ্লিষ্ট ব্যবসায়ীরা
বিশেষ প্রতিবেদক : সীমান্তে উদ্ভূত যেকোনো পরিস্থিতি মোকাবিলায় বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) সদা তৎপর রয়েছে বলে জানিয়েছেন বিজিবি মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মোহাম্মদ আশরাফুজ্জামান সিদ্দিকী। বুধবার (৭ ফেব্রুয়ারি) কক্সবাজার রিজিয়নের আওতাধীন বাংলাদেশ-মিয়ানমার সীমান্ত পরিদর্শনকালে সকাল সাড়ে ১১টার দিকে ঘুমধুম উচ্চ বিদ্যালয়ের মাঠে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে তিনি এ কথা বলেন। এদিন
উখিয়ার পালংখালী ইউনিয়নের রহমতবিল স্কুলের সামনে মঙ্গলবার দুপুরে বিজিবির তত্ত্বাবধানে জড়ো করা হয় বিজিপি সদস্যদের। প্রবা ফটো সামরিক সক্ষমতা বিবেচনায় মিয়ানমার সেনাবাহিনীর অবস্থান বিশ্বে ৩৫তম, যা বাংলাদেশ থেকে দুই ধাপ ওপরে। এ ধরনের একটি শক্তিশালী বাহিনীকে রীতিমতো নাস্তানাবুদ করছে দেশটির বিদ্রোহী ও প্রতিরোধকারী গোষ্ঠীগুলো। দেশটির রাজ্যে রাজ্যে প্রতিরোধ যোদ্ধাদের হাতে
রাহীদ এজাজ : মিয়ানমারের অভ্যন্তরে সংঘাতের জেরে দেশটি থেকে পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছেন আরও ১১৪ জন। তাঁদের মধ্যে আছেন মিয়ানমারের সীমান্তরক্ষী বাহিনীর সদস্য, সেনাসদস্য ও সরকারি কর্মকর্তা। গতকাল বিকেলে কক্সবাজারের উখিয়ার থাইংখালী বাজারে মিয়ানমারের অভ্যন্তরে সংঘাতের জেরে দেশটি থেকে পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছেন আরও ১১৪ জন। তাঁদের মধ্যে আছেন মিয়ানমারের
কক্সবাজার প্রতিনিধি : মিয়ানমারের অভ্যন্তরে সংঘাত দিনদিন আরও ঘনীভুত হচ্ছে । টানা গুলি বর্ষণ, মর্টারশেলসহ বিস্ফোরণের শব্দ কম্পন বাড়ছে সীমান্ত এলাকাজুড়ে। বান্দরবান জেলার নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম ইউনিয়ন, কক্সবাজার জেলার উখিয়া উপজেলার পালংখালী ইউনিয়ন থেকে শুরু করে টেকনাফের হ্নীলা ইউনিয়ন পর্যন্ত সীমান্ত এলাকায় এমন শব্দ শুনা যাচ্ছে। এ পরিস্থিতিতে সীমান্তবর্তী ঝুঁকিপূর্ণ
অনলাইন ডেস্ক : মিয়ানমারে বাংলাদেশ সীমান্ত–ঘেঁষা এলাকায় বিদ্রোহী গোষ্ঠীগুলোর সাথে সেই দেশটির সেনাবাহিনীর যুদ্ধ এতটাই ভয়াবহ রূপ নিয়েছে যে, দেশ ছেড়ে পালাতে শুরু করেছে মিয়ানমারের সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিপি। এতদিন এই যুদ্ধকে মিয়ানমারের অভ্যন্তরীণ বিষয় বলা হলেও সীমান্ত পাড়ি দিয়ে সে দেশের একের পর এক সীমান্তরক্ষীর অনুপ্রবেশের ঘটনায় উদ্বেগ বাড়ছে বাংলাদেশেও।
এম.এ আজিজ রাসেল, কক্সবাজার : বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার ঘুমধুম সীমান্তের ওপারে মিয়ানমারের সরকারি বাহিনী ও বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মির (এএ) মধ্যে চলমান সংঘর্ষের মধ্যে বাংলাদেশে অনুপ্রবেশের অপেক্ষায় আছেন দেশটির চাকমা সম্প্রদায়ের প্রায় ৪০০ জন। পাশাপাশি কিছুসংখ্যক রোহিঙ্গাও সীমান্তে জড়ো হচ্ছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন কক্সবাজারের শরণার্থী ত্রাণ ও প্রত্যাবাসন কমিশনার (আরআরআরসি)
বন্ধুর কাছে ধারের টাকা না পেয়ে তার স্ত্রীকে বিয়ে করে বিপাকে পড়েছেন মোহন নামে এক ঠিকাদার। তার দাবি, বিয়ে করা স্ত্রী হয়েও ভালো ব্যবহার পান না তিনি। বউই তাকে ঘর থেকে বের করে দেন। আর গতকাল শনিবার (৩ ফেব্রুয়ারি) দিনগত রাতে ঘরে ঢুকতে চাইলে তাকে বের করে তার পেছনে দিয়ে
বিশেষ প্রতিবেদক : বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ির ঘুমধুম সীমান্তের ওপারে মিয়ানমারে চলছে তুমুল লড়াই। জান্তা সরকারের সঙ্গে বিদ্রোহী সশস্ত্র সংগঠন আরাকান আর্মির রক্তক্ষয়ী এ সংঘর্ষে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়েছে সীমান্ত এলাকায়। মর্টার শেল ও বিরামহীন গোলাগুলির শব্দে ঘুম নেই সীমান্তের কয়েক হাজার বাসিন্দার। তুমব্রু কোনারপাড়া, ভাজাবনিয়া ও বাইশফাঁড়ি সীমান্তে শত শত পরিবার যে
আবদুল্লাহ আল আজিজ, কক্সবাজার জার্নাল : মিয়ানমারের জান্তা বাহিনীর সাথে বিদ্রোহী গোষ্ঠী আরাকান আর্মির সাথে ব্যাপক গোলাগুলি চলছে। রবিবার গভীর রাত থেকে মুহুর্মুহু গুলি ও মর্টারশেলের শব্দ শোনা যাচ্ছে। ধারণা করা হচ্ছে সীমান্তের ৩৪ নম্বর পিলারের ব্যাপক এই সংঘর্ষ চলছে। এ নিয়ে থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে সীমান্ত এলাকায়। গতকাল (৪
বিশেষ প্রতিবেদক : মিয়ানমার থেকে ছোড়া গুলিতে প্রবীর চন্দ্র ধর (৫৯) নামের এক বাংলাদেশি আহত হয়েছেন। রোববার (৪ ফেব্রুয়ারি) সকালে বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি তুমব্রু সীমান্তে এ ঘটনা ঘটে। এর আগে ভোরে তুমব্রু কোনার পাড়ায় বসতঘরে পড়ে মর্টারশেল। এই ঘটনার পর থেকে সীমান্ত এলাকার বাসিন্দাদের মধ্যে আতঙ্ক আরও বেড়ে গেছে। এমন পরিস্থিতে
লোটন একরাম : টানা ১৫ বছরে তিনটি নির্বাচনের আগেই দাবি আদায়ের আন্দোলন ‘ব্যর্থ’ হওয়ায় চিন্তিত বিএনপি নেতাকর্মী। সবার মনে একটাই প্রশ্ন– সরকার কি এবারও দমনপীড়নের মাধ্যমে পাঁচ বছর টিকে যাবে? নাকি বৈশ্বিক চাপ, অর্থনৈতিক সংকট এবং আন্দোলন মোকাবিলায় ব্যর্থ হয়ে পদত্যাগে বাধ্য হবে– এমন হিসাবনিকাশ ও আশা-নিরাশার দোলাচলের মধ্য দিয়ে